ডেস্কঃ হাসপাতালে গিয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে দেখে এলেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে যান আবদুল হামিদ ও তার স্ত্রী রাশিদা খানম।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাদের শুক্রবার থেকে এই হাসপাতালে রয়েছেন। রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন বলেন, “রাষ্ট্রপতি বিএসএমএমইউয়ে ওবায়দুল কাদেরের পাশে ১৫ মিনিট অবস্থান করেন।” রাষ্ট্রপতি এসময় কর্তব্যরত চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেন এবংকাদেরের আশু আরোগ্য কামনা করেন।
চিকিৎসরা রাষ্ট্রপতিকে জানান, কাদেরের স্বাস্থ্যের অবস্থা আগের চেয়ে অনেক ভালো। অল্প সময়ের মধ্যে তাকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হবে।
বিএসএমএমইউ ভিসি অধ্যাপক কনক কান্তি বড়ুয়া, সংসদ সদস্য রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিকসহ রাষ্ট্রপতির দপ্তরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এসময় উপস্থিত ছিলেন। শুক্রবার সকালে শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন কাদের। পরদিন সিসিইউ থেকে কেবিনে স্থানান্তর করা হয় তাকে। গত বছর ২ মার্চ সকালে শ্বাসকষ্ট নিয়েই বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে গিয়েছিলেন ওবায়দুল কাদের। সেখানে এনজিওগ্রামে তার হৃদপিণ্ডের রক্তনালীতে তিনটি ব্লক ধরা পড়ে। এর মধ্যে একটি ব্লক অপসারণ করেন চিকিৎসকরা। অবস্থা কিছুটা স্থিতিশীল হলে ৪ মার্চ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়, ভর্তি করা হয় মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে। কয়েকদিন চিকিৎসার পর ২০ মার্চ কার্ডিও থোরাসিক সার্জন ডা. শিভাথাসান কুমারস্বামীর নেতৃত্বে কাদেরের বাইপাস সার্জারি হয়। চিকিৎসার জন্য তখন আড়াই মাস তাকে সিঙ্গাপুরে থাকতে হয়।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাদের শুক্রবার থেকে এই হাসপাতালে রয়েছেন। রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন বলেন, “রাষ্ট্রপতি বিএসএমএমইউয়ে ওবায়দুল কাদেরের পাশে ১৫ মিনিট অবস্থান করেন।” রাষ্ট্রপতি এসময় কর্তব্যরত চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেন এবংকাদেরের আশু আরোগ্য কামনা করেন।
চিকিৎসরা রাষ্ট্রপতিকে জানান, কাদেরের স্বাস্থ্যের অবস্থা আগের চেয়ে অনেক ভালো। অল্প সময়ের মধ্যে তাকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হবে।
বিএসএমএমইউ ভিসি অধ্যাপক কনক কান্তি বড়ুয়া, সংসদ সদস্য রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিকসহ রাষ্ট্রপতির দপ্তরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এসময় উপস্থিত ছিলেন। শুক্রবার সকালে শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন কাদের। পরদিন সিসিইউ থেকে কেবিনে স্থানান্তর করা হয় তাকে। গত বছর ২ মার্চ সকালে শ্বাসকষ্ট নিয়েই বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে গিয়েছিলেন ওবায়দুল কাদের। সেখানে এনজিওগ্রামে তার হৃদপিণ্ডের রক্তনালীতে তিনটি ব্লক ধরা পড়ে। এর মধ্যে একটি ব্লক অপসারণ করেন চিকিৎসকরা। অবস্থা কিছুটা স্থিতিশীল হলে ৪ মার্চ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়, ভর্তি করা হয় মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে। কয়েকদিন চিকিৎসার পর ২০ মার্চ কার্ডিও থোরাসিক সার্জন ডা. শিভাথাসান কুমারস্বামীর নেতৃত্বে কাদেরের বাইপাস সার্জারি হয়। চিকিৎসার জন্য তখন আড়াই মাস তাকে সিঙ্গাপুরে থাকতে হয়।
COMMENTS