ক্যাসিনো চালানোর অভিযোগে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার হওয়া যুবলীগ নেতা খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া এক সময় ছিলেন ফ্রিডম পার্টির কর্মী। ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাড়িতে হামলাকারী ফ্রিডম মানিক ও ফ্রিডম রাসুর হাত ধরে তার রাজনৈতিক পথচলা। তার বেড়ে ওঠা রাজধানীর শাহজাহানপুরে, সেসময় বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাসের ভাই মির্জা খোকনের ঘনিষ্ঠ ছিলেন। তার ক্যাডার হিসেবে পরিচিত। মির্জা আব্বাসের হয়েই মূলত কাজ করেছেন। তবে ভোল পাল্টান দ্রুত। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে ভিড়ে যান যুবলীগে। শুরু করেন যুবলীগের রাজনীতি। খুব দ্রুতই দলটির কেন্দ্রীয় নেতাদের আস্থাভাজন হয়ে ওঠেন তিনি। এরপর যুবলীগে নিজের অবস্থান পাকাপোক্ত করতে সময় নেননি খুব বেশি।
সুনির্দিষ্ট চাঁদাবাজি ও টেন্ডারবাজির অভিযোগ গ্রেপ্তার হওয়া জিকে শামীম এক সময় ছিলেন বিএনপির যুব সংগঠন যুবদল নেতা। পরে ভোল বদলে যোগ দেন আওয়ামী লীগের যুব সংগঠন যুবলীগে। বাগিয়ে নেন দলের পদ। হয়ে ওঠেন প্রভাবশালী নেতা, বাগাতে থাকেন সরকারি টেন্ডার। এক সময় তার নামই হয়ে যায়, টেন্ডার শামীম। যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সম্পাদকও ছিলেন। ছিলেন বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাসের ডান হাত।
সরকার বদলের সঙ্গে যুবদল ছেড়ে ভিড়তে থাকেন যুবলীগের দিকে। এক সময় পান যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সমবায় বিষয়ক সম্পাদকের পদ। তবে যুবলীগের নেতারা বলছেন আসলে তার যুবলীগের কোনো পদ নেই। তিনি নিজে নিজেই যুবলীগের নেতা এবং কেন্দ্রীয় সমবায় বিষয়ক সম্পাদক দাবি করতেন। আবার নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বলেও শোনা যাচ্ছে।
ঘুরেফিরে ঢাকার আলোচিত চাঁদাবাজদের নাম উঠলেই শোনা যায় মির্জা আব্বাসের নাম। বিএনপির সিনিয়র এ নেতা দুই ভাইকে একটা সময় দাপট দেখিয়েছেন ঢাকায়। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে তা কিছুটা লাঘবে হলেও এখনো যাদেরই গ্রেপ্তার বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লিস্টে নাম পাওয়া যায়। প্রায় সবার ক্যারিয়ারে মির্জা আব্বাসের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। ক্যাডার হয়ে ওটার পেছনে মির্জা আব্বাসের কোন না কোনভাবে আশির্বাদ ছিল।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস অবশ্য বলেছেন, জি কে শামীম শাহজাহানপুর এলাকার টোকাই ছিলেন। এসব টোকাইদের সঙ্গে মির্জা আব্বাস পরিবারের লোকজনের কখনোই যোগাযোগ রাখেনি বা কথা হয়নি। আর এরা কখনো আমাদের বাড়িতেও প্রবেশ করতে পারেনি। এদের কীভাবে চিনব?
সুনির্দিষ্ট চাঁদাবাজি ও টেন্ডারবাজির অভিযোগ গ্রেপ্তার হওয়া জিকে শামীম এক সময় ছিলেন বিএনপির যুব সংগঠন যুবদল নেতা। পরে ভোল বদলে যোগ দেন আওয়ামী লীগের যুব সংগঠন যুবলীগে। বাগিয়ে নেন দলের পদ। হয়ে ওঠেন প্রভাবশালী নেতা, বাগাতে থাকেন সরকারি টেন্ডার। এক সময় তার নামই হয়ে যায়, টেন্ডার শামীম। যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সম্পাদকও ছিলেন। ছিলেন বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাসের ডান হাত।
সরকার বদলের সঙ্গে যুবদল ছেড়ে ভিড়তে থাকেন যুবলীগের দিকে। এক সময় পান যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সমবায় বিষয়ক সম্পাদকের পদ। তবে যুবলীগের নেতারা বলছেন আসলে তার যুবলীগের কোনো পদ নেই। তিনি নিজে নিজেই যুবলীগের নেতা এবং কেন্দ্রীয় সমবায় বিষয়ক সম্পাদক দাবি করতেন। আবার নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বলেও শোনা যাচ্ছে।
ঘুরেফিরে ঢাকার আলোচিত চাঁদাবাজদের নাম উঠলেই শোনা যায় মির্জা আব্বাসের নাম। বিএনপির সিনিয়র এ নেতা দুই ভাইকে একটা সময় দাপট দেখিয়েছেন ঢাকায়। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে তা কিছুটা লাঘবে হলেও এখনো যাদেরই গ্রেপ্তার বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লিস্টে নাম পাওয়া যায়। প্রায় সবার ক্যারিয়ারে মির্জা আব্বাসের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। ক্যাডার হয়ে ওটার পেছনে মির্জা আব্বাসের কোন না কোনভাবে আশির্বাদ ছিল।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস অবশ্য বলেছেন, জি কে শামীম শাহজাহানপুর এলাকার টোকাই ছিলেন। এসব টোকাইদের সঙ্গে মির্জা আব্বাস পরিবারের লোকজনের কখনোই যোগাযোগ রাখেনি বা কথা হয়নি। আর এরা কখনো আমাদের বাড়িতেও প্রবেশ করতে পারেনি। এদের কীভাবে চিনব?
COMMENTS