ইমারজিং এশিয়া কাপে টানা দ্বিতীয় জয়ের মুখ দেখল বাংলাদেশ। নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে ৬ উইকেটের বড় জয় পায়নাজমুল হাসান শান্তরা। বিকেএসপির ৩ নম্বর মাঠে এদিন ব্যাটে-বলে ঝলক দেখান সৌম্য সরকার।
টসে হেরে বযাট করতে নেমে ভারতের পক্ষে সর্বোচ্চ ১০৫ রান আসে আরমান জাফরের ব্যাট থেকে। এছাড়া ভিনায়ক গুপ্তের ৪০, আরিয়ান জুয়ালের ৩৭ ও সানভির সিংয়ের ২৬ রান ছাড়া আর কেউই বলার মত স্কোর গড়তে পারেননি। নির্ধারিত ওভারে ২৪৬ রান তুলতেই অলআউট হয় ভারত।
২৪৭ রানের জয়ের লক্ষ্যে খেলতে নেমে বাংলাদেশ আগের ম্যাচের মত দারুণ শুরু পায়নি। ফর্মে থাকা ওপেনার নাইম শেখ ৯ বলে ১৪ রান করে সাজঘরে ফেরেন। তার সম্ভাবনাময় ইনিংসের ইতি ঘটলেও দলকে বিপদের হাত থেকে রক্ষা করেন আগের ম্যাচের জয়ের অন্যতম নায়ক সৌম্য, তাকে সঙ্গ দেন শান্ত।
দ্বিতীয় উইকেটে দুজনে গড়ে তোলেন ১৪৪ রানের পার্টনারশিপ। সাতটি চার ও তিনটি ছক্কার সহায়তায় ৬৮ বলে ৭৩ রান করা সৌম্য সাজঘরে ফিরলে ভেঙে যায় জুটি। তবে তাতে দলের নেতা শান্তর মনোবল ভাঙেনি। অর্ধ-শতক তুলে নেন তিনিও, এরপর হাঁটছিলেন শতকের পথেও। যদিও ৬ রানের আক্ষেপ নিয়ে সাজঘরে ফিরতে হয়েছে তাকে। তার আগে ৮৮ বলে ৯৪ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেন চৌদ্দটি চার ও দুটি ছক্কার মাধ্যমে।
শান্তর বিদায়ের পর দলের জয় নিশ্চিত করার দায়িত্ব নেন আফিফ হোসেন ধ্রুব। ইয়াসির আলী চৌধুরী ২১ রান করে বিদায় নিলেও আফিফ ৪৬ বলে ৩৪ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে মাঠ ছাড়েন, ৪৭ বল ও ৬ উইকেট বাকি থাকতেই দলের জয় নিশ্চিত করে। ২ রান করে অপরাজিত থাকেন জাকির হাসান।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
ভারত- ২৪৬/১০ (৫০ ওভার)
আরমান ১০৫, ভিনায়ক ৪০, আরয়ান ৩৭
হাসান ১০-০-৫১-১, সুমন ১০-০-৬৪-৪, তানভীর ৯-০-৩৮-২, সৌম্য ১০-০-৫৩-২, মেহেদী হাসান ১০-১-২৬-১, আফিফ ১-০-১৩-০
বাংলাদেশ ২৫০/৪ (৪২.১ ওভার)
শান্ত ৯৪, সৌম্য ৭৩, আফিফ ৩৪*, ইয়াসির ২১, নাইম ১৪
রাথর ২-০-১৬-১, সানভির ৬-০-৪২-১
ফলাফল- বাংলাদেশ ৬ উইকেটে জয়ী
টসে হেরে বযাট করতে নেমে ভারতের পক্ষে সর্বোচ্চ ১০৫ রান আসে আরমান জাফরের ব্যাট থেকে। এছাড়া ভিনায়ক গুপ্তের ৪০, আরিয়ান জুয়ালের ৩৭ ও সানভির সিংয়ের ২৬ রান ছাড়া আর কেউই বলার মত স্কোর গড়তে পারেননি। নির্ধারিত ওভারে ২৪৬ রান তুলতেই অলআউট হয় ভারত।
২৪৭ রানের জয়ের লক্ষ্যে খেলতে নেমে বাংলাদেশ আগের ম্যাচের মত দারুণ শুরু পায়নি। ফর্মে থাকা ওপেনার নাইম শেখ ৯ বলে ১৪ রান করে সাজঘরে ফেরেন। তার সম্ভাবনাময় ইনিংসের ইতি ঘটলেও দলকে বিপদের হাত থেকে রক্ষা করেন আগের ম্যাচের জয়ের অন্যতম নায়ক সৌম্য, তাকে সঙ্গ দেন শান্ত।
দ্বিতীয় উইকেটে দুজনে গড়ে তোলেন ১৪৪ রানের পার্টনারশিপ। সাতটি চার ও তিনটি ছক্কার সহায়তায় ৬৮ বলে ৭৩ রান করা সৌম্য সাজঘরে ফিরলে ভেঙে যায় জুটি। তবে তাতে দলের নেতা শান্তর মনোবল ভাঙেনি। অর্ধ-শতক তুলে নেন তিনিও, এরপর হাঁটছিলেন শতকের পথেও। যদিও ৬ রানের আক্ষেপ নিয়ে সাজঘরে ফিরতে হয়েছে তাকে। তার আগে ৮৮ বলে ৯৪ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেন চৌদ্দটি চার ও দুটি ছক্কার মাধ্যমে।
শান্তর বিদায়ের পর দলের জয় নিশ্চিত করার দায়িত্ব নেন আফিফ হোসেন ধ্রুব। ইয়াসির আলী চৌধুরী ২১ রান করে বিদায় নিলেও আফিফ ৪৬ বলে ৩৪ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে মাঠ ছাড়েন, ৪৭ বল ও ৬ উইকেট বাকি থাকতেই দলের জয় নিশ্চিত করে। ২ রান করে অপরাজিত থাকেন জাকির হাসান।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
ভারত- ২৪৬/১০ (৫০ ওভার)
আরমান ১০৫, ভিনায়ক ৪০, আরয়ান ৩৭
হাসান ১০-০-৫১-১, সুমন ১০-০-৬৪-৪, তানভীর ৯-০-৩৮-২, সৌম্য ১০-০-৫৩-২, মেহেদী হাসান ১০-১-২৬-১, আফিফ ১-০-১৩-০
বাংলাদেশ ২৫০/৪ (৪২.১ ওভার)
শান্ত ৯৪, সৌম্য ৭৩, আফিফ ৩৪*, ইয়াসির ২১, নাইম ১৪
রাথর ২-০-১৬-১, সানভির ৬-০-৪২-১
ফলাফল- বাংলাদেশ ৬ উইকেটে জয়ী
COMMENTS