গাজীপুরের কাপাসিয়ায় প্রথম করোনাভাইরাস বা কভিড-১৯ রোগী শনাক্ত হয়েছে। কভিড-১৯ এই রোগী একটি অ্যাগ্রো প্রোডাক্ট কারখানার কর্মী। তার বয়স ৩৪। আক্রান্ত এই যুবকের বাড়ি উপজেলার দস্যু নারায়ণপুর গ্রামে।
আজ শুক্রবার দুপুরে স্থানীয় প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগ বিষয়টি নিশ্চিত হন। এরপর ওই যুবককে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের একটি অ্যাম্বুলেন্সে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়। একইসঙ্গে আক্রান্ত যুবকের বাড়িসহ ১০টি বাড়ি ও কারখানাটি লকডাউন করা হয়েছে। যুবকের সংস্পর্শে যাওয়া ১১০ জনের তালিকা করা হয়েছে, যাদের প্রত্যেকের নমুনা সংগ্রহ করা হবে আগামীকাল।
আজ দুপুরে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) এর নিয়মিত ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, ‘দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ জন নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছে।’ কাপাসিয়ার এই যুবক তাদের মধ্যে একজন।
কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবদুস সালাম সরকার জানান, গত প্রায় এক সপ্তাহ ধরে জ্বর, সর্দি-কাশি, গলাব্যাথা ও শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন যুবকটি। গতকাল বৃহস্পতিবার ওইসব উপসর্গ নিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসলে তার নমুনা সংগ্রহ করে আইইডিসিআরে পাঠানো হয়। ডা. সালাম সরকার বলেন, ‘আজ দুপুর আড়াইটার দিকে যুবকের কভিড-১৯ পজিটিভ রিপোর্ট পাই।’ তিনি আরো জানান, এই যুবকই কাপাসিয়ায় শনাক্ত হওয়া প্রথম রোগী।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবদুস সালাম সরকার আরো জানান, ওই অ্যাগ্রো প্রোডাক্ট কারখানার মালিক তাদের জানিয়েছেন, গত ২৮ ফেব্রুয়ারি ভিয়েতনাম থেকে দুইজন প্রকৌশলী এসেছিলেন। গত ১৪ মার্চ পর্যন্ত তারা কারখানায় ছিলেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোসা. ইসমত আরা কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘কভিড-১৯ রোগীর বাড়িসহ ১০টি বাড়ি ও কারখানা লকডাউন ঘোষণা করেছি। একইসঙ্গে কারখানার ১১০ জন শ্রমিক-কর্মচারীর তালিকা করা হয়েছে, যাদের প্রত্যেকের নমুনা সংগ্রহ করা হবে আগামীকাল। ওই নমুনার রিপোর্ট পাওয়ার পর আমরা পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেব। ওই পর্যন্ত কোনো শ্রমিক কারখানার বাইরে বের হতে পারবে না।’
আজ শুক্রবার দুপুরে স্থানীয় প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগ বিষয়টি নিশ্চিত হন। এরপর ওই যুবককে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের একটি অ্যাম্বুলেন্সে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়। একইসঙ্গে আক্রান্ত যুবকের বাড়িসহ ১০টি বাড়ি ও কারখানাটি লকডাউন করা হয়েছে। যুবকের সংস্পর্শে যাওয়া ১১০ জনের তালিকা করা হয়েছে, যাদের প্রত্যেকের নমুনা সংগ্রহ করা হবে আগামীকাল।
আজ দুপুরে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) এর নিয়মিত ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, ‘দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ জন নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছে।’ কাপাসিয়ার এই যুবক তাদের মধ্যে একজন।
কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবদুস সালাম সরকার জানান, গত প্রায় এক সপ্তাহ ধরে জ্বর, সর্দি-কাশি, গলাব্যাথা ও শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন যুবকটি। গতকাল বৃহস্পতিবার ওইসব উপসর্গ নিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসলে তার নমুনা সংগ্রহ করে আইইডিসিআরে পাঠানো হয়। ডা. সালাম সরকার বলেন, ‘আজ দুপুর আড়াইটার দিকে যুবকের কভিড-১৯ পজিটিভ রিপোর্ট পাই।’ তিনি আরো জানান, এই যুবকই কাপাসিয়ায় শনাক্ত হওয়া প্রথম রোগী।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবদুস সালাম সরকার আরো জানান, ওই অ্যাগ্রো প্রোডাক্ট কারখানার মালিক তাদের জানিয়েছেন, গত ২৮ ফেব্রুয়ারি ভিয়েতনাম থেকে দুইজন প্রকৌশলী এসেছিলেন। গত ১৪ মার্চ পর্যন্ত তারা কারখানায় ছিলেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোসা. ইসমত আরা কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘কভিড-১৯ রোগীর বাড়িসহ ১০টি বাড়ি ও কারখানা লকডাউন ঘোষণা করেছি। একইসঙ্গে কারখানার ১১০ জন শ্রমিক-কর্মচারীর তালিকা করা হয়েছে, যাদের প্রত্যেকের নমুনা সংগ্রহ করা হবে আগামীকাল। ওই নমুনার রিপোর্ট পাওয়ার পর আমরা পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেব। ওই পর্যন্ত কোনো শ্রমিক কারখানার বাইরে বের হতে পারবে না।’
COMMENTS