যে কোন বিসর্জন বা বিদায় বেদনার। মঙ্গলবার দেবী দূর্গার বিদায় সনাতন ধর্মালম্বীদের কাছে বেদনার হলেও অসাম্প্রদায়িকতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। হিন্দু, মুসলিম সহ সকল ধর্মের মানুষের মিলন মেলায় পরিনত হয়েছিল বিসর্জনস্থল গাজীপুরের রথখোলায় জেলা পরিষদ এলাকা।
প্রতিমা বিসর্জন উদ্বোধন করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি স্থানীয় সংসদ সদস্য এবং যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল। সাথে উপস্থিত ছিলেন গাজীপুরের জেলা প্রশাসক এস. এম. তরিকুল ইসলাম।
সকল ধর্মের মানুষের পদচারনায় বিসর্জনস্থল মুখরিত হয়ে উঠে। আবির খেলার মাধ্যমে একে অপরের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তারা। শেষ দিকের এক পশলা বৃষ্টি সকলের আনন্দের মাঝে বাধ সাধলেও কোন প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই দেবী দূর্গার বিসর্জন সম্পন্ন হয়।
এর আগে দশমীর সকাল থেকে মণ্ডপ মণ্ডপে বাজতে শুরু করে বিষাদের সুর। চারদিনের উৎসবের শেষে পুজোর পঞ্চম দিনে এসে শুরু হয় বিদায়ের আয়োজন। হিন্দু পুরনা মতে, বিজয়া দশমীতে বিসর্জনের মধ্য দিয়ে মর্ত্য ছেড়ে কৈলাসে স্বামীগৃহে ফিরে যাবেন দুর্গতিনাশিনী দুর্গা।
উল্লেখ্য , এ বছর সিটিসহ জেলার ৫টি উপজেলায় ৪০৫টি পূজামন্ডপে জাঁকজমক সহকারে দুর্গোৎসব অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন এলাকায় ১০০টি, জয়দেবপুর থানায় ২৫টি, কালীগঞ্জে ৪৭টি, কাপাসিয়ায় ৫৮টি, কালিয়াকৈরে ১১৯টি ও শ্রীপুর উপজেলায় ৫৬টি। গাজীপুর জেলা প্রশাসন প্রতিটি পূজামন্ডপে সরকারের পক্ষ থেকে ৫০০ কেজি চাল বরাদ্দ দেয়া হয়।
প্রতিমা বিসর্জন উদ্বোধন করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি স্থানীয় সংসদ সদস্য এবং যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল। সাথে উপস্থিত ছিলেন গাজীপুরের জেলা প্রশাসক এস. এম. তরিকুল ইসলাম।
সকল ধর্মের মানুষের পদচারনায় বিসর্জনস্থল মুখরিত হয়ে উঠে। আবির খেলার মাধ্যমে একে অপরের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তারা। শেষ দিকের এক পশলা বৃষ্টি সকলের আনন্দের মাঝে বাধ সাধলেও কোন প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই দেবী দূর্গার বিসর্জন সম্পন্ন হয়।
এর আগে দশমীর সকাল থেকে মণ্ডপ মণ্ডপে বাজতে শুরু করে বিষাদের সুর। চারদিনের উৎসবের শেষে পুজোর পঞ্চম দিনে এসে শুরু হয় বিদায়ের আয়োজন। হিন্দু পুরনা মতে, বিজয়া দশমীতে বিসর্জনের মধ্য দিয়ে মর্ত্য ছেড়ে কৈলাসে স্বামীগৃহে ফিরে যাবেন দুর্গতিনাশিনী দুর্গা।
উল্লেখ্য , এ বছর সিটিসহ জেলার ৫টি উপজেলায় ৪০৫টি পূজামন্ডপে জাঁকজমক সহকারে দুর্গোৎসব অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন এলাকায় ১০০টি, জয়দেবপুর থানায় ২৫টি, কালীগঞ্জে ৪৭টি, কাপাসিয়ায় ৫৮টি, কালিয়াকৈরে ১১৯টি ও শ্রীপুর উপজেলায় ৫৬টি। গাজীপুর জেলা প্রশাসন প্রতিটি পূজামন্ডপে সরকারের পক্ষ থেকে ৫০০ কেজি চাল বরাদ্দ দেয়া হয়।
COMMENTS