বর্তমানে দেশে ২৮ শতাংশ যুবক বেকার বলে জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল। তিনি বলেন, ‘২০৩০ মধ্যে বেকার যুবকের হার ৩ শতাংশের নিচে নামিয়ে আনার জন্য কাজ করছে সরকার। একটি গ্রামেরও বেকার যুবক রাখবে না সরকার। সেজন্য বেকারমু্ক্ত গ্রাম সৃজন প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার।’
বৃহস্পতিবার জাতীয় যুব দিবস ২০১৯ উদযাপন উপলক্ষে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
জাহিদ আহসান রাসেল বলেন, ‘দেশের জনসংখ্যার এক তৃতীয়াংশ যুব সমাজের কল্যাণে বাস্তবমুখী কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের অঙ্গীকার রয়েছে। এবারকার নির্বাচনী ইশতেহারে অন্যতম প্রতিপাদ্য ছিল তারুণ্যের শক্তি, বাংলাদেশের সমৃদ্ধি। তাই যুব সমাজের সার্বিক কল্যাণ নিশ্চিতকল্পে বেকার যুবদের উদ্বুদ্ধকরণ, প্রশিক্ষণ প্রদান ও প্রশিক্ষণোত্তর আত্মকর্মসংস্থান প্রকল্প গ্রহণের মাধ্যমে স্বাবলম্বী করে তোলা, যুব ঋণ প্রদান, দারিদ্র্য বিমোচন ইত্যাদি কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। ’
১ নভেম্বর দেশব্যাপি বর্ণাঢ্য কর্মসূচীর মধ্য দিয়ে জাতীয় যুব দিবস ২০১৯ উদযাপিত হবে জানিয়ে রাসেল বলেন, ‘‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে যুবসমাজের সৃজনশীলতা, আত্মপ্রত্যয় ও তাদের কর্মস্পৃহার প্রতি আস্থা রেখে এ বছর জাতীয় যুবদিবসের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ; ‘দক্ষ যুব গড়ছে দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’’।
দিবসটি উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচির কথা জানিয়ে রাসেল বলেন, ১ নভেম্বর সকাল ৮ টায় আউটার স্টেডিয়াম সংলগ্ন শেখ রাসেল রোলার স্কেটিং মাঠের সামনে থেকে একটি বর্ণাঢ্য যুবর্যালীর আয়োজন করা হয়েছে। আগামী ২ থেকে ৮ নভেম্বর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি প্রাঙ্গনে যুব মেলার আয়োজন করা হয়েছে। দেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলাতে অনুরুপ কর্মসূচি বাস্তবায়িত হবে। প্রশিক্ষিত সকল যুবক ও যুবমহিলাদের মধ্য হতে আত্মকর্মসংস্থান প্রকল্প স্থাপনে দৃষ্টান্তমূলক অবদান রাখার স্বীকৃতি হিসেবে ২২ জন সফল আত্মকর্মী যুব ও ৫ জন সফল যুব সংগঠক মোট ২৭ জনকে এ বছর জাতীয় যুব পুরস্কার প্রদান করা হবে। পরবর্তীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে যুবদের উক্ত পুরস্কার প্রদান করবেন।
তিনি আরো বলেন, ‘২০২১ সালের মধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ, ২০৩০ সালের মধ্যে জাতিসংঘ ঘোষিত এসডিজি, সর্বোপরি ২০৪১ সালের মধ্যে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অমিত সম্ভাবনার এ যুব সমাজকে কাজে লাগানো ছাড়া আর কোন বিকল্প নেই। সে লক্ষ্যে অধিদপ্তরের কার্যক্রম তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত আরো বিস্তৃত করে দেশে এবং বিদেশে যুবদের অধিকহারে কর্মসংস্থান ও আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করতে বর্তমান যুববান্ধব সরকার বদ্ধপরিকর।’
রাসেল বলেন, ‘এ লক্ষ্যে বর্তমান সরকারের সময়ে ( ১ জানুয়ারি ২০০৯ থেকে ৩০ জুন ২০১৯ পর্যন্ত ) যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর হতে ২৭ লক্ষ ১৮ হাজার ৬৪৪ জনকে বিভিন্ন ট্রেডে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। এ পর্যন্ত ৬ লক্ষ ৮২ হাজার ৪০ জন আত্মকর্মসংস্থানের মাধ্যমে স্বাবলম্বী হয়েছে। এ পর্যন্ত ৩৭টি জেলার ১২৮টি উপজেলায় ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মসূচির আওতায় মোট ২ লক্ষ ২৮ হাজার ৭৩৭ জনকে প্রশিক্ষণ এবং ২ লক্ষ ২৬ হাজার ৪০২ জনের অস্থায়ী কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হয়েছে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন, যুব ও ক্রীড়া সচিব মো. আখতার হোসেন, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফারুক আহমেদ ও যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
বৃহস্পতিবার জাতীয় যুব দিবস ২০১৯ উদযাপন উপলক্ষে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
জাহিদ আহসান রাসেল বলেন, ‘দেশের জনসংখ্যার এক তৃতীয়াংশ যুব সমাজের কল্যাণে বাস্তবমুখী কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের অঙ্গীকার রয়েছে। এবারকার নির্বাচনী ইশতেহারে অন্যতম প্রতিপাদ্য ছিল তারুণ্যের শক্তি, বাংলাদেশের সমৃদ্ধি। তাই যুব সমাজের সার্বিক কল্যাণ নিশ্চিতকল্পে বেকার যুবদের উদ্বুদ্ধকরণ, প্রশিক্ষণ প্রদান ও প্রশিক্ষণোত্তর আত্মকর্মসংস্থান প্রকল্প গ্রহণের মাধ্যমে স্বাবলম্বী করে তোলা, যুব ঋণ প্রদান, দারিদ্র্য বিমোচন ইত্যাদি কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। ’
১ নভেম্বর দেশব্যাপি বর্ণাঢ্য কর্মসূচীর মধ্য দিয়ে জাতীয় যুব দিবস ২০১৯ উদযাপিত হবে জানিয়ে রাসেল বলেন, ‘‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে যুবসমাজের সৃজনশীলতা, আত্মপ্রত্যয় ও তাদের কর্মস্পৃহার প্রতি আস্থা রেখে এ বছর জাতীয় যুবদিবসের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ; ‘দক্ষ যুব গড়ছে দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’’।
দিবসটি উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচির কথা জানিয়ে রাসেল বলেন, ১ নভেম্বর সকাল ৮ টায় আউটার স্টেডিয়াম সংলগ্ন শেখ রাসেল রোলার স্কেটিং মাঠের সামনে থেকে একটি বর্ণাঢ্য যুবর্যালীর আয়োজন করা হয়েছে। আগামী ২ থেকে ৮ নভেম্বর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি প্রাঙ্গনে যুব মেলার আয়োজন করা হয়েছে। দেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলাতে অনুরুপ কর্মসূচি বাস্তবায়িত হবে। প্রশিক্ষিত সকল যুবক ও যুবমহিলাদের মধ্য হতে আত্মকর্মসংস্থান প্রকল্প স্থাপনে দৃষ্টান্তমূলক অবদান রাখার স্বীকৃতি হিসেবে ২২ জন সফল আত্মকর্মী যুব ও ৫ জন সফল যুব সংগঠক মোট ২৭ জনকে এ বছর জাতীয় যুব পুরস্কার প্রদান করা হবে। পরবর্তীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে যুবদের উক্ত পুরস্কার প্রদান করবেন।
তিনি আরো বলেন, ‘২০২১ সালের মধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ, ২০৩০ সালের মধ্যে জাতিসংঘ ঘোষিত এসডিজি, সর্বোপরি ২০৪১ সালের মধ্যে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অমিত সম্ভাবনার এ যুব সমাজকে কাজে লাগানো ছাড়া আর কোন বিকল্প নেই। সে লক্ষ্যে অধিদপ্তরের কার্যক্রম তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত আরো বিস্তৃত করে দেশে এবং বিদেশে যুবদের অধিকহারে কর্মসংস্থান ও আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করতে বর্তমান যুববান্ধব সরকার বদ্ধপরিকর।’
রাসেল বলেন, ‘এ লক্ষ্যে বর্তমান সরকারের সময়ে ( ১ জানুয়ারি ২০০৯ থেকে ৩০ জুন ২০১৯ পর্যন্ত ) যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর হতে ২৭ লক্ষ ১৮ হাজার ৬৪৪ জনকে বিভিন্ন ট্রেডে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। এ পর্যন্ত ৬ লক্ষ ৮২ হাজার ৪০ জন আত্মকর্মসংস্থানের মাধ্যমে স্বাবলম্বী হয়েছে। এ পর্যন্ত ৩৭টি জেলার ১২৮টি উপজেলায় ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মসূচির আওতায় মোট ২ লক্ষ ২৮ হাজার ৭৩৭ জনকে প্রশিক্ষণ এবং ২ লক্ষ ২৬ হাজার ৪০২ জনের অস্থায়ী কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হয়েছে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন, যুব ও ক্রীড়া সচিব মো. আখতার হোসেন, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফারুক আহমেদ ও যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
COMMENTS