দল ও সহযোগী সংগঠনে শুদ্ধি অভিযানের প্রসঙ্গ তুলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কোনো নালিশ শুনবেন না। একে একে সবাইকে ধরবেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার রাতে গণভবনে ছাত্রলীগের নতুন দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
এর আগে সন্ধ্যা সোয়া সাতটায় গণভবনে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য।
নানা অপকর্মের অভিযোগে ছাত্রলীগের সভাপতি পদ থেকে রেজওয়ানুল হক শোভন ও সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে গোলাম রাব্বানীকে সরিয়ে আল নাহিয়ান খান জয় ও লেখক ভট্টাচার্যকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। দায়িত্ব গ্রহণের পর আজ গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যান তারা।
আওয়ামী লীগের সভাপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে বিভিন্ন সাংগঠনিক নির্দেশনা নেন ছাত্রলীগ নেতারা।
গত শনিবার শোভন ও রাব্বানীকে অপসারণ করা হয়। সেদিনই প্রধানমন্ত্রী যুবলীগের কিছু নেতার বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। গতকাল বুধবার যুবলীগের ঢাকা দক্ষিণের সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়াকে অবৈধ অস্ত্র ও মাদকসহ গ্রেপ্তার করে র্যাব। তার অবৈধভাবে পরিচালিত একটি ক্যাসিনোতে অভিযান চালিয়ে সেটি সিলগালা করা হয়।
শেখ হাসিনা নিজেদের ইমেজ বাড়াতে এবং নীতি-আদর্শ নিয়ে চলার জন্য ছাত্রলীগের নেতাদের তাগিদ দেন।
এখন সমাজের অসংগতি দুর করবেন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জানি এগুলো কঠিন কাজ। কিন্তু করব। এই কাজ করতে গিয়ে অনেক বাধা আসবে। তারপরও আমি করবই।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘কোনো নালিশ শুনতে চাই না। ছাত্রলীগের পর যুবলীগকে ধরেছি। একে একে সব ধরব।’
সৌজন্য সাক্ষাতে আরও উপস্থিত ছিলেন সহ-সভাপতি তানজিল ভূঁইয়া তানভীর, রেজাউল করিম সুমন, সোহান খান, আরিফিন সিদ্দিক সুজন, আতিকুর রহমান খান ও কাসফিয়া ইরা; যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক প্রদীপ চৌধুরী, আরিফুজ্জামান আল ইমরান, শামস-ই- নোমান, মো. শাকিল ভূইয়া, মহিউদ্দিন আহম্মেদ ও বেনজীর হোসেন নিশি; সাংগঠনিক সম্পাদক সাবরিনা ইতি, মামুন বিন সাত্তার ও সাজ্জাদ হোসেন।
ছাত্রলীগ ঢাবি শাখার সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাস ও সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন; ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সভাপতি মো. ইব্রাহিম হোসেন ও মো. সাইদুর রহমান হৃদয় এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সভাপতি মো. মেহেদী হাসান ও সাধারণ সম্পাদক মো. জুবায়ের আহমেদও প্রতিনিধিদলে ছিলেন।
আজ বৃহস্পতিবার রাতে গণভবনে ছাত্রলীগের নতুন দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
এর আগে সন্ধ্যা সোয়া সাতটায় গণভবনে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য।
নানা অপকর্মের অভিযোগে ছাত্রলীগের সভাপতি পদ থেকে রেজওয়ানুল হক শোভন ও সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে গোলাম রাব্বানীকে সরিয়ে আল নাহিয়ান খান জয় ও লেখক ভট্টাচার্যকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। দায়িত্ব গ্রহণের পর আজ গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যান তারা।
আওয়ামী লীগের সভাপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে বিভিন্ন সাংগঠনিক নির্দেশনা নেন ছাত্রলীগ নেতারা।
গত শনিবার শোভন ও রাব্বানীকে অপসারণ করা হয়। সেদিনই প্রধানমন্ত্রী যুবলীগের কিছু নেতার বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। গতকাল বুধবার যুবলীগের ঢাকা দক্ষিণের সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়াকে অবৈধ অস্ত্র ও মাদকসহ গ্রেপ্তার করে র্যাব। তার অবৈধভাবে পরিচালিত একটি ক্যাসিনোতে অভিযান চালিয়ে সেটি সিলগালা করা হয়।
শেখ হাসিনা নিজেদের ইমেজ বাড়াতে এবং নীতি-আদর্শ নিয়ে চলার জন্য ছাত্রলীগের নেতাদের তাগিদ দেন।
এখন সমাজের অসংগতি দুর করবেন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জানি এগুলো কঠিন কাজ। কিন্তু করব। এই কাজ করতে গিয়ে অনেক বাধা আসবে। তারপরও আমি করবই।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘কোনো নালিশ শুনতে চাই না। ছাত্রলীগের পর যুবলীগকে ধরেছি। একে একে সব ধরব।’
সৌজন্য সাক্ষাতে আরও উপস্থিত ছিলেন সহ-সভাপতি তানজিল ভূঁইয়া তানভীর, রেজাউল করিম সুমন, সোহান খান, আরিফিন সিদ্দিক সুজন, আতিকুর রহমান খান ও কাসফিয়া ইরা; যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক প্রদীপ চৌধুরী, আরিফুজ্জামান আল ইমরান, শামস-ই- নোমান, মো. শাকিল ভূইয়া, মহিউদ্দিন আহম্মেদ ও বেনজীর হোসেন নিশি; সাংগঠনিক সম্পাদক সাবরিনা ইতি, মামুন বিন সাত্তার ও সাজ্জাদ হোসেন।
ছাত্রলীগ ঢাবি শাখার সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাস ও সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন; ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সভাপতি মো. ইব্রাহিম হোসেন ও মো. সাইদুর রহমান হৃদয় এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সভাপতি মো. মেহেদী হাসান ও সাধারণ সম্পাদক মো. জুবায়ের আহমেদও প্রতিনিধিদলে ছিলেন।
COMMENTS