বিগত বছর গুলোর মত এবারও ভর্তি ফি ছাড়া ছাত্র/ছাত্রী ভর্তি করে আসছেন গ্লোবাল পাবলিক স্কুল। শুধু তাই নয় গাজীপুরে এই প্রথম প্রাইভেট ও কোচিং বিহীন একমাত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল পাবলিক স্কুল।
বর্তমান সময়ে যেখানে প্রাইভেট আর কোচিং স্কুল শিক্ষকদের বানিজ্যে পরিণত হয়েছে, সেখানে ব্যতিক্রমী এই উদ্যোগকে সকল মহল থেকে প্রশংসা কুড়িয়েছেন স্কুল কর্তৃপক্ষ। যেখানে অন্যান্য স্কুলে একেক ক্লাসে ৭০-১০০ জন ছাত্রছাত্রী নিয়ে ক্লাস করছে, সেখানে গ্লোবাল পাবলিক স্কুলে সর্বোচ্চ ২৫ জন শিক্ষার্থীর সিট বরাদ্দ রয়েছে।
গ্লোবাল পাবলিক স্কুলের রয়েছে নিজস্ব ওয়েবসাইট। যার মাধ্যমে একজন অভিভাবক ঘরে বসেই ছাত্রছাত্রীর ফলাফল, সময় সহ হাজিরা, আর্থিক লেনদেন, পরীক্ষার সময়সূচী, বন্ধের সময়সূচী, প্রবেশপত্রসহ সকল সেবা সম্পর্কে জানতে পারবেন। তারা বিভিন্ন আধুনিক সুবিধা সংবলিত একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করার লক্ষে এ ধরনের উদ্যোগ নিয়েছেন।
পরিচালক মোঃ আলমগীর হোসেন জানান তাদের প্রতিটি ক্লাস রুমেই রয়েছে ডিজিটাল আইপি ক্যামেরা। যার মাধ্যমে অভিভাবকগণ ঘরে বসেই ক্লাসে ছাত্রছাত্রীদের ও শিক্ষকদের অবস্থান সম্পর্কে সরাসরি মোবাইলে দেখতে পারবেন।রয়েছে ডিজিটাল হাজিরা পদ্ধতি যা দ্বারা ঘরে বসেও অবিভাবকবৃন্দ মোবাইলের মেসেজের মাধ্যমে জানতে পারবেন তার সন্তান কখন স্কুলে গেল এবং বের হলো।
আরেক পরিচালক মোঃ শাহাদাত হোসেন রানা আমাদেরকে আরো জানান বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে শিক্ষাকে আধুনিক করার লক্ষ্যে যা যা প্রয়োজনীয় তার সবই এই স্কুলে ব্যবস্থা করবেন। তিনি আরো জানান ছাত্র/ছাত্রীদের কোন ধরনের প্রাইভেট বা কোচিং করানো স্কুল থেকেই নিষিদ্ধ এবং প্রতিটি শিক্ষক নিয়োগ দেয়ার সময় এই শর্তে নিয়োগ দেয়া হয়।এছাড়াও সপ্তাহে ৬ দিন টিফিন ব্যবস্থা, ল্যাংগুয়েজ ক্লাব, বাধ্যতামূলক নামাজ, নিয়মিত পড়া প্রদান ও আদায় ইতিমধ্যেই নিশ্চিত করেছেন। এছাড়াও ২০২০ সাল থেকে ছাত্রছাত্রীদের লেখাপড়ার পাশাপাশি কারিগরি শিক্ষা (মেয়েদের সেলাই ও ছেলেদের মোবাইল সার্ভিসিং) ৩ মাসের কোর্স ফ্রি ভিত্তিতে চালুর কথা ভাবছেন।
উল্লেখ্য ২০১৮ সাল থেকেই শিক্ষাকে আধুনিক করার লক্ষ্যে তাদের এ উদ্যোগ। বর্তমানে তা আরো প্রসারিত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন পরিচালকবৃন্দ।
বর্তমান সময়ে যেখানে প্রাইভেট আর কোচিং স্কুল শিক্ষকদের বানিজ্যে পরিণত হয়েছে, সেখানে ব্যতিক্রমী এই উদ্যোগকে সকল মহল থেকে প্রশংসা কুড়িয়েছেন স্কুল কর্তৃপক্ষ। যেখানে অন্যান্য স্কুলে একেক ক্লাসে ৭০-১০০ জন ছাত্রছাত্রী নিয়ে ক্লাস করছে, সেখানে গ্লোবাল পাবলিক স্কুলে সর্বোচ্চ ২৫ জন শিক্ষার্থীর সিট বরাদ্দ রয়েছে।
গ্লোবাল পাবলিক স্কুলের রয়েছে নিজস্ব ওয়েবসাইট। যার মাধ্যমে একজন অভিভাবক ঘরে বসেই ছাত্রছাত্রীর ফলাফল, সময় সহ হাজিরা, আর্থিক লেনদেন, পরীক্ষার সময়সূচী, বন্ধের সময়সূচী, প্রবেশপত্রসহ সকল সেবা সম্পর্কে জানতে পারবেন। তারা বিভিন্ন আধুনিক সুবিধা সংবলিত একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করার লক্ষে এ ধরনের উদ্যোগ নিয়েছেন।
পরিচালক মোঃ আলমগীর হোসেন জানান তাদের প্রতিটি ক্লাস রুমেই রয়েছে ডিজিটাল আইপি ক্যামেরা। যার মাধ্যমে অভিভাবকগণ ঘরে বসেই ক্লাসে ছাত্রছাত্রীদের ও শিক্ষকদের অবস্থান সম্পর্কে সরাসরি মোবাইলে দেখতে পারবেন।রয়েছে ডিজিটাল হাজিরা পদ্ধতি যা দ্বারা ঘরে বসেও অবিভাবকবৃন্দ মোবাইলের মেসেজের মাধ্যমে জানতে পারবেন তার সন্তান কখন স্কুলে গেল এবং বের হলো।
আরেক পরিচালক মোঃ শাহাদাত হোসেন রানা আমাদেরকে আরো জানান বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে শিক্ষাকে আধুনিক করার লক্ষ্যে যা যা প্রয়োজনীয় তার সবই এই স্কুলে ব্যবস্থা করবেন। তিনি আরো জানান ছাত্র/ছাত্রীদের কোন ধরনের প্রাইভেট বা কোচিং করানো স্কুল থেকেই নিষিদ্ধ এবং প্রতিটি শিক্ষক নিয়োগ দেয়ার সময় এই শর্তে নিয়োগ দেয়া হয়।এছাড়াও সপ্তাহে ৬ দিন টিফিন ব্যবস্থা, ল্যাংগুয়েজ ক্লাব, বাধ্যতামূলক নামাজ, নিয়মিত পড়া প্রদান ও আদায় ইতিমধ্যেই নিশ্চিত করেছেন। এছাড়াও ২০২০ সাল থেকে ছাত্রছাত্রীদের লেখাপড়ার পাশাপাশি কারিগরি শিক্ষা (মেয়েদের সেলাই ও ছেলেদের মোবাইল সার্ভিসিং) ৩ মাসের কোর্স ফ্রি ভিত্তিতে চালুর কথা ভাবছেন।
উল্লেখ্য ২০১৮ সাল থেকেই শিক্ষাকে আধুনিক করার লক্ষ্যে তাদের এ উদ্যোগ। বর্তমানে তা আরো প্রসারিত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন পরিচালকবৃন্দ।
COMMENTS