বিনম্র শ্রদ্ধায় মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী শহীদ এবং সম্ভ্রম হারানো মা-বোনদের স্মরণ করছে গোটা জাতি। বিজয় দিবসের প্রথম প্রহর থেকে শুরু করে নানা আয়োজনে উদ্যাপিত হচ্ছে দিনটি।
সোমবার সকাল থেকে লাল সবুজের পতাকা আর রং-বেরঙের ফুল হাতে সর্বস্তরের মানুষের ঢল নামে সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে।
এর আগে ভোর ৬টা ৩৫ মিনিটে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এ সময় কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। বিউগলে বেজে ওঠে করুণ সুর।
রাষ্ট্রীয়ভাবে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে আওয়ামী লীগ সভাপতি হিসেবে দলের নেতাকর্মীদের নিয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এরপর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, তিন বাহিনীর প্রধান এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা।
রাষ্ট্রীয় আনুষ্ঠানিকতা শেষে জাতীয় স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হলে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের ঢল নামে। তারা ফুল দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান এবং সম্ভ্রম হারানো মা-বোনদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
এদিকে সারা দেশে নানা আয়োজনে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন মুক্তিপ্রেমী মানুষ। বিজয়ের প্রথম প্রহর থেকে শুরু করে নানা আয়োজনে উদ্যাপিত হচ্ছে দিনটি।
ঢাকা ও দেশের বিভিন্ন শহরের প্রধান সড়ক ও সড়কদ্বীপ জাতীয় পতাকা ও নানা রঙের আলোকসজ্জা করা হয়েছে। রাজধানী ঢাকাসহ বিভাগীয়, জেলা শহরগুলোতে বিজয় শোভাযাত্রা বের করা হয়।
নানা আয়োজনে দিবসটি উদ্যাপন করছে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন। স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসায় আয়োজন করা হয় বিজয় শোভাযাত্রা, কুচকাওয়াজসহ নানা কর্মসূচির।
সোমবার সকাল থেকে লাল সবুজের পতাকা আর রং-বেরঙের ফুল হাতে সর্বস্তরের মানুষের ঢল নামে সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে।
এর আগে ভোর ৬টা ৩৫ মিনিটে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এ সময় কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। বিউগলে বেজে ওঠে করুণ সুর।
রাষ্ট্রীয়ভাবে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে আওয়ামী লীগ সভাপতি হিসেবে দলের নেতাকর্মীদের নিয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এরপর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, তিন বাহিনীর প্রধান এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা।
রাষ্ট্রীয় আনুষ্ঠানিকতা শেষে জাতীয় স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হলে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের ঢল নামে। তারা ফুল দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান এবং সম্ভ্রম হারানো মা-বোনদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
এদিকে সারা দেশে নানা আয়োজনে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন মুক্তিপ্রেমী মানুষ। বিজয়ের প্রথম প্রহর থেকে শুরু করে নানা আয়োজনে উদ্যাপিত হচ্ছে দিনটি।
ঢাকা ও দেশের বিভিন্ন শহরের প্রধান সড়ক ও সড়কদ্বীপ জাতীয় পতাকা ও নানা রঙের আলোকসজ্জা করা হয়েছে। রাজধানী ঢাকাসহ বিভাগীয়, জেলা শহরগুলোতে বিজয় শোভাযাত্রা বের করা হয়।
নানা আয়োজনে দিবসটি উদ্যাপন করছে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন। স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসায় আয়োজন করা হয় বিজয় শোভাযাত্রা, কুচকাওয়াজসহ নানা কর্মসূচির।
COMMENTS