গাজীপুর অনলাইন: যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল বলেছেন, বর্তমান আওয়ামীলীগ সরকার মাদ্রাসা শিক্ষার উন্নয়নে খুবই আন্তরিক। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দাওরায়ে হাদিসকে মাস্টার্সের মর্যাদা দিয়েছেন।
শনিবার দুপুরে টঙ্গীর গাজীপুরাস্থ তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার মিলনায়তনে আয়োজিত কৃতি ছাত্রদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তা’মীরুল মিল্লাত ট্রাস্ট ও গভর্ণিং বডির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. কোরবান আলীর সভাপতিত্বে ও মাওলানা আব্দুল কাইয়ুমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন তা‘মীরুল মিল্লাত ট্রাস্টের সেক্রেটারী অধ্যক্ষ মুহাম্মদ যাইনুল আবেদীন, গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মশিউর রহমান, ওয়ার্ড কাউন্সিলর কাজী আবু বকর সিদ্দিক, গাজীপুর জেলার সহকারি পুলিশ কমিশনার আহসানুল হক, অধ্যক্ষ ড. মাওলানা আবু ইউসুফ খান, অধ্যক্ষ মাও: মুফতি মিজানুর রহমান, আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি কৃতি ছাত্রদের হাতে বই ও ক্রেস্ট তুলে দেন।
প্রধান অতিথি আরও বলেন, আমি সংবর্ধনা প্রাপ্ত কিছু ছাত্রকে কৃতি ছাত্র মনে করি না বরং এই মাদ্রাসার সকল ছাত্রই কৃতি ছাত্র। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল ও বুয়েটসহ দেশের প্রতিটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে এ মাদ্রাসার ছাত্ররা কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখে চলেছে। সারাদেশ থেকে এসে এ মাদ্রাসায় ছাত্ররা লেখাপড়া করছে। এতোবড় একটি সুন্দর মাদ্রাসা আমাদের এলাকায় রয়েছে, এটা আমাদের জন্য গর্বের বিষয়। তিনি বর্তমান সরকারের ধর্মীয় অঙ্গনে উন্নয়ন কর্মকান্ডের ফিরিস্তি তুলে ধরে বলেন, স্বাধীন বাংলার অভ্যুদয়ের পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মাদ্রাসা শিক্ষার উন্নয়নের ধারা শুরু করেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় প্রধানমন্ত্রী সম্পূর্ণ ব্যতিক্রমি উদ্যোগে সারা দেশে ৫৬০ টি মসজিদ নির্মাণের প্রকল্প বাস্তবায়ন করছেন।
প্রধান অতিথি আলহাজ্জ্ব মো: জাহিদ আহসান রাসেল এম.পি আরো বলেন, তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার অনার্স প্রাপ্তি ও যে কোন উন্নয়নে আমি সার্বিক সহযোগিতা করবো।
শনিবার দুপুরে টঙ্গীর গাজীপুরাস্থ তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার মিলনায়তনে আয়োজিত কৃতি ছাত্রদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তা’মীরুল মিল্লাত ট্রাস্ট ও গভর্ণিং বডির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. কোরবান আলীর সভাপতিত্বে ও মাওলানা আব্দুল কাইয়ুমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন তা‘মীরুল মিল্লাত ট্রাস্টের সেক্রেটারী অধ্যক্ষ মুহাম্মদ যাইনুল আবেদীন, গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মশিউর রহমান, ওয়ার্ড কাউন্সিলর কাজী আবু বকর সিদ্দিক, গাজীপুর জেলার সহকারি পুলিশ কমিশনার আহসানুল হক, অধ্যক্ষ ড. মাওলানা আবু ইউসুফ খান, অধ্যক্ষ মাও: মুফতি মিজানুর রহমান, আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি কৃতি ছাত্রদের হাতে বই ও ক্রেস্ট তুলে দেন।
প্রধান অতিথি আরও বলেন, আমি সংবর্ধনা প্রাপ্ত কিছু ছাত্রকে কৃতি ছাত্র মনে করি না বরং এই মাদ্রাসার সকল ছাত্রই কৃতি ছাত্র। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল ও বুয়েটসহ দেশের প্রতিটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে এ মাদ্রাসার ছাত্ররা কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখে চলেছে। সারাদেশ থেকে এসে এ মাদ্রাসায় ছাত্ররা লেখাপড়া করছে। এতোবড় একটি সুন্দর মাদ্রাসা আমাদের এলাকায় রয়েছে, এটা আমাদের জন্য গর্বের বিষয়। তিনি বর্তমান সরকারের ধর্মীয় অঙ্গনে উন্নয়ন কর্মকান্ডের ফিরিস্তি তুলে ধরে বলেন, স্বাধীন বাংলার অভ্যুদয়ের পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মাদ্রাসা শিক্ষার উন্নয়নের ধারা শুরু করেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় প্রধানমন্ত্রী সম্পূর্ণ ব্যতিক্রমি উদ্যোগে সারা দেশে ৫৬০ টি মসজিদ নির্মাণের প্রকল্প বাস্তবায়ন করছেন।
প্রধান অতিথি আলহাজ্জ্ব মো: জাহিদ আহসান রাসেল এম.পি আরো বলেন, তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার অনার্স প্রাপ্তি ও যে কোন উন্নয়নে আমি সার্বিক সহযোগিতা করবো।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মশিউর রহমান বলেন, শান্তির ধর্ম ইসলাম যেন কোনভাবে বিতর্কিত না হয় সে জন্য তা‘মীরুল মিল্লাতের শিক্ষার্থীদের অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। এই শিক্ষাকে আধুনিক উপায়ে বিশ্বের দরবারে উপস্থাপনের জন্য আপনারা যে নিরলস প্রচেষ্টা চালাচেছন আমি তাতে মুগ্ধ।
অধ্যক্ষ মাওলানা মুহাম্মদ যাইনুল আবেদীন বলেন, এই মাদ্রাসা ২০১৪ সাল হতে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিনে পূর্ণাঙ্গ মাদ্রাসা হিসাবে পরিচালিত হচেছ। তিনি আরও বলেন, ইসলামের সাথে জঙ্গিবাদের কোন সম্পর্ক নেই। জঙ্গিবাদ ও ইসলামকে গুলিয়ে ফেলে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করে কিছু লোক মুসলমানদের ক্ষতি করতে চায়। সারাদেশের ছাত্ররা তা‘মীরুল মিল্লাতে অধ্যয়ন করতে আগ্রহী। আমরা ফাউন্ডেশন ক্লাসের মাধ্যমে তাদেরকে যোগ্য করে গড়ে তুলি। স্বাগত বক্তব্যে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মাওলানা মিজানুর রহমান বলেন, বর্তমান দুনিয়ায় নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য তা‘মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসা সৎ ও যোগ্য হিসেবে প্রজন্মকে গড়ে তোলার জন্য প্রচেষ্টা চালাচেছ।
সভাপতির বক্তব্যে প্রফেসর ড. কোরবান আলী সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে ছাত্রদের উদ্দেশ্যে বলেন, তা‘মীরুল মিল্লাত আজ একটি স্বনামধন্য মাদ্রাসা। আজকের প্রতিযোগিতাময় বিশ্বে এগিয়ে যাওয়ার জন্য এ দেশকে সুন্দর করার জন্য তোমাদেরকেই এগিয়ে আসতে হবে।
COMMENTS