গাজীপুরের শ্রীপুরে চ্যাম্পিয়ন পরিবহনের একটি চলন্ত বাসে এক তরুণীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে জুয়েল ও আশিক নামে বাসটির দুই হেলপারকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
রোববার (০৩ নভেম্বর) ওই তরুণী তিনজনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন। এর আগে শনিবার (০২ নভেম্বর) রাতে মাওনা চৌরাস্তা এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
জানা গেছে, ঢাকার একটি স্কুলে লেখাপড়ার পাশাপাশি শর্টফিল্মে কাজ করেন ওই তরুণী। শনিবার (০২ নভেম্বর) রাতে রাজেন্দ্রপুর এলাকায় একটি শ্যুটিং শেষে চ্যাম্পিয়ন পরিবহনের একটি বাসে ওঠেন। বিভিন্ন স্ট্যান্ডে অন্যসব যাত্রী নামিয়ে দিয়ে তাকে নিয়ে মাওনা ফ্লাইওভারের ওপর উঠে চালক। একপর্যায়ে তার মুখ চেপে ধরে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়। এ সময় ওই তরুণী পা দিয়ে বাসের জানালার কাচ ভেঙে চিৎকার শুরু করে।
মাওনা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনজুরুল হক জানান, ঘটনার পরপরেই ঘটনাস্থলে পৌঁছে পুলিশ। এ সময় ওই বাসের হেলপার জুয়েল ও আশিককে গ্রেফতার করা হয়।
রোববার (০৩ নভেম্বর) ওই তরুণী তিনজনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন। এর আগে শনিবার (০২ নভেম্বর) রাতে মাওনা চৌরাস্তা এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
জানা গেছে, ঢাকার একটি স্কুলে লেখাপড়ার পাশাপাশি শর্টফিল্মে কাজ করেন ওই তরুণী। শনিবার (০২ নভেম্বর) রাতে রাজেন্দ্রপুর এলাকায় একটি শ্যুটিং শেষে চ্যাম্পিয়ন পরিবহনের একটি বাসে ওঠেন। বিভিন্ন স্ট্যান্ডে অন্যসব যাত্রী নামিয়ে দিয়ে তাকে নিয়ে মাওনা ফ্লাইওভারের ওপর উঠে চালক। একপর্যায়ে তার মুখ চেপে ধরে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়। এ সময় ওই তরুণী পা দিয়ে বাসের জানালার কাচ ভেঙে চিৎকার শুরু করে।
মাওনা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনজুরুল হক জানান, ঘটনার পরপরেই ঘটনাস্থলে পৌঁছে পুলিশ। এ সময় ওই বাসের হেলপার জুয়েল ও আশিককে গ্রেফতার করা হয়।
COMMENTS