ডেস্কঃ আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্মেলন আগামী ১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। তার আগে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্মেলনের কাজ সম্পূর্ণ করবেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ। মহানগরের সম্মেলন ১১ ও ১২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। সম্মেলনের দিন যতই এগিয়ে আসছে নেতাদের মধ্যে শুরু হয়েছে আনন্দ-উল্লাস, তোড়জোড় লবিং-তদবির। সন্ধ্যা হলেই শেখ হাসিনার ধানমন্ডিস্থ রাজনৈতিক কার্যালয়ে ভিড় জমান পদপ্রত্যাশীরা। আবার কেউ কেউ নেতাদের বাসায়ও ভিড় জমাচ্ছেন। আড্ডা দিচ্ছেন নেতাকর্মীদের নিয়ে। তবে অনেককে দেখা না গেলেও ঠিকই পদ পেতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন। এবার ত্যাগীদের প্রাধান্য দেয়া হবে, বিতর্কিত কাউকেই আগামী সম্মেলনে জায়গা দেয়া হবে না এমনটাই মানবকণ্ঠকে জানিয়েছেন দলটির সিনিয়র নেতারা।
সূত্রে জানা যায়, সম্মেলন না হওয়া ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক লীগ আলাদা একক কমিটি নিয়ে ১৩টি বছর পার করছে। ২০১২ সালে স্বেচ্ছাসেবক লীগের জাতীয় সম্মেলনে মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ কমিটির ১০১ সদস্যবিশিষ্ট করার প্রস্তাব পাস করা হয় কিন্তু এখনো ৭১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি দিয়ে সংগঠনের কাজ করছেন বর্তমান দায়িত্বপ্রাপ্তরা। দীর্ঘসময় মহানগরের দুই অংশ এখনো কয়েকটি থানা কমিটিও দিতে পারেনি। পুরনো বেশ কয়েকটি থানার পাশাপাশি নতুন থানাগুলোতেও কমিটি নাই। ১৭ বছর আগে দেয়া কমিটি দিয়েই চলছে কয়েকটি থানা। দীর্ঘদিন কমিটি না থাকায় সংগঠনের কাজ এক প্রকার স্থবির হয়ে পড়েছিল।
আরো জানা যায়, ২০০৬ সালের ৩১ মে ঢাকা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সেই সম্মেলনের মাধ্যমে মহানগরকে দুটি ভাগে ভাগ করা হয়। সেই থেকে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর স্বেচ্ছাসেবক লীগ কমিটি ঘোষণা করা হয়। এই সম্মেলনটি ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটের মিলনায়তনে হয়েছিল। তার আগে একটি কমিটি দিয়েই চলছিল ঢাকা মহানগরের স্বেচ্ছাসেবক লীগের কমিটি। এর আগে ১৯৯৪ সালে ঢাকা মহানগর কমিটি হয়েছিল। কিন্তু ২০০৩ সালের ২৭ জুলাই স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির জাতীয় সম্মেলন হয়। মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগকে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণে বিভক্ত করেছিলেন সাবেক সভাপতি আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ও সাধারণ সম্পাদক পংকজ দেবনাথ। তাদের স্বাক্ষরেই মহানগরের বর্তমান দুই কমিটি ঘোষণা হয়েছিল। তারপর আর নতুন কমিটি করা হয়নি। তবে দুই সিটির মধ্যে হাতেগোনা কয়েকটি থানা ছাড়া সব থানাই নতুন কমিটি দিয়েছে বর্তমান স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটি।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভায় অনুষ্ঠিত হয়। সেই সভায় আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্মেলন ১৬ নভেম্বর হবে বলে ঠিক করা হয়। সকালে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রথম অধিবেশন এবং ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে দ্বিতীয় অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে।
আওয়ামী লীগের শীর্ষ কয়েকজন নেতো বলেন, এবার সম্মেলনের আগে বর্তমান সভাপতিসহ সংগঠনটির বেশ কয়েকজনের নামে ক্যাসিনো কারবারের অভিযোগ রয়েছে। যেসব ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে তারা আগামী সম্মেলনে কোনো দায়িত্ব পাবেন না। তবে এবার দলের প্রধানের আলোচনায় রয়েছেন সাবেক ছাত্রলীগ কয়েকজন নেতা। সহযোগী সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদে সাবেক ছাত্রলীগের নেতারা আসতে পারেন।
কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের শীর্ষ দুই পদের জন্য আলোচনা রয়েছেন অনেকে। তাদের মধ্যে সভাপতি পদে রয়েছেন বেশ কয়েকজন। তারা হলেন, বর্তমান সহ-সভাপতি নির্মল রঞ্জন গুহ, মতিউর রহমান মতি, মজিবুর রহমান স্বপন, সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ সোহেল রানা টিপু। এ ছাড়া বর্তমান সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ দেবনাথও আলোচনা রয়েছেন। তিনি এবার সভাপতি পদ প্রত্যাশা করছেন। সাধারণ সম্পাদক পদে আলোচনায় রয়েছেন বর্তমান কমিটির সহ-সভাপতি আফজালুর রহমান বাবু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গাজী মেসবাউল হোসেন সাচ্চু, খাইরুল হাসান জুয়েল, সাংগঠনিক সম্পাদক সাজ্জাদ সাকিব বাদশা, আব্দুল আলীম, একেএম আজিম, দফতর সম্পাদক সালেহ মোহাম্মদ টুটুল।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতির পদে আলোচনা রয়েছেন বর্তমান কমিটির সাধারণ সম্পাদক আরিফুর রহমান টিটু। তবে তার বিরুদ্ধে ক্যাসিনোর অভিযোগ রয়েছে। সহ-সভাপতি মোর্তজা রাশেদ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি কামরুল হাসান রিপন। সাধারণ সম্পাদক পদে আলোচনায় রয়েছেন বর্তমান যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, তারেক সাঈদ, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদুল্লাহ এমপি, মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, ছাত্রলীগের সাবেক আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক জাভেদ ইকবাল, মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আনিসুর রহমান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ, শেখ আনিসুর রহমান রানা, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক ওমর ফারুক, মতিঝিল থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল বাতেন প্রমুখ।
ঢাকা মহানগর উত্তর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতির পদে আলোচনা রয়েছেন বর্তমান কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি গোলাম রাব্বানী। তিনি একাধিক ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছে। সাধারণ সম্পাদক ফরিদুর রহমান ইরান। তার বিরুদ্ধে ক্যাসিনোসহ বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে বলে জানা যায়। সহ-সভাপতি শফিকুল ইসলাম, মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ইসহাক। সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী হিসেবে আলোচনা রয়েছেন বর্তমান কমিটির যুগ্ম সম্পাদক আফরোজ হাবিব, হাবিবুর রহমান পান্না, সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম মনোয়ারুল ইসলাম বিপুল, তিতুমীর কলেজ ছাত্রলীগ সাবেক সভাপতি আমজাদ হোসেন, প্রচার সম্পাদক দুলাল হোসেন, মোহাম্মদপুর থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি লায়ন এমএ লতিফ।
সংগঠনের শীর্ষ দুই পদ ছাড়া দীর্ঘদিন ধরে রাজনীতি করা ত্যাগীরা বিভিন্ন পদে আসতে আগ্রহী রয়েছেন। তাদের মধ্যে সহ-গ্রন্থনা প্রকাশনা রফিকুল ইসলাম বিটু, সমাজকল্যাণ সম্পাদক নাফিউল করিম নাফা, সহদফতর সম্পাদক আব্দুল আজিজ, মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক মানিক ঘোষ সংগঠনের জন্য নিবেদিত প্রাণ। তারা পরিশ্রমী ও সংগঠনের জন্য নিবেদিত। দীর্ঘদিন সংগঠনের জন্য কাজ করছেন।
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম মানবকণ্ঠকে বলেন, দীর্ঘদিন ধারাবাহিক রাজনীতির সাথে যারা জড়িত, পরিচ্ছন্ন রাজনৈতিক হিসেবে যারা নিবেদিত, এ ধরনের আদর্শবান, ত্যাগী ও যারা ঐতিহ্যগতভাবে জাতির পিতার আদর্শে বিশ্বাসী এবং শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, তাদের মাঝ থেকে আগামী কাউন্সিলে যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করা হবে। তিনি আরো বলেন, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকলে কাউকে সংগঠনের জায়গা দেয়া হবে না। কোনো বিতর্কিত ব্যক্তি আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের কমিটিতে স্থান পাবে না।
সূত্রঃ মানবকণ্ঠ
সূত্রে জানা যায়, সম্মেলন না হওয়া ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক লীগ আলাদা একক কমিটি নিয়ে ১৩টি বছর পার করছে। ২০১২ সালে স্বেচ্ছাসেবক লীগের জাতীয় সম্মেলনে মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ কমিটির ১০১ সদস্যবিশিষ্ট করার প্রস্তাব পাস করা হয় কিন্তু এখনো ৭১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি দিয়ে সংগঠনের কাজ করছেন বর্তমান দায়িত্বপ্রাপ্তরা। দীর্ঘসময় মহানগরের দুই অংশ এখনো কয়েকটি থানা কমিটিও দিতে পারেনি। পুরনো বেশ কয়েকটি থানার পাশাপাশি নতুন থানাগুলোতেও কমিটি নাই। ১৭ বছর আগে দেয়া কমিটি দিয়েই চলছে কয়েকটি থানা। দীর্ঘদিন কমিটি না থাকায় সংগঠনের কাজ এক প্রকার স্থবির হয়ে পড়েছিল।
আরো জানা যায়, ২০০৬ সালের ৩১ মে ঢাকা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সেই সম্মেলনের মাধ্যমে মহানগরকে দুটি ভাগে ভাগ করা হয়। সেই থেকে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর স্বেচ্ছাসেবক লীগ কমিটি ঘোষণা করা হয়। এই সম্মেলনটি ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটের মিলনায়তনে হয়েছিল। তার আগে একটি কমিটি দিয়েই চলছিল ঢাকা মহানগরের স্বেচ্ছাসেবক লীগের কমিটি। এর আগে ১৯৯৪ সালে ঢাকা মহানগর কমিটি হয়েছিল। কিন্তু ২০০৩ সালের ২৭ জুলাই স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির জাতীয় সম্মেলন হয়। মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগকে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণে বিভক্ত করেছিলেন সাবেক সভাপতি আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ও সাধারণ সম্পাদক পংকজ দেবনাথ। তাদের স্বাক্ষরেই মহানগরের বর্তমান দুই কমিটি ঘোষণা হয়েছিল। তারপর আর নতুন কমিটি করা হয়নি। তবে দুই সিটির মধ্যে হাতেগোনা কয়েকটি থানা ছাড়া সব থানাই নতুন কমিটি দিয়েছে বর্তমান স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটি।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভায় অনুষ্ঠিত হয়। সেই সভায় আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্মেলন ১৬ নভেম্বর হবে বলে ঠিক করা হয়। সকালে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রথম অধিবেশন এবং ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে দ্বিতীয় অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে।
আওয়ামী লীগের শীর্ষ কয়েকজন নেতো বলেন, এবার সম্মেলনের আগে বর্তমান সভাপতিসহ সংগঠনটির বেশ কয়েকজনের নামে ক্যাসিনো কারবারের অভিযোগ রয়েছে। যেসব ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে তারা আগামী সম্মেলনে কোনো দায়িত্ব পাবেন না। তবে এবার দলের প্রধানের আলোচনায় রয়েছেন সাবেক ছাত্রলীগ কয়েকজন নেতা। সহযোগী সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদে সাবেক ছাত্রলীগের নেতারা আসতে পারেন।
কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের শীর্ষ দুই পদের জন্য আলোচনা রয়েছেন অনেকে। তাদের মধ্যে সভাপতি পদে রয়েছেন বেশ কয়েকজন। তারা হলেন, বর্তমান সহ-সভাপতি নির্মল রঞ্জন গুহ, মতিউর রহমান মতি, মজিবুর রহমান স্বপন, সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ সোহেল রানা টিপু। এ ছাড়া বর্তমান সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ দেবনাথও আলোচনা রয়েছেন। তিনি এবার সভাপতি পদ প্রত্যাশা করছেন। সাধারণ সম্পাদক পদে আলোচনায় রয়েছেন বর্তমান কমিটির সহ-সভাপতি আফজালুর রহমান বাবু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গাজী মেসবাউল হোসেন সাচ্চু, খাইরুল হাসান জুয়েল, সাংগঠনিক সম্পাদক সাজ্জাদ সাকিব বাদশা, আব্দুল আলীম, একেএম আজিম, দফতর সম্পাদক সালেহ মোহাম্মদ টুটুল।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতির পদে আলোচনা রয়েছেন বর্তমান কমিটির সাধারণ সম্পাদক আরিফুর রহমান টিটু। তবে তার বিরুদ্ধে ক্যাসিনোর অভিযোগ রয়েছে। সহ-সভাপতি মোর্তজা রাশেদ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি কামরুল হাসান রিপন। সাধারণ সম্পাদক পদে আলোচনায় রয়েছেন বর্তমান যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, তারেক সাঈদ, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদুল্লাহ এমপি, মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, ছাত্রলীগের সাবেক আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক জাভেদ ইকবাল, মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আনিসুর রহমান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ, শেখ আনিসুর রহমান রানা, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক ওমর ফারুক, মতিঝিল থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল বাতেন প্রমুখ।
ঢাকা মহানগর উত্তর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতির পদে আলোচনা রয়েছেন বর্তমান কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি গোলাম রাব্বানী। তিনি একাধিক ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছে। সাধারণ সম্পাদক ফরিদুর রহমান ইরান। তার বিরুদ্ধে ক্যাসিনোসহ বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে বলে জানা যায়। সহ-সভাপতি শফিকুল ইসলাম, মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ইসহাক। সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী হিসেবে আলোচনা রয়েছেন বর্তমান কমিটির যুগ্ম সম্পাদক আফরোজ হাবিব, হাবিবুর রহমান পান্না, সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম মনোয়ারুল ইসলাম বিপুল, তিতুমীর কলেজ ছাত্রলীগ সাবেক সভাপতি আমজাদ হোসেন, প্রচার সম্পাদক দুলাল হোসেন, মোহাম্মদপুর থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি লায়ন এমএ লতিফ।
সংগঠনের শীর্ষ দুই পদ ছাড়া দীর্ঘদিন ধরে রাজনীতি করা ত্যাগীরা বিভিন্ন পদে আসতে আগ্রহী রয়েছেন। তাদের মধ্যে সহ-গ্রন্থনা প্রকাশনা রফিকুল ইসলাম বিটু, সমাজকল্যাণ সম্পাদক নাফিউল করিম নাফা, সহদফতর সম্পাদক আব্দুল আজিজ, মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক মানিক ঘোষ সংগঠনের জন্য নিবেদিত প্রাণ। তারা পরিশ্রমী ও সংগঠনের জন্য নিবেদিত। দীর্ঘদিন সংগঠনের জন্য কাজ করছেন।
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম মানবকণ্ঠকে বলেন, দীর্ঘদিন ধারাবাহিক রাজনীতির সাথে যারা জড়িত, পরিচ্ছন্ন রাজনৈতিক হিসেবে যারা নিবেদিত, এ ধরনের আদর্শবান, ত্যাগী ও যারা ঐতিহ্যগতভাবে জাতির পিতার আদর্শে বিশ্বাসী এবং শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, তাদের মাঝ থেকে আগামী কাউন্সিলে যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করা হবে। তিনি আরো বলেন, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকলে কাউকে সংগঠনের জায়গা দেয়া হবে না। কোনো বিতর্কিত ব্যক্তি আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের কমিটিতে স্থান পাবে না।
সূত্রঃ মানবকণ্ঠ
COMMENTS