অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সাফল্য তৃতীয় স্থান অর্জন। ২০১৬ সালে ঘরের মাঠে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে বাংলাদেশ তৃতীয় স্থান লাভ করেছিল।
এবার কেমন করবে বাংলাদেশ? পারবে কি দক্ষিণ আফ্রিকায় ৯ ফেব্রুয়ারি যুব বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলতে? বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন বিশ্বাস করেন, যেভাবে প্রস্তুতি নিয়েছে বাংলাদেশ তাতে সেমিফাইনাল কিংবা ফাইনাল অসম্ভব কিছুই নয়। বৃহস্পতিবার বোর্ড সভাপতির সঙ্গে অফিসিয়াল ফটোসেশনে অংশ নেন যুব দলের ক্রিকেটাররা।
দক্ষিণ আফ্রিকায় যুব বিশ্বকাপের পর্দা উঠবে ১৭ জানুয়ারি। বাংলাদেশ আগেভাগেই যাচ্ছে দক্ষিণ আফ্রিকায়। ৩ জানুয়ারি সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিটে ঢাকা ছাড়বে যুব দল। পরদিন জোহানেসবার্গে পৌঁছাবে স্থানীয় সময় রাত ৮টা ৩০ মিনিটে। জোহানেসবার্গেই টানা প্রস্তুতি নেবে বাংলাদেশ দল।
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের মিশন শুরু হবে ১৮ জানুয়ারি। প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ জিম্বাবুয়ে। পরের দুটি ম্যাচ ২১ ও ২৪ জানুয়ারি, স্কটল্যান্ড ও পাকিস্তানের বিপক্ষে। মূল মঞ্চে মাঠে নামার আগে বাংলাদেশ চারটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে দক্ষিণ আফ্রিকায়। আফগানিস্তান অনুর্ধ্ব-১৯ দলের বিপক্ষে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচের আয়োজন করেছে বিসিবি। ৭ ও ৯ জানুয়ারি দুটি ম্যাচ হবে সনয়েস পার্ক মাঠে।
আইসিসির আয়োজনে বাংলাদেশ খেলবে অপর দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ১৩ জানুয়ারি এবং নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ১৫ জানুয়ারি ম্যাচ দুটি হবে। প্রথম ম্যাচটি হবে প্রিটোরিয়াতে। দ্বিতীয়টি জোহানেসবার্গে।
যুবাদের ওপর আস্থা রেখে বোর্ড সভাপতি নাজমুল হাসান মিরপুরে বলেছেন, ‘এর আগে যত দল বাইরে পাঠিয়েছি এবারের থেকে ভালো দল পাঠাতে পারিনি। এ দলটি ইংল্যান্ডে খেলে এসেছে, ২-০ তে জিতেছে। নিউজিল্যান্ডে গিয়ে ৪-১ এ জিতে এসেছে। ওসব কন্ডিশনে তারা ভালো খেলেছে। শ্রীলঙ্কায় এশিয়া কাপে ভালো করেছে। ফাইনাল খেলেছে। আমি আশাবাদী যে তারা এবারের বিশ্বকাপে ভালো করবে। ওদেরকে বলেছি, আমি কখনো দক্ষিণ আফ্রিকায় যাইনি, জাতীয় দলের জন্যও না। ওরা যদি সেমিফাইনালে ওঠে তাহলে যাব ওদের খেলা দেখতে।’
১৫ সদস্যের বাংলাদেশ দল : আকবর আলী (অধিনায়ক), তৌহিদ হৃদয় (সহ-অধিনায়ক), তানজিদ হাসান তানিম, পারভেজ হোসেন ইমন, প্রান্তিক নওরোজ নাবিল, মাহমুদুল হাসান জয়, শাহাদাত হোসেন, শামীম হোসেন, মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী নিপুন, তানজিম হাসান সাকিব, অভিষেক দাস, শরিফুল ইসলাম, শাহিন আলম, রকিবুল হাসান ও হাসান মুরাদ।
স্ট্যান্ডবাই : অমিত হাসান, এসএম মেহরাব হাসান, আশরাফুল ইসলাম সিয়াম, মিজানুর রহমান মোহান্না, রুহেল মিয়া ও আসাদুল্লাহ হিল গালিব।
এবার কেমন করবে বাংলাদেশ? পারবে কি দক্ষিণ আফ্রিকায় ৯ ফেব্রুয়ারি যুব বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলতে? বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন বিশ্বাস করেন, যেভাবে প্রস্তুতি নিয়েছে বাংলাদেশ তাতে সেমিফাইনাল কিংবা ফাইনাল অসম্ভব কিছুই নয়। বৃহস্পতিবার বোর্ড সভাপতির সঙ্গে অফিসিয়াল ফটোসেশনে অংশ নেন যুব দলের ক্রিকেটাররা।
দক্ষিণ আফ্রিকায় যুব বিশ্বকাপের পর্দা উঠবে ১৭ জানুয়ারি। বাংলাদেশ আগেভাগেই যাচ্ছে দক্ষিণ আফ্রিকায়। ৩ জানুয়ারি সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিটে ঢাকা ছাড়বে যুব দল। পরদিন জোহানেসবার্গে পৌঁছাবে স্থানীয় সময় রাত ৮টা ৩০ মিনিটে। জোহানেসবার্গেই টানা প্রস্তুতি নেবে বাংলাদেশ দল।
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের মিশন শুরু হবে ১৮ জানুয়ারি। প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ জিম্বাবুয়ে। পরের দুটি ম্যাচ ২১ ও ২৪ জানুয়ারি, স্কটল্যান্ড ও পাকিস্তানের বিপক্ষে। মূল মঞ্চে মাঠে নামার আগে বাংলাদেশ চারটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে দক্ষিণ আফ্রিকায়। আফগানিস্তান অনুর্ধ্ব-১৯ দলের বিপক্ষে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচের আয়োজন করেছে বিসিবি। ৭ ও ৯ জানুয়ারি দুটি ম্যাচ হবে সনয়েস পার্ক মাঠে।
আইসিসির আয়োজনে বাংলাদেশ খেলবে অপর দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ১৩ জানুয়ারি এবং নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ১৫ জানুয়ারি ম্যাচ দুটি হবে। প্রথম ম্যাচটি হবে প্রিটোরিয়াতে। দ্বিতীয়টি জোহানেসবার্গে।
যুবাদের ওপর আস্থা রেখে বোর্ড সভাপতি নাজমুল হাসান মিরপুরে বলেছেন, ‘এর আগে যত দল বাইরে পাঠিয়েছি এবারের থেকে ভালো দল পাঠাতে পারিনি। এ দলটি ইংল্যান্ডে খেলে এসেছে, ২-০ তে জিতেছে। নিউজিল্যান্ডে গিয়ে ৪-১ এ জিতে এসেছে। ওসব কন্ডিশনে তারা ভালো খেলেছে। শ্রীলঙ্কায় এশিয়া কাপে ভালো করেছে। ফাইনাল খেলেছে। আমি আশাবাদী যে তারা এবারের বিশ্বকাপে ভালো করবে। ওদেরকে বলেছি, আমি কখনো দক্ষিণ আফ্রিকায় যাইনি, জাতীয় দলের জন্যও না। ওরা যদি সেমিফাইনালে ওঠে তাহলে যাব ওদের খেলা দেখতে।’
১৫ সদস্যের বাংলাদেশ দল : আকবর আলী (অধিনায়ক), তৌহিদ হৃদয় (সহ-অধিনায়ক), তানজিদ হাসান তানিম, পারভেজ হোসেন ইমন, প্রান্তিক নওরোজ নাবিল, মাহমুদুল হাসান জয়, শাহাদাত হোসেন, শামীম হোসেন, মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী নিপুন, তানজিম হাসান সাকিব, অভিষেক দাস, শরিফুল ইসলাম, শাহিন আলম, রকিবুল হাসান ও হাসান মুরাদ।
স্ট্যান্ডবাই : অমিত হাসান, এসএম মেহরাব হাসান, আশরাফুল ইসলাম সিয়াম, মিজানুর রহমান মোহান্না, রুহেল মিয়া ও আসাদুল্লাহ হিল গালিব।
COMMENTS