ডেস্ক রিপোর্ট: যুবলীগের ক্যাসিনো সাম্রাজ্য তছনছ করার পর এখন আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা স্বেচ্ছাসেবক লীগের দিকে নজর দিয়েছে। সংগঠনটির একাধিক নেতার বিরুদ্ধে টেন্ডার বাণিজ্য, সন্ত্রাস এবং ক্যাসিনো বাণিজ্যের অভিযোগ রয়েছে। সম্রাটদের বিষয়টা বেশি আলোচিত হলেও নীরবে নিভৃতে স্বেচ্ছাসেবক লীগের অনেকে চালিয়েছে ক্যাসিনো বাণিজ্যসহ নানারকম অপরাধ। স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট মোল্লা মোহাম্মদ আবু কাওসারের মালিকানায় যে একটি ক্যাসিনো রয়েছে সে সম্পর্কে ইতিমধ্যেই নিশ্চিত হয়েছে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা।
শুদ্ধি অভিযান যখন শুরু হয়, তখন দেশের বাইরে ছিলেন মোল্লা কাওসার। এখন তিনি দেশেই আছেন। একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার সূত্রে জানা গেছে, তিনি গোয়েন্দাদের এখন নজরদারিতে আছেন। তার ব্যাপারে তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই বাংলাদেশ ব্যাংককে তার ব্যাংক হিসাব তলব করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে একটি গোয়েন্দা সংস্থা।
গোয়েন্দা সংস্থা একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে যে, মোল্লা কাওসার নজরদারিতে আছে। যুবলীগের পরেই স্বেচ্ছাসেবক লীগে ‘ক্র্যাশ প্রোগ্রাম’ শুরু হবে।
শুদ্ধি অভিযান যখন শুরু হয়, তখন দেশের বাইরে ছিলেন মোল্লা কাওসার। এখন তিনি দেশেই আছেন। একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার সূত্রে জানা গেছে, তিনি গোয়েন্দাদের এখন নজরদারিতে আছেন। তার ব্যাপারে তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই বাংলাদেশ ব্যাংককে তার ব্যাংক হিসাব তলব করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে একটি গোয়েন্দা সংস্থা।
গোয়েন্দা সংস্থা একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে যে, মোল্লা কাওসার নজরদারিতে আছে। যুবলীগের পরেই স্বেচ্ছাসেবক লীগে ‘ক্র্যাশ প্রোগ্রাম’ শুরু হবে।
COMMENTS