জমে উঠেছে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন নির্বাচন। সিটি করপোরেশন নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণা এখন তুঙ্গে। আর এই প্রচার-প্রচারনায় বারবার ঢাকার এমপিদের ভূমিকা নিয়ে কথা উঠছে এবং ঢাকার এমপিরা নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণায় অংশ নিতে পারবেন না এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশন সুস্পষ্ট ঘোষণা দিয়েছে। কিন্তু তারপরেও বিভিন্ন এলাকার অতি উৎসাহী এমপিরা মেয়র পদপ্রার্থীদের পক্ষে প্রচার-প্রচারণায় অংশ নিচ্ছে এবং গণমাধ্যমে এ ব্যাপারে খবরও প্রকাশিত হচ্ছে। জানা গেছে আওয়ামী লীগের হাইকমান্ড এই নিয়ে ক্ষুদ্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে এবং এ ধরণের অতি উৎসাহীদেরকে বিরত থাকার জন্য কঠোর নির্দেশনা দিয়েছে। আওয়ামী লীগের একাধিক দায়িত্বশীল সূত্রগুলো বলছে, আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দ্বারা নির্দেশিত হয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ঢাকার সব এমপিকে এ ব্যাপারে কঠোর সতর্কবার্তা দিয়েছেন।
সূত্রমতে, আওয়ামী লীগ মনে করছে যে যদিও নির্বাচন আচরণবিধিতে মন্ত্রী এমপিদের নির্বাচনী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এই বিষয়টির সঙ্গে আওয়ামী লীগ একমত নয়। আওয়ামী লীগ মনে করে যে, এর মাধ্যমে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের যে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড, সেটি নষ্ট হচ্ছে। তারপরেও আওয়ামী লীগ একটি সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য আন্তরিক এবং আগ্রহী। এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত তারা মাথা পেতে নিয়েছে। আর এ কারণেই নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা মানা এবং আচরণবিধি মেনে চলার ব্যাপারে আওয়ামী লীগ সভাপতি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কঠোরবার্তা দিয়েছেন।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এই সংক্রান্ত নির্দেশনা এমপিদেরকে দিয়েছেন। এ ব্যাপারে তার সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা হলো-
১. দুই সিটি নির্বাচনের প্রচারণায় কোনোভাবে মন্ত্রী-এমপিরা সরাসরি প্রচারণায় অংশগ্রহণ করবেন না।
২. এই নির্বাচনকালীন সময়ে ঢাকা মহানগরীর মন্ত্রী-এমপিরা এমন কোনো আচরণ করবেন না যাতে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হয়।
৩. অতি উৎসাহী হয়ে নির্বাচনের আচরণবিধি লঙ্ঘন করে মন্ত্রী এমপিরা প্রার্থীদের পক্ষে কোনোরকম কার্যক্রম চালাতে পারবেন না।
মন্ত্রী এমপিরা কোনোরকম বিতর্কে জড়াবেন না। বরং নির্বাচন প্রচারণা এবং নির্বাচন কার্যক্রমের বাইরে থেকে যাতে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়, সেই ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনকে সহযোগীতা করবেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, আওয়ামী লীগের হাইকমান্ড মনে করছে যে, অবাধ এবং সুষ্ঠু নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগের যে দুইজন প্রার্থী দেওয়া হয়েছে, সেই দুইজন বিজয়ী হবে। এই দুইজন প্রার্থী পরীক্ষিত, বিশেষ করে ঢাকার যে সচেতন জনগোষ্ঠী আছেন, তারা ঢাকার উন্নয়নের জন্য আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে বেছে নেবে বলে আওয়ামী লীগের নীতি নির্ধারকদের দৃঢ় বিশ্বাস। আর এজন্যই এই অনিবার্য বিজয়কে বিতর্কিত না করার জন্য এমপিদের হুশিয়ার করা হয়েছে। কারণ বিএনপি এখন নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করছে বলে আওয়ামী লীগের নীতি নির্ধারকরা মনে করেন। এজন্য তারা যাতে কোনো সুযোগ না পায়, অন্য ফায়দা হাসিলের জন্য কোনো পথ না পায় সেজন্য আওয়ামী লীগকে সতর্ক থাকতে হবে বলেও আওয়ামী লীগের নীতি নির্ধারকেরা নির্দেশনা দিয়েছেন।
তাই দুই সিটি কর্পোরেশনের সমন্বয়কের দায়িত্ব থাকা সত্ত্বেও আমির হোসেন আমু এবং তোফায়েল আহমেদ প্রচারণা এবং প্রকাশ্য নির্বাচনী তৎপরতা থেকে নিজেদেরকে গুটিয়ে নিয়েছেন। আওয়ামী লীগ মনে করছে যে বিএনপির মূল লক্ষ্য নির্বাচনে জেতা নয়, বরং নানা অজুহাত দিয়ে নির্বাচনের মাঠ থেকে সরে দাঁড়ানো। সেই সুযোগ যাতে তাদের না দেওয়া হয়, সেই ব্যাপারে আওয়ামী লীগ এবার সতর্ক।
সূত্রমতে, আওয়ামী লীগ মনে করছে যে যদিও নির্বাচন আচরণবিধিতে মন্ত্রী এমপিদের নির্বাচনী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এই বিষয়টির সঙ্গে আওয়ামী লীগ একমত নয়। আওয়ামী লীগ মনে করে যে, এর মাধ্যমে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের যে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড, সেটি নষ্ট হচ্ছে। তারপরেও আওয়ামী লীগ একটি সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য আন্তরিক এবং আগ্রহী। এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত তারা মাথা পেতে নিয়েছে। আর এ কারণেই নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা মানা এবং আচরণবিধি মেনে চলার ব্যাপারে আওয়ামী লীগ সভাপতি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কঠোরবার্তা দিয়েছেন।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এই সংক্রান্ত নির্দেশনা এমপিদেরকে দিয়েছেন। এ ব্যাপারে তার সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা হলো-
১. দুই সিটি নির্বাচনের প্রচারণায় কোনোভাবে মন্ত্রী-এমপিরা সরাসরি প্রচারণায় অংশগ্রহণ করবেন না।
২. এই নির্বাচনকালীন সময়ে ঢাকা মহানগরীর মন্ত্রী-এমপিরা এমন কোনো আচরণ করবেন না যাতে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হয়।
৩. অতি উৎসাহী হয়ে নির্বাচনের আচরণবিধি লঙ্ঘন করে মন্ত্রী এমপিরা প্রার্থীদের পক্ষে কোনোরকম কার্যক্রম চালাতে পারবেন না।
মন্ত্রী এমপিরা কোনোরকম বিতর্কে জড়াবেন না। বরং নির্বাচন প্রচারণা এবং নির্বাচন কার্যক্রমের বাইরে থেকে যাতে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়, সেই ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনকে সহযোগীতা করবেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, আওয়ামী লীগের হাইকমান্ড মনে করছে যে, অবাধ এবং সুষ্ঠু নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগের যে দুইজন প্রার্থী দেওয়া হয়েছে, সেই দুইজন বিজয়ী হবে। এই দুইজন প্রার্থী পরীক্ষিত, বিশেষ করে ঢাকার যে সচেতন জনগোষ্ঠী আছেন, তারা ঢাকার উন্নয়নের জন্য আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে বেছে নেবে বলে আওয়ামী লীগের নীতি নির্ধারকদের দৃঢ় বিশ্বাস। আর এজন্যই এই অনিবার্য বিজয়কে বিতর্কিত না করার জন্য এমপিদের হুশিয়ার করা হয়েছে। কারণ বিএনপি এখন নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করছে বলে আওয়ামী লীগের নীতি নির্ধারকরা মনে করেন। এজন্য তারা যাতে কোনো সুযোগ না পায়, অন্য ফায়দা হাসিলের জন্য কোনো পথ না পায় সেজন্য আওয়ামী লীগকে সতর্ক থাকতে হবে বলেও আওয়ামী লীগের নীতি নির্ধারকেরা নির্দেশনা দিয়েছেন।
তাই দুই সিটি কর্পোরেশনের সমন্বয়কের দায়িত্ব থাকা সত্ত্বেও আমির হোসেন আমু এবং তোফায়েল আহমেদ প্রচারণা এবং প্রকাশ্য নির্বাচনী তৎপরতা থেকে নিজেদেরকে গুটিয়ে নিয়েছেন। আওয়ামী লীগ মনে করছে যে বিএনপির মূল লক্ষ্য নির্বাচনে জেতা নয়, বরং নানা অজুহাত দিয়ে নির্বাচনের মাঠ থেকে সরে দাঁড়ানো। সেই সুযোগ যাতে তাদের না দেওয়া হয়, সেই ব্যাপারে আওয়ামী লীগ এবার সতর্ক।
COMMENTS