জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের শততম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মূল বক্তব্য রাখবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাই কমিশনার সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলীর বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় বার্তাসংস্থা দ্যা হিন্দু।
২০২০ সালের ১৭ মার্চ ঢাকায় এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠিত হবে এবং সারা বছরজুড়ে বিভিন্ন কর্মসূচী পালন করবে সরকার। এছাড়াও বছরটিকে ‘মুজিব বর্ষ’ নামে ঘোষণা করা হয়েছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিভিন্ন দেশের নেতারা অংশ নেয়ার কথা রয়েছে বলে জানিয়েছে দ্যা হিন্দু।
সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলী জানান, ‘অনেক ভারতীয় মুখ্যমন্ত্রী এবং বিরোধী নেতাদের এই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হবে। দিল্লি, কলকাতা এবং আগরতলায়ও অনুষ্ঠান করা হবে।’ ভারতে বাংলাদেশের মিশনগুলো বিভিন্ন ধরণের কর্মসূচির পরিকল্পনা করছে বলেও জানান তিনি।
সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলী আরো জানান, এখন পর্যন্ত আটটি উপ-কমিটি গঠন করা হয়েছে এবং এই আন্তর্জাতিক উপ-কমিটিগুলো বর্তমানে বিদেশে কমিশনের শতবর্ষ উদযাপন কর্মসূচির বিবরণ দিচ্ছে।
সংবাদ মাধ্যমকে তিনি আরো জানান, ২০২০ সালের কলকাতা বইমেলা বঙ্গবন্ধুর প্রতি উৎসর্গ করা হবে। কলকাতা ও আগরতলায় যৌথ প্রকাশনা, মিডিয়া কনফারেন্স, ডকুমেন্টারি এবং সেমিনারের আয়োজন করা হবে যাতে একাত্তরের সময় উপস্থিত ভারতীয় সাংবাদিকরা তাদের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করবেন।
বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ উদযাপন কমিটির সভাপতি কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী বলেন, ‘বাংলাদেশ ও ভারত ছাড়াও লন্ডন, নিউইয়র্ক, টোকিও এবং মস্কোয় অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা করা হচ্ছে।’
প্রসঙ্গত, কলকাতায় বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক একটি লাইব্রেরী প্রতিষ্ঠা করার সম্ভাবনা রয়েছে বলেও জানান সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলী।
২০২০ সালের ১৭ মার্চ ঢাকায় এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠিত হবে এবং সারা বছরজুড়ে বিভিন্ন কর্মসূচী পালন করবে সরকার। এছাড়াও বছরটিকে ‘মুজিব বর্ষ’ নামে ঘোষণা করা হয়েছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিভিন্ন দেশের নেতারা অংশ নেয়ার কথা রয়েছে বলে জানিয়েছে দ্যা হিন্দু।
সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলী জানান, ‘অনেক ভারতীয় মুখ্যমন্ত্রী এবং বিরোধী নেতাদের এই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হবে। দিল্লি, কলকাতা এবং আগরতলায়ও অনুষ্ঠান করা হবে।’ ভারতে বাংলাদেশের মিশনগুলো বিভিন্ন ধরণের কর্মসূচির পরিকল্পনা করছে বলেও জানান তিনি।
সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলী আরো জানান, এখন পর্যন্ত আটটি উপ-কমিটি গঠন করা হয়েছে এবং এই আন্তর্জাতিক উপ-কমিটিগুলো বর্তমানে বিদেশে কমিশনের শতবর্ষ উদযাপন কর্মসূচির বিবরণ দিচ্ছে।
সংবাদ মাধ্যমকে তিনি আরো জানান, ২০২০ সালের কলকাতা বইমেলা বঙ্গবন্ধুর প্রতি উৎসর্গ করা হবে। কলকাতা ও আগরতলায় যৌথ প্রকাশনা, মিডিয়া কনফারেন্স, ডকুমেন্টারি এবং সেমিনারের আয়োজন করা হবে যাতে একাত্তরের সময় উপস্থিত ভারতীয় সাংবাদিকরা তাদের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করবেন।
বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ উদযাপন কমিটির সভাপতি কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী বলেন, ‘বাংলাদেশ ও ভারত ছাড়াও লন্ডন, নিউইয়র্ক, টোকিও এবং মস্কোয় অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা করা হচ্ছে।’
প্রসঙ্গত, কলকাতায় বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক একটি লাইব্রেরী প্রতিষ্ঠা করার সম্ভাবনা রয়েছে বলেও জানান সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলী।
COMMENTS