ভারতের রাজধানী দিল্লিতে জন সমাবেশের ডাক দিয়েছে কংগ্রেস। ‘ভারত বাঁচাও’ স্লোগান নিয়ে সমাবেশে অংশ নেবেন সোনিয়া গান্ধী, মনমোহন সিং এবং রাহুল গান্ধীসহ শীর্ষ নেতারা।
দেশের অর্থনীতির দুরবস্থা, সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন, কৃষকদের দুর্দশা ও কর্মসংস্থানসহ বিভিন্ন ইস্যুতে এই সমাবেশের ডাক দিয়েছে বিরোধী দলটি।
ভারতীয় গণমাধ্যম বলছে, দলীয় শক্তি প্রদর্শনের জন্য দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ, পাঞ্জাব এবং হরিয়ানা থেকে কংগ্রেসের রাজ্য শাখাগুলোকে কর্মীদের এই জনসভায় পাঠাতেও বলা হয়েছে। রাজধানীর রামলীলা ময়দানে কমপক্ষে এক লাখ মানুষের সমাবেশ হবে বলে তারা আশা করছেন।
নাগরিকত্ব আইনের প্রতিবাদে ইতিমধ্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন। আগামী সপ্তাহে পরপর তিনদিন মিছিল করবে তার দল তৃণমূল কংগ্রেস।
বিজেপিকে পাল্টা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে তিনি বলেন, ‘বাংলায় কোনও অবস্থায় সিএবি এবং এনআরসি চালু করতে দেব না। নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলে রাষ্ট্রপতি সই করার পর তা আইনে পরিণত হয়েছে ঠিক। কিন্তু সেই আইন রাজ্য সরকার কার্যকর করবে না। এখানে কোনও ডিটেনশন ক্যাম্প করতে দেব না। আমরা চাই সব জাতি, সব ধর্ম ও বর্ণের লোকেরা একসঙ্গে মিলেমিশে থাকুক।’
দেশের অর্থনীতির দুরবস্থা, সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন, কৃষকদের দুর্দশা ও কর্মসংস্থানসহ বিভিন্ন ইস্যুতে এই সমাবেশের ডাক দিয়েছে বিরোধী দলটি।
ভারতীয় গণমাধ্যম বলছে, দলীয় শক্তি প্রদর্শনের জন্য দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ, পাঞ্জাব এবং হরিয়ানা থেকে কংগ্রেসের রাজ্য শাখাগুলোকে কর্মীদের এই জনসভায় পাঠাতেও বলা হয়েছে। রাজধানীর রামলীলা ময়দানে কমপক্ষে এক লাখ মানুষের সমাবেশ হবে বলে তারা আশা করছেন।
নাগরিকত্ব আইনের প্রতিবাদে ইতিমধ্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন। আগামী সপ্তাহে পরপর তিনদিন মিছিল করবে তার দল তৃণমূল কংগ্রেস।
বিজেপিকে পাল্টা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে তিনি বলেন, ‘বাংলায় কোনও অবস্থায় সিএবি এবং এনআরসি চালু করতে দেব না। নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলে রাষ্ট্রপতি সই করার পর তা আইনে পরিণত হয়েছে ঠিক। কিন্তু সেই আইন রাজ্য সরকার কার্যকর করবে না। এখানে কোনও ডিটেনশন ক্যাম্প করতে দেব না। আমরা চাই সব জাতি, সব ধর্ম ও বর্ণের লোকেরা একসঙ্গে মিলেমিশে থাকুক।’
COMMENTS