আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সাবেক সদস্য ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীনের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ শুক্রবার। ২০১৩ সালের এই দিনে তিনি ইন্তেকাল করেন। দিনটি উপলক্ষে সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীনের মেয়ে ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য সিমিন হোসেন রিমি এমপির রাজধানীর বনানীর ডিওএইচএসের বাসায় আজ মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে।
বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ও জাতীয় নেতা তাজউদ্দীন আহমদের স্ত্রী সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীনের জন্ম ১৯৩২ সালের ২৪ ডিসেম্বর একটি উদার সংস্কৃতিমনা পরিবারে। অধ্যাপক বাবার সান্নিধ্যে কিশোরী বয়স থেকেই সমাজকর্মের প্রতি
মনোনিবেশ করেন তিনি। আমৃত্যু তিনি স্বামীর আদর্শ ও রাজনৈতিক বিশ্বাসের সঙ্গে নিজ অন্তরের ভালোবাসা ও দেশপ্রেমকে সঙ্গী করে দেশ, দল ও জনগণের জন্য কাজ করে গেছেন।
১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য ভূমিকা রাখেন তিনি। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যা এবং ৩ নভেম্বর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি অবস্থায় স্বামী তাজউদ্দীনসহ চার জাতীয় নেতা হত্যার পর দেশের ভয়াবহ পরিস্থিতি ও চরম দুর্দিনে আওয়ামী লীগের হাল ধরেন তিনি। ১৯৭৭ সালে আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক নির্বাচিত হয়ে দলকে সুসংগঠিত ও ঐক্যবদ্ধ করেন। সামরিক শাসনের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে তিনি বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতা হত্যার প্রতিবাদে গর্জে ওঠেন। সামরিক স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামেও অনন্যসাধারণ ভূমিকা পালন করেন তিনি।
১৯৮১ সালে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার দেশে ফিরে দলের হাল ধরার পর থেকে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর জ্যেষ্ঠ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন। তিনি মহিলা পরিষদ ও আফ্রো-এশীয় গণসংহতি পরিষদের সহ-সভানেত্রী ছিলেন।
বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ও জাতীয় নেতা তাজউদ্দীন আহমদের স্ত্রী সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীনের জন্ম ১৯৩২ সালের ২৪ ডিসেম্বর একটি উদার সংস্কৃতিমনা পরিবারে। অধ্যাপক বাবার সান্নিধ্যে কিশোরী বয়স থেকেই সমাজকর্মের প্রতি
মনোনিবেশ করেন তিনি। আমৃত্যু তিনি স্বামীর আদর্শ ও রাজনৈতিক বিশ্বাসের সঙ্গে নিজ অন্তরের ভালোবাসা ও দেশপ্রেমকে সঙ্গী করে দেশ, দল ও জনগণের জন্য কাজ করে গেছেন।
১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য ভূমিকা রাখেন তিনি। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যা এবং ৩ নভেম্বর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি অবস্থায় স্বামী তাজউদ্দীনসহ চার জাতীয় নেতা হত্যার পর দেশের ভয়াবহ পরিস্থিতি ও চরম দুর্দিনে আওয়ামী লীগের হাল ধরেন তিনি। ১৯৭৭ সালে আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক নির্বাচিত হয়ে দলকে সুসংগঠিত ও ঐক্যবদ্ধ করেন। সামরিক শাসনের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে তিনি বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতা হত্যার প্রতিবাদে গর্জে ওঠেন। সামরিক স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামেও অনন্যসাধারণ ভূমিকা পালন করেন তিনি।
১৯৮১ সালে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার দেশে ফিরে দলের হাল ধরার পর থেকে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর জ্যেষ্ঠ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন। তিনি মহিলা পরিষদ ও আফ্রো-এশীয় গণসংহতি পরিষদের সহ-সভানেত্রী ছিলেন।
COMMENTS