প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ বর্তমান সরকারের চার মন্ত্রী আওয়ামী লীগের নতুন কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেয়েছেন। তবে আংশিক ঘোষিত কমিটিতে নাম আসেনি মন্ত্রিসভার পাঁচ সদস্যের। তারা আগের কমিটিতে বিভিন্ন পদ ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দলের সভাপতি এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাধারণ সম্পাদক পদে পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন। কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক নতুন কমিটিতেও সভিপতিমণ্ডলীর সদস্য হিসেবে রয়েছেন। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে রয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
এদিকে দলের বিদায়ী কেন্দ্রীয় কমিটির পদধারী ও বর্তমান সরকারের মন্ত্রিসভায় দায়িত্ব পালন করছেন এমন পাঁচ নেতা শনিবার নতুন আংশিক কমিটিতে স্থান পাননি। তারা হলেন- বিদায়ী কমিটির আইন বিষয়ক সম্পাদক ও বর্তমান গণপূর্ত মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, বিদায়ী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক ও সরকারের মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন্নেছা ইন্দিরা, সাংগঠনিক সম্পাদক ও পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম এবং সাংগঠনিক সম্পাদক ও শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।
নেতৃত্ব নির্বাচনের লক্ষ্যে শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শুরু হয় আওয়ামী লীগের দুই দিনব্যাপী জাতীয় সম্মেলনের প্রথম অধিবেশন। সম্মেলনের শেষ দিন দ্বিতীয় অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশন মিলনায়তনে।
তীব্র শীতের কারণে এদিন দলীয় সভাপতির নির্দেশনায় কাউন্সিল অধিবেশনের কর্মসূচি সংক্ষিপ্ত করে আনা হয়। নতুন কমিটি নির্বাচনের আনুষ্ঠানিকতা বিকালে হওয়ার কথা থাকলেও তা সেরে ফেলা হয় দুপুরেই। রেওয়াজ অনুযায়ী দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা আগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করলে মঞ্চে আসে তিন সদস্যের নির্বাচন কমিশন। দলের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ইউসুফ হোসেন হুমায়ুনের নেতৃত্বে এ কমিশনের অপর দুই সদস্য হলেন- উপদেষ্টা মসিউর রহমান ও সাইদুর রহমান।
দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুল মতিন খসরু সভাপতি পদে আবারও শেখ হাসিনার নাম প্রস্তাব করেন। তাতে সমর্থন দেন সভাপতিমণ্ডলীর আরেক সদস্য পীযূষ কান্তি ভট্টাচার্য।
অন্য কোনো নামের প্রস্তাব না থাকায় ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে শেখ হাসিনাকে টানা নবমবারের মত সভাপতি পদে নির্বাচিত ঘোষণা করেন।
আওয়ামী লীগ নেতাদের ভাষায়, তিন যুগের বেশি সময় ধরে আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব দিয়ে আসা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার এখনও কোনা ‘বিকল্প নেই’। ফলে সভাপতি পদে যে কোনো পরিবর্তন আসছে না তা আগেই মোটামুটি নিশ্চিত ছিল। আলোচনা ছিল মূলত সাধারণ সম্পাদক পদ নিয়ে।
নির্বাচন কমিশনের সামনে সাধারণ সম্পাদক পদে ওবায়দুল কাদেরের নাম প্রস্তাব করেন দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক। আরেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান তাতে সমর্থন দেন।
এই পদের জন্যও অন্য কোনো নামের প্রস্তাব আসেনি। ফলে ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন সাধারণ সম্পাদক পদে কাদেরকেই নির্বাচিত ঘোষণা করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সড়ক পরিবহনমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের নতুন কমিটির ওপরই আগামী বছর বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী এবং পরের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের কর্মসূচি সফলভাবে শেষ করার ভার থাকছে।
কাউন্সিল অধিবেশন শেষে ৮১ সদস্যের কমিটির কয়েকজনের নাম ঘোষণা করেন সভাপতি শেখ হাসিনা। কাউন্সিলররা তাকে পুরো কমিটি গঠনের দায়িত্ব দিয়েছেন। সভাপতিমণ্ডলীর সঙ্গে পরামর্শ করে পরে তিনি ২৮ জন কাযনির্বাহী সদস্যের নাম ঘোষণা করবেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দলের সভাপতি এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাধারণ সম্পাদক পদে পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন। কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক নতুন কমিটিতেও সভিপতিমণ্ডলীর সদস্য হিসেবে রয়েছেন। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে রয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
এদিকে দলের বিদায়ী কেন্দ্রীয় কমিটির পদধারী ও বর্তমান সরকারের মন্ত্রিসভায় দায়িত্ব পালন করছেন এমন পাঁচ নেতা শনিবার নতুন আংশিক কমিটিতে স্থান পাননি। তারা হলেন- বিদায়ী কমিটির আইন বিষয়ক সম্পাদক ও বর্তমান গণপূর্ত মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, বিদায়ী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক ও সরকারের মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন্নেছা ইন্দিরা, সাংগঠনিক সম্পাদক ও পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম এবং সাংগঠনিক সম্পাদক ও শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।
নেতৃত্ব নির্বাচনের লক্ষ্যে শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শুরু হয় আওয়ামী লীগের দুই দিনব্যাপী জাতীয় সম্মেলনের প্রথম অধিবেশন। সম্মেলনের শেষ দিন দ্বিতীয় অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশন মিলনায়তনে।
তীব্র শীতের কারণে এদিন দলীয় সভাপতির নির্দেশনায় কাউন্সিল অধিবেশনের কর্মসূচি সংক্ষিপ্ত করে আনা হয়। নতুন কমিটি নির্বাচনের আনুষ্ঠানিকতা বিকালে হওয়ার কথা থাকলেও তা সেরে ফেলা হয় দুপুরেই। রেওয়াজ অনুযায়ী দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা আগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করলে মঞ্চে আসে তিন সদস্যের নির্বাচন কমিশন। দলের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ইউসুফ হোসেন হুমায়ুনের নেতৃত্বে এ কমিশনের অপর দুই সদস্য হলেন- উপদেষ্টা মসিউর রহমান ও সাইদুর রহমান।
দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুল মতিন খসরু সভাপতি পদে আবারও শেখ হাসিনার নাম প্রস্তাব করেন। তাতে সমর্থন দেন সভাপতিমণ্ডলীর আরেক সদস্য পীযূষ কান্তি ভট্টাচার্য।
অন্য কোনো নামের প্রস্তাব না থাকায় ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে শেখ হাসিনাকে টানা নবমবারের মত সভাপতি পদে নির্বাচিত ঘোষণা করেন।
আওয়ামী লীগ নেতাদের ভাষায়, তিন যুগের বেশি সময় ধরে আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব দিয়ে আসা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার এখনও কোনা ‘বিকল্প নেই’। ফলে সভাপতি পদে যে কোনো পরিবর্তন আসছে না তা আগেই মোটামুটি নিশ্চিত ছিল। আলোচনা ছিল মূলত সাধারণ সম্পাদক পদ নিয়ে।
নির্বাচন কমিশনের সামনে সাধারণ সম্পাদক পদে ওবায়দুল কাদেরের নাম প্রস্তাব করেন দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক। আরেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান তাতে সমর্থন দেন।
এই পদের জন্যও অন্য কোনো নামের প্রস্তাব আসেনি। ফলে ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন সাধারণ সম্পাদক পদে কাদেরকেই নির্বাচিত ঘোষণা করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সড়ক পরিবহনমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের নতুন কমিটির ওপরই আগামী বছর বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী এবং পরের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের কর্মসূচি সফলভাবে শেষ করার ভার থাকছে।
কাউন্সিল অধিবেশন শেষে ৮১ সদস্যের কমিটির কয়েকজনের নাম ঘোষণা করেন সভাপতি শেখ হাসিনা। কাউন্সিলররা তাকে পুরো কমিটি গঠনের দায়িত্ব দিয়েছেন। সভাপতিমণ্ডলীর সঙ্গে পরামর্শ করে পরে তিনি ২৮ জন কাযনির্বাহী সদস্যের নাম ঘোষণা করবেন।
COMMENTS