গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া উপজেলার ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আড়াল জিএল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পূণর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ.ক.ম মোজাম্মেল হক বলেন, মওলানা ভাষানীর মতো নেতারা গণমানুষের নেতা ছিলেন, তারা জনগণের পালস বুঝতেন, জনগণ কী চায় তারা তা বুঝতে পারতেন। কিন্তু বর্তমানে সে রকম নেতা খুবই বিরল।
তিনি আরো বলেন, আগের শিক্ষকরা মনে প্রাণে শিক্ষক ছিলেন, আমাদের এ জাতির জন্য অনেক বড় ত্যাগ স্বীকার করে গেছেন। বি.এ কিংবা এম.এ পাশ করে বিনা বেতনে কিংবা নাম মাত্র বেতনে খেয়ে না খেয়ে শিক্ষকতার মাধ্যমে একটি জাতিকে উন্নতি ও অগ্রগতির পথে এগিয়ে নিতে তারা মহৎ ভূমিকা রেখে গেছেন। এখনকার বেশিরভাগই শিক্ষকতাকে চাকরী মনে করেন। বর্তমানে তারা মোটামুটি জীবন চালানোর মতো প্রয়োজনীয় বেতন ভাতা পেয়ে থাকেন কিন্তু মনে প্রাণে শিক্ষক নন। বর্তমান সময়ে আগেকার মতো ত্যাগী শিক্ষকের খুব বেশি প্রয়োজন। গতকাল শনিবার দুপুরে কাপাসিয়া উপজেলার সনমানিয়া ইউনিয়নের আড়াল জি এল স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে বিশাল প্যান্ডেলে প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পুণর্মিলনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী ও পুণর্মিলনী উদযাপন কমিটির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মোঃ খলিলুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ মতিউর রহমানের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি সিমিন হোসেন রিমি এমপি।
অন্যান্যের মাঝে বক্তব্য দেন উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মুহম্মদ শহীদুল্লাহ, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব অ্যাডভোকেট আমানত হোসেন খান, কাপাসিয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও গাজীপুর জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট রেজাউর রহমান লষ্কর মিঠু, বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আসাদুজ্জামান আসাদ, নারী ভাইস চেয়ারম্যান রওশনা আরা সরকার, উপজেলা আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান প্রধান, প্রাক্তন ছাত্র শাহজামান মাসুম, আশরাফুল আলম আশরাফ প্রমুখ।
বিকালে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। পুণর্মিলনী অনুষ্ঠানে দীর্ঘদিন পর সতীর্থ বন্ধুদের পেয়ে অনেকেই আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। পুণর্মিলনী উপলক্ষে আড়াল জিএল উচ্চ বিদ্যালয় অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাস আলোকসজ্জা সহ রংবেরঙের ব্যানার ফেস্টুন দিয়ে সজ্জিত করা হয়। বিভিন্ন স্থানে নির্মাণ করা হয় বিশাল তোরণ।শিক্ষকদের স্মরণে মাঠে স্থাপন করা হয় প্রতিষ্ঠানের ১২০ জন প্রয়াত শিক্ষকের ছবি সম্বলিত বিশাল শিক্ষক কর্ণার।
তিনি আরো বলেন, আগের শিক্ষকরা মনে প্রাণে শিক্ষক ছিলেন, আমাদের এ জাতির জন্য অনেক বড় ত্যাগ স্বীকার করে গেছেন। বি.এ কিংবা এম.এ পাশ করে বিনা বেতনে কিংবা নাম মাত্র বেতনে খেয়ে না খেয়ে শিক্ষকতার মাধ্যমে একটি জাতিকে উন্নতি ও অগ্রগতির পথে এগিয়ে নিতে তারা মহৎ ভূমিকা রেখে গেছেন। এখনকার বেশিরভাগই শিক্ষকতাকে চাকরী মনে করেন। বর্তমানে তারা মোটামুটি জীবন চালানোর মতো প্রয়োজনীয় বেতন ভাতা পেয়ে থাকেন কিন্তু মনে প্রাণে শিক্ষক নন। বর্তমান সময়ে আগেকার মতো ত্যাগী শিক্ষকের খুব বেশি প্রয়োজন। গতকাল শনিবার দুপুরে কাপাসিয়া উপজেলার সনমানিয়া ইউনিয়নের আড়াল জি এল স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে বিশাল প্যান্ডেলে প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পুণর্মিলনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী ও পুণর্মিলনী উদযাপন কমিটির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মোঃ খলিলুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ মতিউর রহমানের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি সিমিন হোসেন রিমি এমপি।
অন্যান্যের মাঝে বক্তব্য দেন উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মুহম্মদ শহীদুল্লাহ, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব অ্যাডভোকেট আমানত হোসেন খান, কাপাসিয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও গাজীপুর জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট রেজাউর রহমান লষ্কর মিঠু, বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আসাদুজ্জামান আসাদ, নারী ভাইস চেয়ারম্যান রওশনা আরা সরকার, উপজেলা আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান প্রধান, প্রাক্তন ছাত্র শাহজামান মাসুম, আশরাফুল আলম আশরাফ প্রমুখ।
বিকালে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। পুণর্মিলনী অনুষ্ঠানে দীর্ঘদিন পর সতীর্থ বন্ধুদের পেয়ে অনেকেই আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। পুণর্মিলনী উপলক্ষে আড়াল জিএল উচ্চ বিদ্যালয় অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাস আলোকসজ্জা সহ রংবেরঙের ব্যানার ফেস্টুন দিয়ে সজ্জিত করা হয়। বিভিন্ন স্থানে নির্মাণ করা হয় বিশাল তোরণ।শিক্ষকদের স্মরণে মাঠে স্থাপন করা হয় প্রতিষ্ঠানের ১২০ জন প্রয়াত শিক্ষকের ছবি সম্বলিত বিশাল শিক্ষক কর্ণার।
COMMENTS