গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার মাওনা ইউনিয়নের চকপাড়া মেডিকেল মোড়ে মুন্নি কসমেটিক্স এন্ড ভ্যারাইটিস স্টোরে সাদা পোশাকে পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যদের সাথে পারফিউম কেনা বেচা নিয়ে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে মারমারি ঘটনা ঘটে।
মাওনা ইউনিয়নের চকপাড়া মেডিকেল মোড়ে (১৬ অক্টোবর রাত) আনুমানিক পৌনে ৮ টার দিকে এঘটনা ঘটে।এতে চকপাড়া পুলিশ ক্যাম্প ফাঁড়ির দুই পুলিশ সদস্য নাইমুর রহমান (২৩),কনস্টবল নং (১২৩০)এবং সবুজ মিয়া (২৩) কনস্টবল নং (১০২১), আহত হয়েছে।
এই ঘটনায় জরিত থাকায় মাওনা ইউপি সদস্যসহ দুইজনকে আটক করেছে পুলিশ। আটককৃতরা হলেন কপাটিয়া গ্রামের ইন্তাজ আলীর ছেলে ইউপি সদস্য মতিউর রহমান (৫৫), একই গ্রামের মৃত শমর আলীর ছেলে হুমায়ুন কবির (৩২)।
মাওনা চকপাড়া পুলিশ ক্যাম্প ফাঁড়ির ইনচার্জ (এসআই) মেনহাজ উদ্দিন জানান, রাত আনুমানিক পৌনে ৮ টার দিকে কনস্টেবল সবুজ ও নাইমুর রহমান সাদা পোশাকে চকপাড়া মেডিকেল মোড়ে জৈনক মজিবর রহমানের দোকানের কাছে গেলে ইউপি সদস্য মতিউর রহমানসহ আরো কয়েকজন মিলে কনস্টেবল সবুজ ও নাইমুর রহমানকে ভূয়া পুলিশ সদস্য মনে করে এলোপাতাড়ি মারধর করে। পরে খবর পেয়ে তাদের দু’জনকে উদ্ধার করে শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। এসময় আল আমিন (৩০) নামে একজন পালিয়ে যায়। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দোকানদার আহাম্মদ আলীর ছেলে মফিজ উদ্দিন (৩৮)কে থানায় আনা হয়েছিল,কিন্তু মফিজ ঘটনার সাথে জরিত না থাকায় তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. লিয়াকত আলী জানান, পুলিশের উপর হামলার ঘটনায় ২জনকে আটক করা হয়েছে। দেশের প্রচলিত আইনে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
মাওনা ইউনিয়নের চকপাড়া মেডিকেল মোড়ে (১৬ অক্টোবর রাত) আনুমানিক পৌনে ৮ টার দিকে এঘটনা ঘটে।এতে চকপাড়া পুলিশ ক্যাম্প ফাঁড়ির দুই পুলিশ সদস্য নাইমুর রহমান (২৩),কনস্টবল নং (১২৩০)এবং সবুজ মিয়া (২৩) কনস্টবল নং (১০২১), আহত হয়েছে।
এই ঘটনায় জরিত থাকায় মাওনা ইউপি সদস্যসহ দুইজনকে আটক করেছে পুলিশ। আটককৃতরা হলেন কপাটিয়া গ্রামের ইন্তাজ আলীর ছেলে ইউপি সদস্য মতিউর রহমান (৫৫), একই গ্রামের মৃত শমর আলীর ছেলে হুমায়ুন কবির (৩২)।
মাওনা চকপাড়া পুলিশ ক্যাম্প ফাঁড়ির ইনচার্জ (এসআই) মেনহাজ উদ্দিন জানান, রাত আনুমানিক পৌনে ৮ টার দিকে কনস্টেবল সবুজ ও নাইমুর রহমান সাদা পোশাকে চকপাড়া মেডিকেল মোড়ে জৈনক মজিবর রহমানের দোকানের কাছে গেলে ইউপি সদস্য মতিউর রহমানসহ আরো কয়েকজন মিলে কনস্টেবল সবুজ ও নাইমুর রহমানকে ভূয়া পুলিশ সদস্য মনে করে এলোপাতাড়ি মারধর করে। পরে খবর পেয়ে তাদের দু’জনকে উদ্ধার করে শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। এসময় আল আমিন (৩০) নামে একজন পালিয়ে যায়। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দোকানদার আহাম্মদ আলীর ছেলে মফিজ উদ্দিন (৩৮)কে থানায় আনা হয়েছিল,কিন্তু মফিজ ঘটনার সাথে জরিত না থাকায় তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. লিয়াকত আলী জানান, পুলিশের উপর হামলার ঘটনায় ২জনকে আটক করা হয়েছে। দেশের প্রচলিত আইনে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
COMMENTS