নতুন সড়ক আইন সংশোধনসহ ৯ দফা দাবিতে ধর্মঘট ডেকেছে বাংলাদেশ ট্রাক-কাভার্ডভ্যান পণ্য পরিবহন মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদ। এই ধর্মঘটের ফলে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন রাজধানীসহ সারা দেশের মানুষ।
বুধবার সকাল ৭টা থেকে রাজধানীতে চলাচলরত বাসগুলো বন্ধ করে দিয়েছেন ধর্মঘটকারীরা। শুধু বাস নয়, মোটরসাইকেল, সিএনজি, রিকশা- এমনকি ভ্যানও চলাচল করতে দিচ্ছেন না তারা।
এগুলো চলতে দেখলেই চাকার হাওয়া বের করে দেয়া কিংবা যাত্রীদের জোর করে গাড়ি থেকে নামিয়ে দিচ্ছেন ধর্মঘটকারীরা।
এতে চরম দুর্ভোগে পড়ছেন অফিসগামীসহ সাধারণ মানুষ। সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়েছে পিইসি পরীক্ষার্থীরা।
ধর্মঘটের বিষয়ে এক সিএনজিচালক বলেন, পেটের দায়ে রাস্তায় সিএনজি নিয়ে বের হয়েছি। কিন্তু ধর্মঘটকারীরা আমার সিএনজির চাকার হাওয়া বের করে দিয়েছেন। আমার সিএনজির যাত্রীকেও জোর করে নামিয়ে দিয়েছেন।
এদিকে রাজধানীর সদরঘাট, গুলিস্তান, পল্টন, কারওয়ানবাজার, ফার্মগেট, মৌচাক, মালিবাগ, রামপুরা ও বাড্ডার বিভিন্ন সড়কে ঘুরে দেখা গেছে, স্কুল, অফিসগামীসহ নানা শ্রেণিপেশার যাত্রীরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা বাসের জন্য অপেক্ষা করছেন। এসব সড়কে পাঁচ মিনিট পর পর দু-একটি বাস আসছে।
এসব বাসে ভাড়াও নেয়া হচ্ছে দুই থেকে তিনগুণ বেশি। ফলে অনেকে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ট্রাক, পিকআপভ্যানে করে যাচ্ছেন গন্তব্যে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বাস মালিক জানান, গুলিস্তান-গাজীপুর রুটে সকাল থেকে কয়েকটি বাস চলাচল করলেও শ্রমিকরা গাজীপুরে বাস আটকে দিয়েছেন। বর্তমানে এই রুটে হাতেগোনা কয়েকটি বাস চলছে।
বুধবার সকাল ৭টা থেকে রাজধানীতে চলাচলরত বাসগুলো বন্ধ করে দিয়েছেন ধর্মঘটকারীরা। শুধু বাস নয়, মোটরসাইকেল, সিএনজি, রিকশা- এমনকি ভ্যানও চলাচল করতে দিচ্ছেন না তারা।
এগুলো চলতে দেখলেই চাকার হাওয়া বের করে দেয়া কিংবা যাত্রীদের জোর করে গাড়ি থেকে নামিয়ে দিচ্ছেন ধর্মঘটকারীরা।
এতে চরম দুর্ভোগে পড়ছেন অফিসগামীসহ সাধারণ মানুষ। সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়েছে পিইসি পরীক্ষার্থীরা।
ধর্মঘটের বিষয়ে এক সিএনজিচালক বলেন, পেটের দায়ে রাস্তায় সিএনজি নিয়ে বের হয়েছি। কিন্তু ধর্মঘটকারীরা আমার সিএনজির চাকার হাওয়া বের করে দিয়েছেন। আমার সিএনজির যাত্রীকেও জোর করে নামিয়ে দিয়েছেন।
এদিকে রাজধানীর সদরঘাট, গুলিস্তান, পল্টন, কারওয়ানবাজার, ফার্মগেট, মৌচাক, মালিবাগ, রামপুরা ও বাড্ডার বিভিন্ন সড়কে ঘুরে দেখা গেছে, স্কুল, অফিসগামীসহ নানা শ্রেণিপেশার যাত্রীরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা বাসের জন্য অপেক্ষা করছেন। এসব সড়কে পাঁচ মিনিট পর পর দু-একটি বাস আসছে।
এসব বাসে ভাড়াও নেয়া হচ্ছে দুই থেকে তিনগুণ বেশি। ফলে অনেকে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ট্রাক, পিকআপভ্যানে করে যাচ্ছেন গন্তব্যে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বাস মালিক জানান, গুলিস্তান-গাজীপুর রুটে সকাল থেকে কয়েকটি বাস চলাচল করলেও শ্রমিকরা গাজীপুরে বাস আটকে দিয়েছেন। বর্তমানে এই রুটে হাতেগোনা কয়েকটি বাস চলছে।
COMMENTS