স্বামীর নির্যাতন সইতে না পেরে ১৯ মাসের মেয়েকে নিয়ে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়েছেন সালমা আক্তার (৩২) নামের এক নারী। ভাগ্যক্রমে বেঁচে গেছে শিশুটি। শুক্রবার সকালে কালিয়াকৈর উপজেলার রতনপুর গ্রামে ঘটনাটি ঘটে।
সালমা আক্তারের স্বামীর নাম স্বপন মিয়া। আর মেয়ের নাম তাবাসসুম। তাদের বাড়ি নরসিংদীর বেলাবো এলাকায়। স্বপন কালিয়াকৈর উপজেলার করনী নীট কম্পোজিট কারখানার ডাইং ম্যানেজার। তাই স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে কালিয়াকৈরে একটি ফ্ল্যাট বাড়িতে ভাড়া থাকতেন পরিবারটি।
নিহত সালমার বাড়িওয়ালা ও প্রতিবেশী কয়েকজন জানান, অনেক দিন ধরেই স্বামীর পরকীয়ার প্রতিবাদ করে আসছিলেন সালমা। এ নিয়ে প্রায়ই তাদের মধ্যে ঝগড়া হতো। স্বপন সালমাকে মারধরও করত। গত বৃহস্পতিবার তাঁকে মারধর করার কারণে সন্তানকে নিয়ে আত্মহত্যা করতে গেলে এলাকাবাসী তাঁকে উদ্ধার করে স্বামীর কাছে বুঝিয়ে দেয়। পরে রাতে তাঁকে ফের মারধর করা হয়। এরই জের ধরে শুক্রবার সকাল পৌনে ৯ টার দিকে উপজেলার রতনপুর এলাকায় বনলতা এক্সপ্রেস ট্রেনের নিচে সন্তানকে নিয়ে ঝাঁপ দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যায় সালমা। আর আহত অবস্থায় মেয়ে তাবাসসুমকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
করনী নীট কম্পোজিট কারখানায় যোগাযোগ করলে বলা হয়, ঘটনা শোনার পরই স্বপন কারখানা থেকে বের হয়ে যায়।
জয়দেবপুর জংশন পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) আবদুল মান্নান জানান, পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে। এ ঘটনায় একটি মামলা করা হয়েছে। ঘটনার পর থেকে স্বপনকে পাওয়া যাচ্ছে না।
সালমা আক্তারের স্বামীর নাম স্বপন মিয়া। আর মেয়ের নাম তাবাসসুম। তাদের বাড়ি নরসিংদীর বেলাবো এলাকায়। স্বপন কালিয়াকৈর উপজেলার করনী নীট কম্পোজিট কারখানার ডাইং ম্যানেজার। তাই স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে কালিয়াকৈরে একটি ফ্ল্যাট বাড়িতে ভাড়া থাকতেন পরিবারটি।
নিহত সালমার বাড়িওয়ালা ও প্রতিবেশী কয়েকজন জানান, অনেক দিন ধরেই স্বামীর পরকীয়ার প্রতিবাদ করে আসছিলেন সালমা। এ নিয়ে প্রায়ই তাদের মধ্যে ঝগড়া হতো। স্বপন সালমাকে মারধরও করত। গত বৃহস্পতিবার তাঁকে মারধর করার কারণে সন্তানকে নিয়ে আত্মহত্যা করতে গেলে এলাকাবাসী তাঁকে উদ্ধার করে স্বামীর কাছে বুঝিয়ে দেয়। পরে রাতে তাঁকে ফের মারধর করা হয়। এরই জের ধরে শুক্রবার সকাল পৌনে ৯ টার দিকে উপজেলার রতনপুর এলাকায় বনলতা এক্সপ্রেস ট্রেনের নিচে সন্তানকে নিয়ে ঝাঁপ দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যায় সালমা। আর আহত অবস্থায় মেয়ে তাবাসসুমকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
করনী নীট কম্পোজিট কারখানায় যোগাযোগ করলে বলা হয়, ঘটনা শোনার পরই স্বপন কারখানা থেকে বের হয়ে যায়।
জয়দেবপুর জংশন পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) আবদুল মান্নান জানান, পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে। এ ঘটনায় একটি মামলা করা হয়েছে। ঘটনার পর থেকে স্বপনকে পাওয়া যাচ্ছে না।
COMMENTS