শহরাঞ্চলের উন্নয়নে ১৫ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এডিবি। ‘সিটি রিজিওন ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট’ নামের প্রকল্পটিতে ঋণ চুক্তি সই করেছে বাংলাদেশ ও এডিবি। প্রকল্পের আওতায় ঢাকার গাজীপুর ও খুলনা সিটি করপোরেশন, ১৪টি পৌরসভা ও ৩টি উপজেলার ৩৫৭ কিলোমিটার সড়ক উন্নয়ন, ১৫৩ কিলোমিটার ড্রেন উন্নয়ন, ১ হাজার ৭২২ মিটার ব্রিজ-কালভার্ট নির্মাণ এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনা করা হবে।
গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলানগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মনোয়ার আহমেদ এবং এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) কান্ট্রি ডিরেক্টর মনমোহন প্রকাশ।
চুক্তি শেষে মনোয়ার আহমেদ বলেন, এডিবি শুধু অবকাঠামো খাতেই নয়, বাংলাদেশের সামাজিক খাত উন্নয়নেও অনেক সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে। এ প্রকল্পের আওতায় শহরের মানুষের জীবনমান উন্নয়ন ঘটানো হবে।
মনমোহন প্রকাশ বলেন, শহরগুলো দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। শহরের নাগরিকদের জীবনমান উন্নয়নে মাল্টিমোডার ট্রান্সপোর্ট প্রয়োজন। তা ছাড়া শহরের জমি ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিশেষ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন জরুরি। এ প্রকল্পটি টেকসই উন্নয়ন এবং সুশাসন নিশ্চিতে কাজ করবে।
চুক্তি সই অনুষ্ঠানে জানানো হয়, প্রকল্পে মোট খরচ হবে ২২ কোটি ৩০ লাখ ডলার। এর মধ্যে এডিবি ১৫ কোটি ডলার ঋণ হিসেবে দেবে। বাকি ৭ কোটি ৩০ লাখ ডলার বাংলাদেশ সরকার দেবে। এডিবি তাদের ঋণের ১৫ কোটি ডলারের মধ্যে ৭ কোটি ৫০ লাখ ডলার সহজ শর্তের অর্ডিনারি ক্যাপিটাল রিসোর্সেস কনসেশনাল লোন (ওসিআর-সিওএল) হিসেবে দেবে। এই ঋণের সুদের হার ২ শতাংশ। বাকিটা ওসিআরে ঋণ হিসেবে দেবে।
প্রকল্পে স্থানীয় সরকার বিভাগ প্রকল্পের উদ্যোগী বিভাগ এবং স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর বাস্তবায়নকারী সংস্থা হিসেবে কাজ করবে। প্রকল্পের বাস্তবায়ন ধরা হয়েছে চলতি বছর থেকে ২০২০ সালের জুন পর্যন্ত।
প্রকল্পের উদ্দেশ্য হচ্ছে, ঢাকা-খুলনা বিভাগের নির্বাচিত নগর ও নগরকেন্দ্রিক এলাকার অবকাঠামো উন্নয়ন ও সংশ্লিষ্ট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা বাড়ানো এবং প্রকল্প এলাকার জনসাধারণের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন করা।
ঢাকা বিভাগের একটি সিটি করপোরেশন (গাজীপুর) ৯টি পৌরসভা (সাভার, ধামরাই, কালিয়াকৈর, কাঞ্চন, তারাব, সোনারগাঁও, সিংগাইর, মানিকগঞ্জ ও নরসিংদী) ও ৩টি উপজেলা (সাভার, রূপগঞ্জ ও আড়াইহাজার) এবং খুলনা সিটি করপোরেশন ও ৫টি পৌরসভা (চালনা, যশোর, নোয়াপাড়া, ঝিকরগাছা ও মোংলা) এ প্রকল্পের আওতাভুক্ত।
গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলানগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মনোয়ার আহমেদ এবং এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) কান্ট্রি ডিরেক্টর মনমোহন প্রকাশ।
চুক্তি শেষে মনোয়ার আহমেদ বলেন, এডিবি শুধু অবকাঠামো খাতেই নয়, বাংলাদেশের সামাজিক খাত উন্নয়নেও অনেক সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে। এ প্রকল্পের আওতায় শহরের মানুষের জীবনমান উন্নয়ন ঘটানো হবে।
মনমোহন প্রকাশ বলেন, শহরগুলো দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। শহরের নাগরিকদের জীবনমান উন্নয়নে মাল্টিমোডার ট্রান্সপোর্ট প্রয়োজন। তা ছাড়া শহরের জমি ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিশেষ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন জরুরি। এ প্রকল্পটি টেকসই উন্নয়ন এবং সুশাসন নিশ্চিতে কাজ করবে।
চুক্তি সই অনুষ্ঠানে জানানো হয়, প্রকল্পে মোট খরচ হবে ২২ কোটি ৩০ লাখ ডলার। এর মধ্যে এডিবি ১৫ কোটি ডলার ঋণ হিসেবে দেবে। বাকি ৭ কোটি ৩০ লাখ ডলার বাংলাদেশ সরকার দেবে। এডিবি তাদের ঋণের ১৫ কোটি ডলারের মধ্যে ৭ কোটি ৫০ লাখ ডলার সহজ শর্তের অর্ডিনারি ক্যাপিটাল রিসোর্সেস কনসেশনাল লোন (ওসিআর-সিওএল) হিসেবে দেবে। এই ঋণের সুদের হার ২ শতাংশ। বাকিটা ওসিআরে ঋণ হিসেবে দেবে।
প্রকল্পে স্থানীয় সরকার বিভাগ প্রকল্পের উদ্যোগী বিভাগ এবং স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর বাস্তবায়নকারী সংস্থা হিসেবে কাজ করবে। প্রকল্পের বাস্তবায়ন ধরা হয়েছে চলতি বছর থেকে ২০২০ সালের জুন পর্যন্ত।
প্রকল্পের উদ্দেশ্য হচ্ছে, ঢাকা-খুলনা বিভাগের নির্বাচিত নগর ও নগরকেন্দ্রিক এলাকার অবকাঠামো উন্নয়ন ও সংশ্লিষ্ট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা বাড়ানো এবং প্রকল্প এলাকার জনসাধারণের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন করা।
ঢাকা বিভাগের একটি সিটি করপোরেশন (গাজীপুর) ৯টি পৌরসভা (সাভার, ধামরাই, কালিয়াকৈর, কাঞ্চন, তারাব, সোনারগাঁও, সিংগাইর, মানিকগঞ্জ ও নরসিংদী) ও ৩টি উপজেলা (সাভার, রূপগঞ্জ ও আড়াইহাজার) এবং খুলনা সিটি করপোরেশন ও ৫টি পৌরসভা (চালনা, যশোর, নোয়াপাড়া, ঝিকরগাছা ও মোংলা) এ প্রকল্পের আওতাভুক্ত।
COMMENTS