গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ৫৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলরের স্বাক্ষর সংবলিত জন্মসনদ দিয়ে রোহিঙ্গা নারীকে বিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার রাতে ঘটনাটি জানা জানি হয়। মিয়ানমারের সহিংসতা থেকে পালিয়ে আসা লাখ লাখ রোহিঙ্গাদের মতো সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয় এই পরিবারটি। ওই নারীও তাদের একজন।
রোহিঙ্গা নারীকে বিয়ে করেছেন গাজীপুরের টঙ্গীতে বসবাসরত এক যুবক। তার নাম সাইফুল ইসলাম (২৬)। সে বরিশাল জেলার বাখেরগঞ্জ থানার চরমোদ্দি ইউনিয়নের সাদেক আলীর ছেলে।
গত কয়েক মাস আগে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার পর থেকে সাইফুল ইসলাম ও ১৯ বছর বয়সি রোহিঙ্গা নববধূ ফাতেমা আক্তার টঙ্গীর মাছিমপুর এলাকায় বসবাস করে আসছেন।
মিয়ানমারের নির্যাতিত রোহিঙ্গারা নাগরিকত্ব পাওয়ার জন্য বাংলাদেশি নাগরিকদের বিয়ের চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ উঠে। সেই সময় রোহিঙ্গাদের সঙ্গে বাংলাদেশি নাগরিকদের বিয়ে নিষিদ্ধ করে বাংলাদেশ সরকার।
সাইফুল জানায়, বিয়ের উদ্দেশ্য নাগরিকত্ব নয়। ফাতেমাকে ভালোবাসতেন তিনি।
সরেজমিনে জানা যায়, রোহিঙ্গা আশ্রয় স্থল থেকে পালিয়ে কয়েক বছর আগে ফাতেমাকে নিয়ে টঙ্গী মিল গেট এলাকায় পাড়ি জমায় পরিবারটি। এরই মধ্যে ফাতেমা ও তার ভাই আজগর আলী স্থানীয় ঝুটের গোডাউনে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছে। তবে তাৎক্ষণিক পরিবারের কেউ জাতীয় পরিচয়পত্র দেখাতে পারেনি। জন্মসনদটিতে স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা একই এলাকা উল্লেখ করে স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবুল হাসেম চলতি বছরের মে মাসে জন্মসনদ প্রদান করলে তাদের বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। এরই মধ্যে নারীটি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েছেন।
বিবাহিত রোহিঙ্গা নারী বলেন, মুঠোফোনে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে তাদের, গত কয়েক মাস আগে টঙ্গীতে এসে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন তিনি। তবে বাংলাদেশেই থেকে যেতে চান বলে জানান তিনি।
যোগাযোগ করা হলে গাসিক ৫৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবুল হাসেম বলেন, এরা এই এলাকার না এক সময় রোহিঙ্গা ছিল। তবে দীর্ঘদিন ধরে এ এলাকায় বসবাস করছে বলে আমার জানা। তবে ভুল করে আমার অফিস থেকে দিয়ে দেওয়া হয়েছে।
টঙ্গী পশ্চিম থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. এমদাদুল হক বলেন, আমরা শুনেছি, সে একজন রোহিঙ্গা নারীকে বিয়ে করেছে। আমরা তার খোঁজে গিয়েছিলাম। এ ঘটনায় পুলিশ তদন্ত করছে বলে জানিয়েছেন তিনি। যোগাযোগ করা হলে গাজীপুর সিটি মেয়র জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ঘটনাটির সত্যতা নিশ্চিত হলে ওয়ার্ড কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
রোহিঙ্গা নারীকে বিয়ে করেছেন গাজীপুরের টঙ্গীতে বসবাসরত এক যুবক। তার নাম সাইফুল ইসলাম (২৬)। সে বরিশাল জেলার বাখেরগঞ্জ থানার চরমোদ্দি ইউনিয়নের সাদেক আলীর ছেলে।
গত কয়েক মাস আগে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার পর থেকে সাইফুল ইসলাম ও ১৯ বছর বয়সি রোহিঙ্গা নববধূ ফাতেমা আক্তার টঙ্গীর মাছিমপুর এলাকায় বসবাস করে আসছেন।
মিয়ানমারের নির্যাতিত রোহিঙ্গারা নাগরিকত্ব পাওয়ার জন্য বাংলাদেশি নাগরিকদের বিয়ের চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ উঠে। সেই সময় রোহিঙ্গাদের সঙ্গে বাংলাদেশি নাগরিকদের বিয়ে নিষিদ্ধ করে বাংলাদেশ সরকার।
সাইফুল জানায়, বিয়ের উদ্দেশ্য নাগরিকত্ব নয়। ফাতেমাকে ভালোবাসতেন তিনি।
সরেজমিনে জানা যায়, রোহিঙ্গা আশ্রয় স্থল থেকে পালিয়ে কয়েক বছর আগে ফাতেমাকে নিয়ে টঙ্গী মিল গেট এলাকায় পাড়ি জমায় পরিবারটি। এরই মধ্যে ফাতেমা ও তার ভাই আজগর আলী স্থানীয় ঝুটের গোডাউনে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছে। তবে তাৎক্ষণিক পরিবারের কেউ জাতীয় পরিচয়পত্র দেখাতে পারেনি। জন্মসনদটিতে স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা একই এলাকা উল্লেখ করে স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবুল হাসেম চলতি বছরের মে মাসে জন্মসনদ প্রদান করলে তাদের বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। এরই মধ্যে নারীটি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েছেন।
বিবাহিত রোহিঙ্গা নারী বলেন, মুঠোফোনে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে তাদের, গত কয়েক মাস আগে টঙ্গীতে এসে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন তিনি। তবে বাংলাদেশেই থেকে যেতে চান বলে জানান তিনি।
যোগাযোগ করা হলে গাসিক ৫৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবুল হাসেম বলেন, এরা এই এলাকার না এক সময় রোহিঙ্গা ছিল। তবে দীর্ঘদিন ধরে এ এলাকায় বসবাস করছে বলে আমার জানা। তবে ভুল করে আমার অফিস থেকে দিয়ে দেওয়া হয়েছে।
টঙ্গী পশ্চিম থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. এমদাদুল হক বলেন, আমরা শুনেছি, সে একজন রোহিঙ্গা নারীকে বিয়ে করেছে। আমরা তার খোঁজে গিয়েছিলাম। এ ঘটনায় পুলিশ তদন্ত করছে বলে জানিয়েছেন তিনি। যোগাযোগ করা হলে গাজীপুর সিটি মেয়র জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ঘটনাটির সত্যতা নিশ্চিত হলে ওয়ার্ড কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
COMMENTS