গাজীপুর মহানগরের বিলাশপুর নেয়ামত সড়ক এলাকায় চাচীকে শ্বাসরোধে হত্যা এবং চাচাকেও কুপিয়ে জখম করেছে এক কিশোর ও তার দুই বন্ধু।
রোববার (৩ নভেম্বর) সকাল সাতটার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নিহত রিনা আক্তার (৪৫) একই ঘটনায় আহত সিদ্দিক বেপারীর (৫৫) স্ত্রী। তারা দীর্ঘদিন ধরে নেয়ামত সড়ক এলাকায় নিজেদের নির্মাণাধীন ভবনে বসবাস করছে। ঘাতক হোসেন (১৪) ও তার দুই বন্ধু গতকাল শনিবার দুপুরে জেঠা সিদ্দিকের বাসায় বেড়াতে এসেছিল।
আহত সিদ্দিক জানিয়েছেন, আজ সকাল সাড়ে সাতটার দিকে তিনি নির্মাণাধীন ভবনের চতুর্থ তলার দেয়ালে পানি দিয়ে নিচ তলায় নিজেদের কক্ষে ফিরছিলেন। ঘরে ঢুকেই দেখেন তার বড় ভাইয়ের ছেলে হোসেন ও তার দুই বন্ধু রিনার গলায় ওড়না পেঁচিয়ে নাকে-মুখে বালিশ চেপে ধরেছে। প্রতিরোধ করতে চাইলে রশি দিয়ে বেঁধে তারও গলা, পেটে ছুরিকাঘাত করে পালায় ঘাতকরা।
গাজীপুর সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শেখ মিজানুর রহমান বলেন, ঘটনার পর থেকে বেড়াতে আসা তিন কিশোর লাপাত্তা। তাদের ধরতে পুলিশের কয়েকটি দল অভিযান চালাচ্ছে। পারিবারিক দ্বন্দ্বে এ ঘটনা ঘটতে পারে বলে ধারনা করছেন তিনি।
গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক প্রণয় ভূষণ দাসের ভাষ্যমতে, রিনাকে মৃত অবস্থায় তাদের হাসপাতালে আনা হয়েছিল। নিহতের স্বামী সিদ্দিকের গলায় ও পেটে ধারালো অস্ত্রের ক্ষত রয়েছে। অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।
রোববার (৩ নভেম্বর) সকাল সাতটার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নিহত রিনা আক্তার (৪৫) একই ঘটনায় আহত সিদ্দিক বেপারীর (৫৫) স্ত্রী। তারা দীর্ঘদিন ধরে নেয়ামত সড়ক এলাকায় নিজেদের নির্মাণাধীন ভবনে বসবাস করছে। ঘাতক হোসেন (১৪) ও তার দুই বন্ধু গতকাল শনিবার দুপুরে জেঠা সিদ্দিকের বাসায় বেড়াতে এসেছিল।
আহত সিদ্দিক জানিয়েছেন, আজ সকাল সাড়ে সাতটার দিকে তিনি নির্মাণাধীন ভবনের চতুর্থ তলার দেয়ালে পানি দিয়ে নিচ তলায় নিজেদের কক্ষে ফিরছিলেন। ঘরে ঢুকেই দেখেন তার বড় ভাইয়ের ছেলে হোসেন ও তার দুই বন্ধু রিনার গলায় ওড়না পেঁচিয়ে নাকে-মুখে বালিশ চেপে ধরেছে। প্রতিরোধ করতে চাইলে রশি দিয়ে বেঁধে তারও গলা, পেটে ছুরিকাঘাত করে পালায় ঘাতকরা।
গাজীপুর সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শেখ মিজানুর রহমান বলেন, ঘটনার পর থেকে বেড়াতে আসা তিন কিশোর লাপাত্তা। তাদের ধরতে পুলিশের কয়েকটি দল অভিযান চালাচ্ছে। পারিবারিক দ্বন্দ্বে এ ঘটনা ঘটতে পারে বলে ধারনা করছেন তিনি।
গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক প্রণয় ভূষণ দাসের ভাষ্যমতে, রিনাকে মৃত অবস্থায় তাদের হাসপাতালে আনা হয়েছিল। নিহতের স্বামী সিদ্দিকের গলায় ও পেটে ধারালো অস্ত্রের ক্ষত রয়েছে। অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।
COMMENTS