আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এখন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। সিসিইউ (করোনারি কেয়ার ইউনিট) থেকে তাকে কেবিনে নিয়ে আসা হয়েছে আরও দুদিন আগে। এর মধ্যেই স্বাভাবিক কাজকর্মে ফেরার জন্য অস্থির হয়ে উঠেছেন তিনি।
সিটি নির্বাচনের পরের দিন গতকাল রোববার কাদের দলীয় কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করতে চেয়েছিলেন। সংবাদ সম্মেলনে তার অংশ নেওয়ার জন্য প্রেস রিলিজও তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপে তিনি তা করেননি।
প্রধানমন্ত্রী তাকে আরও কয়েকদিন বিশ্রাম নেওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। সার্বক্ষণিকভাবে ওবায়দুল কাদেরের শারীরিক অবস্থার তদারকি করছেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রীর কঠোর শাসন এবং নির্দেশনার কারণে ওবায়দুল কাদের এখন পর্যন্ত দলীয় এবং সরকারি কর্মকাণ্ডে সচল হতে পারছেন না। তবে তার ঘনিষ্ঠরা বলছেন যে, ওবায়দুল কাদেরের শারীরিক অবস্থা এখন ভালো হলেও তার বিশ্রাম দরকার। এজন্যই প্রধানমন্ত্রী তাকে আরও কিছুদিন বিশ্রাম নেওয়ার অনুশাসন জারি করেছেন।
সিটি নির্বাচনের পরের দিন গতকাল রোববার কাদের দলীয় কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করতে চেয়েছিলেন। সংবাদ সম্মেলনে তার অংশ নেওয়ার জন্য প্রেস রিলিজও তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপে তিনি তা করেননি।
প্রধানমন্ত্রী তাকে আরও কয়েকদিন বিশ্রাম নেওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। সার্বক্ষণিকভাবে ওবায়দুল কাদেরের শারীরিক অবস্থার তদারকি করছেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রীর কঠোর শাসন এবং নির্দেশনার কারণে ওবায়দুল কাদের এখন পর্যন্ত দলীয় এবং সরকারি কর্মকাণ্ডে সচল হতে পারছেন না। তবে তার ঘনিষ্ঠরা বলছেন যে, ওবায়দুল কাদেরের শারীরিক অবস্থা এখন ভালো হলেও তার বিশ্রাম দরকার। এজন্যই প্রধানমন্ত্রী তাকে আরও কিছুদিন বিশ্রাম নেওয়ার অনুশাসন জারি করেছেন।
COMMENTS