ক্যাসিনো কেলেঙ্কারিতে জড়িত হকি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মুমিনুল হক সাঈদের বিরুদ্ধে শিগগিরই ব্যবস্থা নেয়া হবে। কেবল ফেডারেশন থেকে সরানোই নয়, আইনানুযায়ী তাকে শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে। সময় সংবাদে একান্ত সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন হাতে পেলেই ক্যাসিনো সাঈদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও জানিয়েছেন ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী।
আলোচিত ক্যাসিনো কেলেঙ্কারিতে সবচে' বেশি জড়িয়েছে মুমিনুল হক সাঈদের নাম। মতিঝিল-আরামবাগ পাড়ায় যে এগারোটি ক্লাবে ক্যাসিনো সরঞ্জামাদি পাওয়া গেছে তার অন্তত চারটির সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত সাঈদ।
হকি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক সাঈদ একই সঙ্গে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ৯ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর। রাজনৈতিক ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে একে একে দখল করেন আরামবাগ, ভিক্টোরিয়া, দিলকুশা, ফকিরাপুল ইয়াংমেন্স ক্লাব। হকি ফেডারেশনের নির্বাচনে জোর করেই কাউন্সিলরশিপ নেন মোহামেডান ক্লাব থেকে।
অভিযান শুরুর পর থেকে একে একে ফাঁস হতে থাকে সাঈদের সব কুকীর্তির খবর। এরইমধ্যে কাউন্সিলর পদ থেকে তাকে বরখাস্ত করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন। তবে এখনো বহাল আছে হকি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদকের পদ। তার বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছেনা, এই প্রশ্নের জবাব দিলেন ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল।
তিনি বলেন, আমাদের পক্ষ থেকে একটা তদন্ত চলছে। আমরা সরাসরি কাউকে দোষী সাব্যস্ত করতে পারি না। তদন্তের মাধ্যমের সব কিছু করা হবে। সেই সাথে এটা নির্বাচিত কমিটি। এটা ভাঙতে হলে কিছু নিয়ম-কানুন আছে। সেটা মেনে করতে হবে।
আইনের ফাঁকফোকর রাখতে চায়না মন্ত্রণালয়। সে হিসেবেই নাকি তদন্ত কাজে ধীরগতি। তবে শাস্তি যে পেতেই যাচ্ছেন সাঈদ সেই হুঁশিয়ারি দিয়েই রাখলেন প্রতিমন্ত্রী।
রাসেল বলেন, তাঁকে কীভাবে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা যায়, সেটি মাথায় রেখে কাজ করা হচ্ছে।
১৮ সেপ্টেম্বর ক্যাসিনো বিরোধী অভিযান শুরুর আগেই নারী হকি দলের সঙ্গে থাইল্যান্ডে যান ক্যাসিনো সাঈদ। দল দেশে ফিরলেও গা ঢাকা দিয়েছেন সাঈদ।
আলোচিত ক্যাসিনো কেলেঙ্কারিতে সবচে' বেশি জড়িয়েছে মুমিনুল হক সাঈদের নাম। মতিঝিল-আরামবাগ পাড়ায় যে এগারোটি ক্লাবে ক্যাসিনো সরঞ্জামাদি পাওয়া গেছে তার অন্তত চারটির সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত সাঈদ।
হকি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক সাঈদ একই সঙ্গে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ৯ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর। রাজনৈতিক ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে একে একে দখল করেন আরামবাগ, ভিক্টোরিয়া, দিলকুশা, ফকিরাপুল ইয়াংমেন্স ক্লাব। হকি ফেডারেশনের নির্বাচনে জোর করেই কাউন্সিলরশিপ নেন মোহামেডান ক্লাব থেকে।
অভিযান শুরুর পর থেকে একে একে ফাঁস হতে থাকে সাঈদের সব কুকীর্তির খবর। এরইমধ্যে কাউন্সিলর পদ থেকে তাকে বরখাস্ত করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন। তবে এখনো বহাল আছে হকি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদকের পদ। তার বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছেনা, এই প্রশ্নের জবাব দিলেন ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল।
তিনি বলেন, আমাদের পক্ষ থেকে একটা তদন্ত চলছে। আমরা সরাসরি কাউকে দোষী সাব্যস্ত করতে পারি না। তদন্তের মাধ্যমের সব কিছু করা হবে। সেই সাথে এটা নির্বাচিত কমিটি। এটা ভাঙতে হলে কিছু নিয়ম-কানুন আছে। সেটা মেনে করতে হবে।
আইনের ফাঁকফোকর রাখতে চায়না মন্ত্রণালয়। সে হিসেবেই নাকি তদন্ত কাজে ধীরগতি। তবে শাস্তি যে পেতেই যাচ্ছেন সাঈদ সেই হুঁশিয়ারি দিয়েই রাখলেন প্রতিমন্ত্রী।
রাসেল বলেন, তাঁকে কীভাবে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা যায়, সেটি মাথায় রেখে কাজ করা হচ্ছে।
১৮ সেপ্টেম্বর ক্যাসিনো বিরোধী অভিযান শুরুর আগেই নারী হকি দলের সঙ্গে থাইল্যান্ডে যান ক্যাসিনো সাঈদ। দল দেশে ফিরলেও গা ঢাকা দিয়েছেন সাঈদ।
COMMENTS