দেশে যখন পেঁয়াজের কেজি আড়াইশ টাকায় উঠেছে, সেই সময়েও বিভিন্ন দেশ থেকে ৩৫ টাকা কেজি করে পেঁয়াজ আমদানি করেছেন ব্যবসায়ীরা। গত আড়াই মাসে দেশে আমদানি হয়েছে ৪ লাখ ৭২ হাজার ৫৭৮ টন পেঁয়াজ। আমদানি করা এসব পেঁয়াজের গড় মূল্য পড়েছে প্রতিকেজি ৩৫ টাকা। এর মধ্যে ৯০ ভাগ পেঁয়াজ এসেছে ভারত থেকে, যার আমদানি মূল্য ৩৪ টাকার সামান্য বেশি। পেঁয়াজ আমদানিতে বন্দরে কোনো শুল্ককর পরিশোধ করতে হয় না। সুতরাং আমদানি মূল্যের সঙ্গে পরিবহন মূল্য ছাড়া আর কোনো খরচ হয়নি আমদানিকারকদের।
শুল্ক বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, ১ সেপ্টেম্বর থেকে গত ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত দেশে আমদানি হওয়া পেঁয়াজের বড় অংশই এসেছে ভারত থেকে। দেশটি থেকে আসা পেঁয়াজের পরিমাণ ৪ লাখ ৩১ হাজার টন। ভারত থেকে আমদানি করা এসব পেঁয়াজের গড় দর পড়েছে ৩৪ টাকা ৪২ পয়সা। অক্টোবরে ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধের ঘোষণা দেওয়ার পরও আগে খোলা এলসির বিপরীতেও দেশটি থেকে বিপুল পরিমাণ পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে।
ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ ঘোষণার পর আমদানিকারকরা মিয়ানমার থেকে সবচেয়ে বেশি পেঁয়াজ আমদানি করেছে। দেশটি থেকে আমদানি করা পেঁয়াজের পরিমাণ ৩৬ হাজার ৬২ টন। মিয়ানমার থেকে আসা এসব পেঁয়াজের আমদানি মূল্য পড়েছে গড়ে ৪৩ টাকা ১৯ পয়সা। মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ আমদানির সঙ্গে জড়িতদের বেশিরভাগই চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জের ব্যবসায়ী। ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের পর কয়েকদিনেই পেঁয়াজের কেজি ১২০ টাকা থেকে বেড়ে ২৫০ টাকায় ওঠার পেছনে খাতুনগঞ্জের ব্যবসায়ীদের কারসাজির অভিযোগ রয়েছে। ভ্রাম্যমাণ আদালত খাতুনগঞ্জের বেশ কিছু ব্যবসায়ীকে জেল-জরিমানাও করেছে।
দেশে পেঁয়াজের সংকট দেখা দেওয়ায় ১৫ বছর পাকিস্তান থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেছে বাংলাদেশ। দেশটি থেকে আমদানি করা পেঁয়াজের পরিমাণ ১৩৯ টন, যার প্রতি কেজির দাম পড়েছে ২৫ টাকা ৭৭ পয়সা। তবে ভারত ও মিয়ানমারের পর সবচেয়ে বেশি পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে মিসর থেকে। মিসর থেকে ২৫ টাকা ১৫ পয়সা কেজি দরে আমদানি করা হয়েছে ৩ হাজার ৯০৮ টন পেঁয়াজ। এছাড়া, চীন থেকে ১ হাজার ১৩২ টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে, যার প্রতি কেজির দাম পড়েছে ৩৫ টাকা ৭২ পয়সা। তবে থাইল্যান্ড থেকে ১৩২ টাকা ৩৪ পয়সা দরে ২১ দশমিক ৬৪ টন পেঁয়াজ আমদানি করেছে বাংলাদেশ।
এর বাইরে তুরস্ক থেকে ২৮৬ টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে বাংলাদেশ। এর প্রতি কেজির আমদানি মূল্য ছিল ২৫ টাকা ৮৪ পয়সা। এছাড়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত, অস্ট্রেলিয়া ও জাপান থেকেও অল্প পরিমাণ পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে দেশে।
পেঁয়াজের দর অস্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি ও বাণিজ্য সচিব জাফর উদ্দীন অসাধু ব্যবসায়ীদের কারসাজিকে দায়ী করেছেন। ইতিমধ্যে ২৫০০ ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে সোমবার জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব।
শুল্ক বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, ১ সেপ্টেম্বর থেকে গত ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত দেশে আমদানি হওয়া পেঁয়াজের বড় অংশই এসেছে ভারত থেকে। দেশটি থেকে আসা পেঁয়াজের পরিমাণ ৪ লাখ ৩১ হাজার টন। ভারত থেকে আমদানি করা এসব পেঁয়াজের গড় দর পড়েছে ৩৪ টাকা ৪২ পয়সা। অক্টোবরে ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধের ঘোষণা দেওয়ার পরও আগে খোলা এলসির বিপরীতেও দেশটি থেকে বিপুল পরিমাণ পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে।
ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ ঘোষণার পর আমদানিকারকরা মিয়ানমার থেকে সবচেয়ে বেশি পেঁয়াজ আমদানি করেছে। দেশটি থেকে আমদানি করা পেঁয়াজের পরিমাণ ৩৬ হাজার ৬২ টন। মিয়ানমার থেকে আসা এসব পেঁয়াজের আমদানি মূল্য পড়েছে গড়ে ৪৩ টাকা ১৯ পয়সা। মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ আমদানির সঙ্গে জড়িতদের বেশিরভাগই চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জের ব্যবসায়ী। ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের পর কয়েকদিনেই পেঁয়াজের কেজি ১২০ টাকা থেকে বেড়ে ২৫০ টাকায় ওঠার পেছনে খাতুনগঞ্জের ব্যবসায়ীদের কারসাজির অভিযোগ রয়েছে। ভ্রাম্যমাণ আদালত খাতুনগঞ্জের বেশ কিছু ব্যবসায়ীকে জেল-জরিমানাও করেছে।
দেশে পেঁয়াজের সংকট দেখা দেওয়ায় ১৫ বছর পাকিস্তান থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেছে বাংলাদেশ। দেশটি থেকে আমদানি করা পেঁয়াজের পরিমাণ ১৩৯ টন, যার প্রতি কেজির দাম পড়েছে ২৫ টাকা ৭৭ পয়সা। তবে ভারত ও মিয়ানমারের পর সবচেয়ে বেশি পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে মিসর থেকে। মিসর থেকে ২৫ টাকা ১৫ পয়সা কেজি দরে আমদানি করা হয়েছে ৩ হাজার ৯০৮ টন পেঁয়াজ। এছাড়া, চীন থেকে ১ হাজার ১৩২ টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে, যার প্রতি কেজির দাম পড়েছে ৩৫ টাকা ৭২ পয়সা। তবে থাইল্যান্ড থেকে ১৩২ টাকা ৩৪ পয়সা দরে ২১ দশমিক ৬৪ টন পেঁয়াজ আমদানি করেছে বাংলাদেশ।
এর বাইরে তুরস্ক থেকে ২৮৬ টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে বাংলাদেশ। এর প্রতি কেজির আমদানি মূল্য ছিল ২৫ টাকা ৮৪ পয়সা। এছাড়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত, অস্ট্রেলিয়া ও জাপান থেকেও অল্প পরিমাণ পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে দেশে।
পেঁয়াজের দর অস্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি ও বাণিজ্য সচিব জাফর উদ্দীন অসাধু ব্যবসায়ীদের কারসাজিকে দায়ী করেছেন। ইতিমধ্যে ২৫০০ ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে সোমবার জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব।
COMMENTS