আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে কসোভো প্রজাতন্ত্রের ঢাকাস্থ রাষ্ট্রদূত Mr. Guner Ureya যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জনাব মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল এম পি মহোদয়ের সাথে সচিবালয়ে তার নিজ দপ্তরে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।
সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রদূত প্রতিমন্ত্রীর বলিষ্ঠ নেতৃত্বের প্রশাংসা করেন এবং নেপালে অনুষ্ঠিত সদ্যসমাপ্ত এস এ গেমসে বাংলাদেশ দলের সাফল্যের জন্য যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গনে বাংলাদেশ এখন এক পরিচিত নাম। ক্রিকেটসহ বিভিন্ন ডিসিপ্লিনে বাংলাদেশ ধারাবাহিক ভাবে ভালো করছে। বাংলাদেশের ন্যায় কসোভাতেও ফুটবলের বিপুল জনপ্রিয়তা রয়েছে। বিশ্ব অলিম্পিক গেমসে জুডোতে কসোভো সাফল্য অর্জন করছে। আমরা স্পোর্টস নিয়ে বাংলাদেশের সাথে কাজ করতে চাই। এর মধ্যে দিয়ে উভয় দেশই উপকৃত হবে বলে আমি মনে করি।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের অমিত সম্ভাবনা রয়েছে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে অপরূপ এ দেশটির অমূল্য সম্পদ বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার। দেশটির পর্যটন শিল্পে ভালো করার অপার সম্ভাবনা রয়েছে।
এ সময়ে রাষ্ট্রদূত প্রতিমন্ত্রীকে কসোভা সফরের আমন্ত্রণ জানান।
রাষ্ট্রদূতের প্রস্তাবনার আলোকে ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা ক্রীড়াবান্ধব মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সাহসী নেতৃত্বে গত এক দশকে বাংলাদেশ বিভিন্ন আর্থ সামাজিক সূচকে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে। বিশ্ব গণমাধ্যমের বিভিন্ন জরিপ ও সূচকে তা উঠে এসেছে। আমরা দেশের যুব সমাজের উন্নয়ন ও ক্রীড়ার উন্নয়নে নিবিড়ভাবে কাজ করছি। আমাদের ৫৩ টি ফেডারেশন ও সংস্হা বিভিন্ন ক্রীড়ার অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও প্রশিক্ষনে কাজ করছে। বিভিন্ন দেশের সাথে আমাদের যুব বিনিময় কার্যক্রম চালু রয়েছে। শিক্ষা, প্রশিক্ষন, বিনিময় কার্যক্রমসহ শিল্প, বানিজ্য অবকাঠামো ও ক্রীড়ার উন্নয়নে আমরা বন্ধু প্রতীম রাষ্ট্র কসোভোর সাথে কাজ করতে আগ্রহী।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, দুই দেশের মধ্যে ক্রিকেট, ফুটবল জুডোসহ বিভিন্ন খেলার কোচদের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতার বিনিময় হলে উভয় দেশের ক্রীড়াঙ্গন সমৃদ্ধ হবে।
প্রতিমন্ত্রী রাষ্ট্রদূতকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্মৃতি বিজড়িত জাতীয় স্মৃতি সৌধের একটি রেপ্লিকা শুভেচ্ছা স্মারক হিসেবে উপহার দেন।
সাক্ষাৎকালে যুব ও ক্রীড়া সচিব জনাব মোঃ আখতার হোসেনসহ মন্ত্রণালয়ের উর্দ্ধতন কর্মকর্তা বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রদূত প্রতিমন্ত্রীর বলিষ্ঠ নেতৃত্বের প্রশাংসা করেন এবং নেপালে অনুষ্ঠিত সদ্যসমাপ্ত এস এ গেমসে বাংলাদেশ দলের সাফল্যের জন্য যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গনে বাংলাদেশ এখন এক পরিচিত নাম। ক্রিকেটসহ বিভিন্ন ডিসিপ্লিনে বাংলাদেশ ধারাবাহিক ভাবে ভালো করছে। বাংলাদেশের ন্যায় কসোভাতেও ফুটবলের বিপুল জনপ্রিয়তা রয়েছে। বিশ্ব অলিম্পিক গেমসে জুডোতে কসোভো সাফল্য অর্জন করছে। আমরা স্পোর্টস নিয়ে বাংলাদেশের সাথে কাজ করতে চাই। এর মধ্যে দিয়ে উভয় দেশই উপকৃত হবে বলে আমি মনে করি।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের অমিত সম্ভাবনা রয়েছে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে অপরূপ এ দেশটির অমূল্য সম্পদ বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার। দেশটির পর্যটন শিল্পে ভালো করার অপার সম্ভাবনা রয়েছে।
এ সময়ে রাষ্ট্রদূত প্রতিমন্ত্রীকে কসোভা সফরের আমন্ত্রণ জানান।
রাষ্ট্রদূতের প্রস্তাবনার আলোকে ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা ক্রীড়াবান্ধব মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সাহসী নেতৃত্বে গত এক দশকে বাংলাদেশ বিভিন্ন আর্থ সামাজিক সূচকে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে। বিশ্ব গণমাধ্যমের বিভিন্ন জরিপ ও সূচকে তা উঠে এসেছে। আমরা দেশের যুব সমাজের উন্নয়ন ও ক্রীড়ার উন্নয়নে নিবিড়ভাবে কাজ করছি। আমাদের ৫৩ টি ফেডারেশন ও সংস্হা বিভিন্ন ক্রীড়ার অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও প্রশিক্ষনে কাজ করছে। বিভিন্ন দেশের সাথে আমাদের যুব বিনিময় কার্যক্রম চালু রয়েছে। শিক্ষা, প্রশিক্ষন, বিনিময় কার্যক্রমসহ শিল্প, বানিজ্য অবকাঠামো ও ক্রীড়ার উন্নয়নে আমরা বন্ধু প্রতীম রাষ্ট্র কসোভোর সাথে কাজ করতে আগ্রহী।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, দুই দেশের মধ্যে ক্রিকেট, ফুটবল জুডোসহ বিভিন্ন খেলার কোচদের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতার বিনিময় হলে উভয় দেশের ক্রীড়াঙ্গন সমৃদ্ধ হবে।
প্রতিমন্ত্রী রাষ্ট্রদূতকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্মৃতি বিজড়িত জাতীয় স্মৃতি সৌধের একটি রেপ্লিকা শুভেচ্ছা স্মারক হিসেবে উপহার দেন।
সাক্ষাৎকালে যুব ও ক্রীড়া সচিব জনাব মোঃ আখতার হোসেনসহ মন্ত্রণালয়ের উর্দ্ধতন কর্মকর্তা বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
COMMENTS