এটা মোটামুটি নিশ্চিত যে এখন গোয়েন্দা হেফাজতেই আছেন ঢাকা দক্ষিণ যুবলীগের সভাপতি ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট। তবে কৌশলগত কারণে তার আটকের খবর আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হচ্ছে না বলে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার সূত্রে নিশ্চিত হওয়া গেছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইতিমধ্যেই বলেছেন যে, সময় হলে সব জানানো হবে।
আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো বলছে, সম্রাট গোয়েন্দাদের জানিয়েছে, ক্যাসিনো বাণিজ্যের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ আয় করে সিঙ্গাপুরে পাচার করেছে সে। সিঙ্গাপুরে তার ১২০ থেকে ১৫০ কোটি টাকা আছে।
সম্রাটের এই বিপুল পরিমাণ টাকাই ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। যদি সম্রাটকে আটক দেখানো হয়। তাহলে এই টাকাটা উদ্ধার করা সম্ভব হবে না।
গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, সম্রাট তাদের সহযোগিতা করার আশ্বাস দিয়েছেন। টাকাটা উদ্ধারের একটা প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। প্রয়োজনে গোয়েন্দাদের একটি টিম সিঙ্গাপুরে যাবে এবং এই টাকা উদ্ধার করবে।
আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার একজন নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, সম্রাটকে আইনের আওতায় তো আনাই হবে। সেটা বড় বিষয় না। এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুনির্দিষ্ট নির্দেশনাও রয়েছে। কিন্তু যে টাকাগুলো বিদেশে পাচার হয়েছে। সেই টাকা উদ্ধার করাই আমাদের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। সেটা উদ্ধারের জন্য আমরা প্রক্রিয়া শুরু করেছি।
আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো বলছে, সম্রাট গোয়েন্দাদের জানিয়েছে, ক্যাসিনো বাণিজ্যের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ আয় করে সিঙ্গাপুরে পাচার করেছে সে। সিঙ্গাপুরে তার ১২০ থেকে ১৫০ কোটি টাকা আছে।
সম্রাটের এই বিপুল পরিমাণ টাকাই ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। যদি সম্রাটকে আটক দেখানো হয়। তাহলে এই টাকাটা উদ্ধার করা সম্ভব হবে না।
গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, সম্রাট তাদের সহযোগিতা করার আশ্বাস দিয়েছেন। টাকাটা উদ্ধারের একটা প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। প্রয়োজনে গোয়েন্দাদের একটি টিম সিঙ্গাপুরে যাবে এবং এই টাকা উদ্ধার করবে।
আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার একজন নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, সম্রাটকে আইনের আওতায় তো আনাই হবে। সেটা বড় বিষয় না। এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুনির্দিষ্ট নির্দেশনাও রয়েছে। কিন্তু যে টাকাগুলো বিদেশে পাচার হয়েছে। সেই টাকা উদ্ধার করাই আমাদের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। সেটা উদ্ধারের জন্য আমরা প্রক্রিয়া শুরু করেছি।
COMMENTS