গাজীপুর সদর উপজেলার কেশরিতা গ্রামে রওজা হাইটেক’র লাক্সারি ফ্যান কারখানায় এক অগ্নিকাণ্ডে ১০ জন শ্রমিক নিহত ও আরও দুইজন আহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে ময়নাতদন্ত ও ডিএনএ পরীক্ষা শেষে ১০ জনের মরদেহ গাজীপুর শহীদ তাজ উদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গ থেকে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
যে লাশগুলো হস্তান্তর করা হয়েছে- গাজীপুর সিটি করপোরেশন নোয়াগাঁও এলাকার লাল মিয়ার ছেলে পারভেজ, ময়মনসিংহের কোতোয়ালি থানার রাঘবপুর এলাকার সেলিম মিয়ার ছেলে মো. তরিকুল ইসলাম, দিনাজপুরের কাহারোল থানার বারপটিকা এলাকার হামিদ মিয়ার ছেলে মো. লিমন ইসলাম, গাজীপুর কালনী গ্রামের সাইফুল ইসলাম খানের ছেলে মোহাম্মদ ফয়সাল খান, একই উপজেলার কেশরিতা গ্রামের শ্রী বীরবল চন্দ্র দাসের ছেলে উত্তম চন্দ্র দাস, গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার মার্তা গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে শামীম, একই গ্রামের কামাল হোসেনের ছেলে রাশেদ, রংপুরের মহানগরের হারাগাছ থানা কাচুবকুলতলা এলাকার তাজুল ইসলামের ছেলে ফরিদুল ইসলাম, নরসিংদীর বেলাব থানার চরকাশিনগর এলাকার মাজু মিয়ার ছেলে সজল মিয়া এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর এলাকার মোর্শেদ মিয়ার ছেলে ইউসুফ মিয়া।
নিহতদের মরদেহ দাফন ও সৎকার করার জন্য কারখানার পক্ষ থেকে ২০ হাজার টাকা করে এবং জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ২৫ হাজার টাকা করে নিহতের স্বজনদের দেয়া হয়েছে।
এর আগে রোববার (১৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় গাজীপুর সদর উপজেলার কেশরিতা গ্রামের রওজা হাইটেক’র লাক্সারি ফ্যান নামের কারখানাটিতে আগুন লাগে। আগুনে পুড়ে ও ধোঁয়ায় মারা যান ১০ শ্রমিক। ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট পৌনে ১ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নেভায়।
ফায়ার সার্ভিস কর্তৃপক্ষরা জানায়, ওই ফ্যান কারখানায় অগ্নি নির্বাপণ সরঞ্জাম এবং প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র ছিল না। এছাড়া স্থানীয় বাসিন্দা, কারখানা শ্রমিকরা বলে, একাধিক বহির্গমন পথ থাকলে এক সঙ্গে এতগুলো প্রাণহানির ঘটনা ঘটতো না।
এই দুর্ঘটনা তদন্তে গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. শাহিনুর ইসলামকে প্রধান করে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে ৭ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে হবে।
এছাড়া এই দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকেও আলাদা তদন্ত টিম গঠন করা হচ্ছে জানিয়ে ফায়ার সার্ভিসের উপ সহকারী পরিচালক মামুনুর রশিদ জানান, নিভৃত এবং গ্রাম এলাকায় গড়ে ওঠা লাক্সারি ফ্যান কারখানায় প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও অগ্নি নির্বাপণ যন্ত্রপাতি ছিল না। ছোট কারখানার টিনশেডের বর্ধিত অংশে জরুরি একাধিক বহির্গমন পথ না থাকায় এক সঙ্গে এতগুলো প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। কারখানায় নিহতদের শ্রমিকদের প্রত্যেকের পরিবারকে শ্রম মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ৫০ হাজার টাকা করে ক্ষতি পূরণ দেয়া হবে।
যে লাশগুলো হস্তান্তর করা হয়েছে- গাজীপুর সিটি করপোরেশন নোয়াগাঁও এলাকার লাল মিয়ার ছেলে পারভেজ, ময়মনসিংহের কোতোয়ালি থানার রাঘবপুর এলাকার সেলিম মিয়ার ছেলে মো. তরিকুল ইসলাম, দিনাজপুরের কাহারোল থানার বারপটিকা এলাকার হামিদ মিয়ার ছেলে মো. লিমন ইসলাম, গাজীপুর কালনী গ্রামের সাইফুল ইসলাম খানের ছেলে মোহাম্মদ ফয়সাল খান, একই উপজেলার কেশরিতা গ্রামের শ্রী বীরবল চন্দ্র দাসের ছেলে উত্তম চন্দ্র দাস, গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার মার্তা গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে শামীম, একই গ্রামের কামাল হোসেনের ছেলে রাশেদ, রংপুরের মহানগরের হারাগাছ থানা কাচুবকুলতলা এলাকার তাজুল ইসলামের ছেলে ফরিদুল ইসলাম, নরসিংদীর বেলাব থানার চরকাশিনগর এলাকার মাজু মিয়ার ছেলে সজল মিয়া এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর এলাকার মোর্শেদ মিয়ার ছেলে ইউসুফ মিয়া।
নিহতদের মরদেহ দাফন ও সৎকার করার জন্য কারখানার পক্ষ থেকে ২০ হাজার টাকা করে এবং জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ২৫ হাজার টাকা করে নিহতের স্বজনদের দেয়া হয়েছে।
এর আগে রোববার (১৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় গাজীপুর সদর উপজেলার কেশরিতা গ্রামের রওজা হাইটেক’র লাক্সারি ফ্যান নামের কারখানাটিতে আগুন লাগে। আগুনে পুড়ে ও ধোঁয়ায় মারা যান ১০ শ্রমিক। ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট পৌনে ১ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নেভায়।
ফায়ার সার্ভিস কর্তৃপক্ষরা জানায়, ওই ফ্যান কারখানায় অগ্নি নির্বাপণ সরঞ্জাম এবং প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র ছিল না। এছাড়া স্থানীয় বাসিন্দা, কারখানা শ্রমিকরা বলে, একাধিক বহির্গমন পথ থাকলে এক সঙ্গে এতগুলো প্রাণহানির ঘটনা ঘটতো না।
এই দুর্ঘটনা তদন্তে গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. শাহিনুর ইসলামকে প্রধান করে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে ৭ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে হবে।
এছাড়া এই দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকেও আলাদা তদন্ত টিম গঠন করা হচ্ছে জানিয়ে ফায়ার সার্ভিসের উপ সহকারী পরিচালক মামুনুর রশিদ জানান, নিভৃত এবং গ্রাম এলাকায় গড়ে ওঠা লাক্সারি ফ্যান কারখানায় প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও অগ্নি নির্বাপণ যন্ত্রপাতি ছিল না। ছোট কারখানার টিনশেডের বর্ধিত অংশে জরুরি একাধিক বহির্গমন পথ না থাকায় এক সঙ্গে এতগুলো প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। কারখানায় নিহতদের শ্রমিকদের প্রত্যেকের পরিবারকে শ্রম মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ৫০ হাজার টাকা করে ক্ষতি পূরণ দেয়া হবে।
COMMENTS