ডেস্কঃ কাপাসিয়ায় দাম বৃদ্ধির গুজবে হঠাৎ করে বেশি দামে লবণ বিক্রির অপরাধে মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) বিকালে ৯ দোকানিকে ৯০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোসা. ইসমত আরা বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কাপাসিয়া বাজারে, সন্ধ্যার পর রাণীগঞ্জ ও রাওনাট বাজারে অভিযান চালিয়ে এ জরিমানা নগদ আদায় করেন।
দুপুর থেকে কাপাসিয়ার বিভিন্ন গ্রামে ও হাট বাজারে হঠাৎ করে লবণের দাম বৃদ্ধির গুজব ব্যাপকভাবে প্রচার হতে থাকে। ফলে বিভিন্ন বাজারে দোকানিরা প্রতি কেজি লবণ ১০ থেকে ১৫ টাকা অতিরিক্ত মূল্যে বিক্রি করতে থাকে। এতে ক্রেতারাও আতঙ্কিত হয়ে ৫ থেকে ১০ কেজি পর্যন্ত লবণ কিনতে শুরু করে।
হঠাৎ করে লবণের এমন দাম ও চাহিদা বৃদ্ধির খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাপাসিয়া বাজারে বিকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন। এ সময় অতিরিক্ত দাম রাখা ও একই ক্রেতার কাছে অধিক পরিমাণ লবণ বিক্রির অপরাধে মেসার্স অসিত এন্ড ব্রাদার্স ও সজিব ভ্যারাইটিস স্টোরকে ২০ হাজার টাকা করে, সেলিম স্টোরকে ১৫ হাজার টাকা, নাজিমউদ্দিন স্টোরকে ১০ হাজার টাকা, বেলায়েত স্টোরকে ৫ হাজার টাকা, মুসলিম স্টোরকে ৩ হাজার টাকা ও বিজয় স্টোরকে ২ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
সন্ধ্যার পরে দুর্গাপুর ইউনিয়নের রাণীগঞ্জ বাজারে অভিযান চালিয়ে আল্লাহর দান স্টোরকে ৫ হাজার টাকা ও রাওনাট বাজারের নজরুল স্টোরকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। এ সময় কাপাসিয়া থানার ওসি মো. রফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশ সদস্যরা লবণের দাম বৃদ্ধির গুজবে বিভ্রান্ত না হতে জনগণকে সতর্ক করেন এবং দোকানিদের অতিরিক্ত দাম না রাখতে নির্দেশ প্রদান করেন। পরে রাতে বাজার ব্যবসায়ী সমিতির পক্ষ থেকে কাপাসিয়া বাজারে মাইকিং করে এ বিষয়ে সকলকে সতর্ক করা হয়।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোসা. ইসমত আরা জানান, লবণের দাম বৃদ্ধির বিষয়টি সম্পূর্ণ গুজব। কোনো দোকানি নির্ধারিত মূল্যের অতিরিক্ত দাম রাখতে পারবেন না ও একজন ক্রেতার কাছে ২ কেজির বেশি লবণ আপাতত বিক্রি করতে পারবেন না।
দুপুর থেকে কাপাসিয়ার বিভিন্ন গ্রামে ও হাট বাজারে হঠাৎ করে লবণের দাম বৃদ্ধির গুজব ব্যাপকভাবে প্রচার হতে থাকে। ফলে বিভিন্ন বাজারে দোকানিরা প্রতি কেজি লবণ ১০ থেকে ১৫ টাকা অতিরিক্ত মূল্যে বিক্রি করতে থাকে। এতে ক্রেতারাও আতঙ্কিত হয়ে ৫ থেকে ১০ কেজি পর্যন্ত লবণ কিনতে শুরু করে।
হঠাৎ করে লবণের এমন দাম ও চাহিদা বৃদ্ধির খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাপাসিয়া বাজারে বিকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন। এ সময় অতিরিক্ত দাম রাখা ও একই ক্রেতার কাছে অধিক পরিমাণ লবণ বিক্রির অপরাধে মেসার্স অসিত এন্ড ব্রাদার্স ও সজিব ভ্যারাইটিস স্টোরকে ২০ হাজার টাকা করে, সেলিম স্টোরকে ১৫ হাজার টাকা, নাজিমউদ্দিন স্টোরকে ১০ হাজার টাকা, বেলায়েত স্টোরকে ৫ হাজার টাকা, মুসলিম স্টোরকে ৩ হাজার টাকা ও বিজয় স্টোরকে ২ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
সন্ধ্যার পরে দুর্গাপুর ইউনিয়নের রাণীগঞ্জ বাজারে অভিযান চালিয়ে আল্লাহর দান স্টোরকে ৫ হাজার টাকা ও রাওনাট বাজারের নজরুল স্টোরকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। এ সময় কাপাসিয়া থানার ওসি মো. রফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশ সদস্যরা লবণের দাম বৃদ্ধির গুজবে বিভ্রান্ত না হতে জনগণকে সতর্ক করেন এবং দোকানিদের অতিরিক্ত দাম না রাখতে নির্দেশ প্রদান করেন। পরে রাতে বাজার ব্যবসায়ী সমিতির পক্ষ থেকে কাপাসিয়া বাজারে মাইকিং করে এ বিষয়ে সকলকে সতর্ক করা হয়।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোসা. ইসমত আরা জানান, লবণের দাম বৃদ্ধির বিষয়টি সম্পূর্ণ গুজব। কোনো দোকানি নির্ধারিত মূল্যের অতিরিক্ত দাম রাখতে পারবেন না ও একজন ক্রেতার কাছে ২ কেজির বেশি লবণ আপাতত বিক্রি করতে পারবেন না।
COMMENTS