জমাটবাঁধা থকথকে রক্ত, একটা স্বপ্নের মৃত্যু। ফেসবুকে একটা স্ট্যাটাস, কিংবা মতের অমিল, এই কি তার মৃত্যুর কারণ? হয়তো, হয়তো না। কারণ যাই হোক, জাগতিক কোনো সমীকরণই প্রশ্রয় দেয় না খুন।
বুয়েট শিক্ষার্থী আবরারের মৃত্যু কি শুধুই এক তরুণের চলে যাওয়া, নাকি একটি পরিবারের স্বপভঙ্গের ট্রাজিক গল্প? এমন প্রশ্নের জবাব হয়তো মিলবে না। কিন্তু সবচেয়ে মেধাবীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানখ্যাত বুয়েটের শিক্ষার পরিবেশ প্রশ্নবিদ্ধ থাকবে বহুদিন। র্যাগিংয়ের অস্বস্তি সেখানে বেশ পুরোনো।
বুয়েটে যে র্যাগিং সমস্যা আছেই, তার প্রমাণ হলের দুটো নোটিশ। আবরারের আবাস শেরে বাংলা হলের নোটিশ বোর্ডেও ছাত্রকল্যাণ পরিদপ্তরের দেয়া মে মাসের নোটিশ ঝুলছে। যাতে র্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি আছে। নতুন ছাত্রদের রাত এগারোটার পর নিজের রুমের বাইরে না যাওয়ার নির্দেশনাও আছে।
কিন্তু কাগুজে নোটিশ কাগজেই। কর্তৃপক্ষের হুঁশিয়ারিও বজ্র আঁটুনি ফসকা গেরো। রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় তা যেন লাগাম ছাড়া। নির্যাতন একটু বেশিই হয়ে গিয়েছিলো বোধহয়। ধকল সইতে না পেরে আবরারের প্রয়াণ। সাথে ভেঙেছে এক পরিবারের স্বপ্নও। উবে গেছে উজ্জ্বল ভবিষ্যতের হাতছানি।
বুয়েট ছাত্রলীগের সভাপতি বলছেন, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে আরো শক্ত অবস্থানে থাকা উচিত ছিলো।
আবরারের ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয়ার সময়ও কি ভেবেছিলো, পরের কারণে স্বার্থ বলি দিয়ে, নিজেই দিয়ে যাবেন জীবন-মন।
বুয়েট শিক্ষার্থী আবরারের মৃত্যু কি শুধুই এক তরুণের চলে যাওয়া, নাকি একটি পরিবারের স্বপভঙ্গের ট্রাজিক গল্প? এমন প্রশ্নের জবাব হয়তো মিলবে না। কিন্তু সবচেয়ে মেধাবীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানখ্যাত বুয়েটের শিক্ষার পরিবেশ প্রশ্নবিদ্ধ থাকবে বহুদিন। র্যাগিংয়ের অস্বস্তি সেখানে বেশ পুরোনো।
বুয়েটে যে র্যাগিং সমস্যা আছেই, তার প্রমাণ হলের দুটো নোটিশ। আবরারের আবাস শেরে বাংলা হলের নোটিশ বোর্ডেও ছাত্রকল্যাণ পরিদপ্তরের দেয়া মে মাসের নোটিশ ঝুলছে। যাতে র্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি আছে। নতুন ছাত্রদের রাত এগারোটার পর নিজের রুমের বাইরে না যাওয়ার নির্দেশনাও আছে।
কিন্তু কাগুজে নোটিশ কাগজেই। কর্তৃপক্ষের হুঁশিয়ারিও বজ্র আঁটুনি ফসকা গেরো। রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় তা যেন লাগাম ছাড়া। নির্যাতন একটু বেশিই হয়ে গিয়েছিলো বোধহয়। ধকল সইতে না পেরে আবরারের প্রয়াণ। সাথে ভেঙেছে এক পরিবারের স্বপ্নও। উবে গেছে উজ্জ্বল ভবিষ্যতের হাতছানি।
বুয়েট ছাত্রলীগের সভাপতি বলছেন, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে আরো শক্ত অবস্থানে থাকা উচিত ছিলো।
আবরারের ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয়ার সময়ও কি ভেবেছিলো, পরের কারণে স্বার্থ বলি দিয়ে, নিজেই দিয়ে যাবেন জীবন-মন।
COMMENTS