গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার দস্যু নারায়ণপুর গ্রামের ছোয়াঁ এগ্রো ফিড মিল লিমিটেড কারখানায় কর্মরত আরো ৬ শ্রমিকের শরীরে করোনাভিইরাস বা কোভিড ১৯ শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে উক্ত কারখানায় মোট ৭ জন করোনায় আক্রান্ত হলো। ফলে কাপাসিয়া উপজেলায় মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাড়ালো ৯ জনে।
রবিবার দুপুরে অনলাইন প্রেস ব্রিফিংয়ে যুক্ত হয়ে জাতীয় রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর) এর পরিচাউলক অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা নতুন করে যে ১৩৯ জনের করোনা আক্রান্তের খবর দিয়েছেন কাপাসিয়ার ৬ জন তাদের অংশ।
কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা: আব্দুস সালাম সরকার জানান, নতুন আক্রান্ত সকলেই ছোয়াঁ এগ্রো ফিড মিল লিমিটেডের শ্রমিক। তাদের বিস্তারিত জানা যায়নি। আক্রান্ত ৬ জনকে আলাদা করে একটি নির্দিষ্ট বড় কক্ষকে আইসোলেশন করে সেখানে রাখা হয়েছে।
গত শুক্রবার উক্ত কারখানার একজন শ্রমিকের করোনা পরীক্ষার ফলাফল পজিটিভ হবার পর কারখানা ও দস্যুনারায়নপুর গ্রামটি লক ডাউন করা হয়।
তিনি জানান, উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ, উক্ত কারখানার একজন শ্রমিকের করোনাভাইরাস বা কোভিড ১৯ এ আক্রান্ত হওয়ার পর কারখানার কর্মরত অন্যান্য শ্রমিকদের করোনাভাইরাস পরীক্ষার নমুনা সংগ্রহের কাজ শুরু করে। শনিবার উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে ৩ জন কর্মী কারখানার ভিতরে থাকা ১৩০ জন শ্রমিকদের মধ্যে থেকে ৭৬ জনের করোনাভাইরাস পরীক্ষার জন্য নাক ও মুখের সোয়াব সংগ্রহ ঢাকায় পাঠানো হয়। রবিবার তাদের মধ্যে ৬ জনের পজিটিভ রিপোর্ট আসল।
তিনি আরো জানান, কারখানার ভিতরে অবস্থানকারী অবশিষ্ট শ্রমিকদের মধ্যে ৩৫ জনের করোনাভাইরাস পরীক্ষার জন্য নাক ও মুখের সোয়াব সংগ্রহ করে রবিবার ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। বাকীদের নমুনা সোমবার সংগ্রহ করে ঢাকায় পাঠানো হবে।
তিনি আরো জানান, আজকে প্রথম আক্রান্ত শ্রমিকের পরিবারের তার মা, বোন ও ভাবিসহ চারজনের নমুনা সংগ্রহ করে আজকেই ঢাকায় পাঠানো হবে। এছাড়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে আরো ৩০ জনের করোনাভাইরাস পরীক্ষার জন্য নাক ও মুখের সোয়াব সংগ্রহ করা হয়েছে।
কাপাসিয়া উপজেলা ছোয়াঁ এগ্রো ফিড মিল লিমিটেডের ৭ শ্রমিক ছাড়াও আক্রান্ত অপর দুজন মধ্যে একজনের বাড়ী কাপাসিয়া উপজেলার কড়িহাতা ইউনিয়নের রামপুর গ্রামে। তার ৩১ বছর বয়সী, যে নারায়ণগঞ্জ জেলার বন্দর এলাকায় একটি কারখানায় কাজ করতো। অপরজন ঘাগটিয়া ইউনিয়নের খিরাটি গ্রামের বাসিন্দা। তিনি গাজীপুর সিভিল সার্জন অফিসে নিরাপত্তারক্ষী হিসাবে কর্মরত। শনিবার সন্ধ্যায় তাদের বাড়িসহ আশপাশের কয়েক বাড়ি লকডাউন করা হয়েছে।
কাপাসিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মো: রফিকুল ইসলাম বলেন, লক ডাউন করা কারখানা ও দস্যুনারায়নপুর গ্রামে পুলিশের পাহারা রয়েছে। কারখানার বাইরে থাকা শ্রমিকদের নিজ নিজ বাড়িতে হোম কোয়ারেন্টাইন এ থাকার জন্য নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। নির্দেশনা বাস্তবায়নের জন্য পুলিশ সদস্য ও আনসার সদস্যরা কাজ করে যাচ্ছেন।
রবিবার দুপুরে অনলাইন প্রেস ব্রিফিংয়ে যুক্ত হয়ে জাতীয় রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর) এর পরিচাউলক অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা নতুন করে যে ১৩৯ জনের করোনা আক্রান্তের খবর দিয়েছেন কাপাসিয়ার ৬ জন তাদের অংশ।
কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা: আব্দুস সালাম সরকার জানান, নতুন আক্রান্ত সকলেই ছোয়াঁ এগ্রো ফিড মিল লিমিটেডের শ্রমিক। তাদের বিস্তারিত জানা যায়নি। আক্রান্ত ৬ জনকে আলাদা করে একটি নির্দিষ্ট বড় কক্ষকে আইসোলেশন করে সেখানে রাখা হয়েছে।
গত শুক্রবার উক্ত কারখানার একজন শ্রমিকের করোনা পরীক্ষার ফলাফল পজিটিভ হবার পর কারখানা ও দস্যুনারায়নপুর গ্রামটি লক ডাউন করা হয়।
তিনি জানান, উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ, উক্ত কারখানার একজন শ্রমিকের করোনাভাইরাস বা কোভিড ১৯ এ আক্রান্ত হওয়ার পর কারখানার কর্মরত অন্যান্য শ্রমিকদের করোনাভাইরাস পরীক্ষার নমুনা সংগ্রহের কাজ শুরু করে। শনিবার উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে ৩ জন কর্মী কারখানার ভিতরে থাকা ১৩০ জন শ্রমিকদের মধ্যে থেকে ৭৬ জনের করোনাভাইরাস পরীক্ষার জন্য নাক ও মুখের সোয়াব সংগ্রহ ঢাকায় পাঠানো হয়। রবিবার তাদের মধ্যে ৬ জনের পজিটিভ রিপোর্ট আসল।
তিনি আরো জানান, কারখানার ভিতরে অবস্থানকারী অবশিষ্ট শ্রমিকদের মধ্যে ৩৫ জনের করোনাভাইরাস পরীক্ষার জন্য নাক ও মুখের সোয়াব সংগ্রহ করে রবিবার ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। বাকীদের নমুনা সোমবার সংগ্রহ করে ঢাকায় পাঠানো হবে।
তিনি আরো জানান, আজকে প্রথম আক্রান্ত শ্রমিকের পরিবারের তার মা, বোন ও ভাবিসহ চারজনের নমুনা সংগ্রহ করে আজকেই ঢাকায় পাঠানো হবে। এছাড়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে আরো ৩০ জনের করোনাভাইরাস পরীক্ষার জন্য নাক ও মুখের সোয়াব সংগ্রহ করা হয়েছে।
কাপাসিয়া উপজেলা ছোয়াঁ এগ্রো ফিড মিল লিমিটেডের ৭ শ্রমিক ছাড়াও আক্রান্ত অপর দুজন মধ্যে একজনের বাড়ী কাপাসিয়া উপজেলার কড়িহাতা ইউনিয়নের রামপুর গ্রামে। তার ৩১ বছর বয়সী, যে নারায়ণগঞ্জ জেলার বন্দর এলাকায় একটি কারখানায় কাজ করতো। অপরজন ঘাগটিয়া ইউনিয়নের খিরাটি গ্রামের বাসিন্দা। তিনি গাজীপুর সিভিল সার্জন অফিসে নিরাপত্তারক্ষী হিসাবে কর্মরত। শনিবার সন্ধ্যায় তাদের বাড়িসহ আশপাশের কয়েক বাড়ি লকডাউন করা হয়েছে।
কাপাসিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মো: রফিকুল ইসলাম বলেন, লক ডাউন করা কারখানা ও দস্যুনারায়নপুর গ্রামে পুলিশের পাহারা রয়েছে। কারখানার বাইরে থাকা শ্রমিকদের নিজ নিজ বাড়িতে হোম কোয়ারেন্টাইন এ থাকার জন্য নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। নির্দেশনা বাস্তবায়নের জন্য পুলিশ সদস্য ও আনসার সদস্যরা কাজ করে যাচ্ছেন।
COMMENTS