গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান টঙ্গীর গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে গাজীপুর মেয়রের চীন থেকে আমদানিকৃত করোনা ভাইরাস শনাক্তকরণের কিট ব্যবহার করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. মো. নাজিম উদ্দিন। এতে সঠিক ফল পাওয়া যাচ্ছে বলেও দাবি করছেন তিনি।
হাসপতালের পরিচালক (প্রশাসন) মো. নূরুল ইসলাম বলেন, মেয়র সম্প্রতি চীন থেকে আনা ১৫৫টি কিট (পিসিআর ও এন্টিবাডি), ২১টি পিপিইসহ বিভিন্ন সুরক্ষা সামগ্রী বিনা মূল্যে এ হাসপাতালে সরবরাহ করেছেন।
এসব কিট দিয়ে করোনা লক্ষণ নিয়ে আসা ৪৫ জনের স্যাম্পল পরীক্ষা করা হয়েছে। এসব স্যাম্পল পরীক্ষায় স্যাম্পল প্রদানকারীদের মধ্যে করোনা ভাইরাসের কোনো লক্ষণ পজেটিভ পাওয়া যায়নি। দুইদিন পর পর তাদের খোঁজ নিচ্ছি। তাদের মধ্যে আর করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ বা কেভিডি-১৯ রোগের কোনো লক্ষণ দেখা দেয়নি।
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. মো. নাজিম উদ্দিন বলেন, তার এ হাসপাতালটি ২০১৩ খ্রিষ্টাব্দে টঙ্গীতে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের একটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান। টঙ্গীর এ হাসপাতালে একটি উন্নত ল্যাব, অপারেশন থিয়েটার, এক্স-রে, ইসিজি, ডেন্টাল বিভাগ, গাইনী, ফিজিও থেরাপী, আল্টাসনো ছাড়াও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকসহ ৭ জন চিকিৎসক, ৯ জন নার্সসহ ২১ জন স্টাফ রয়েছে। এ হাসপাতালের মোট বেড সংখ্যা ২৫টি। সম্প্রতি করোনা রোগীদের জন্য ৮ বেডের একটি আইসোলেশন ওয়ার্ড স্থাপন করা হয়েছে। সেখানে রোগীদের ২৪ ঘণ্টা সার্ভিস দেয়া হচ্ছে।
এ হাসপাতালে স্যাম্পল প্রদানকারী অ্যাজমা রোগী মো. রাইসুল ইসলাম জানান, ২৩ মার্চ থেকে তার জ্বর ও শ্বাস কষ্ট দেখা দিলে টঙ্গীর গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে করোনা টেস্টের স্যাম্পল দেই। পরে সেখানে স্যাম্পল পরীক্ষার পর চিকিৎসা নেই। এখন জ্বর নেই এবং শ্বাসকষ্টও কমছে।
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, সম্প্রতি ৫০ হাজার কিট ছাড়াও বিপুল সংখ্যক পিপিই, মাস্ক, থার্মাল স্ক্যানার, হ্যান্ড গø্যাভস আমদানি করা হয়েছে। এগুলোর কিছু গাজীপুরের সিভিল সার্জন, মানিকগঞ্জ সিভিল সার্জন, বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল, টঙ্গী গণস্বাস্থ্য হাসপাতাল, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ^বিদ্যালয়সহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বিনা মূল্যে সরবরাহ করা হয়েছে।
তবে কিট আমদানিতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমতি না নেয়া প্রসঙ্গে মেয়র বলেন, যখন বিভিন্ন দেশে ওই কেভিডি-১৯ রোগ মহামারি রূপ নিয়েছে বিমান চলাচল বন্ধ এবং লকডাউন অবস্থা বিরাজ করছে তখন গাজীপুরবাসী তথা দেশবাসীকে রক্ষার জন্য তড়িঘড়ি করেই চীন থেকে নিজ উদ্যোগে, নিজের অর্থে বিমান ভাড়া করে ওই কিট ও সুরক্ষা সামগ্রী আমদানি করেছি। এতে কোনো সরকারি অর্থ ব্যবহার করা হয়নি। এটা কোনো ব্যবসায়িক স্বার্থে করা হয়নি। মানবিক কারণে মানুষের জন্য যখন যেটা শুনেছি সে-টাই করেছিমাত্র। আন্তর্জাকিভাবে চায়নারা যে কিট ব্যবহার করেছে আমি সে-টি নিয়ে এসেছি।
এসব আমদানিতে সংশ্লিষ্ট বিভাগের অনুমতি নিতে যে সময় লাগে ততদিন অপেক্ষা করলে কাউকে করোনা সংক্রমণ থেকে বাঁচানো সম্ভব হবে না ভেবেই আমি নিজ থেকে উদ্যোগে ওইসব কিট ও সুরক্ষা সামগ্রী আমদানি করেছি। কেভিডি-১৯ রোগে সর্বপ্রথম আক্রান্ত দেশ চীন যে কিট ব্যবহার করে সফল হয়েছে আমিও সেই কিট আমদানি করেছি। তারপরও সন্দেহ থাকলে কিটগুলোর মান পরীক্ষার অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।
হাসপতালের পরিচালক (প্রশাসন) মো. নূরুল ইসলাম বলেন, মেয়র সম্প্রতি চীন থেকে আনা ১৫৫টি কিট (পিসিআর ও এন্টিবাডি), ২১টি পিপিইসহ বিভিন্ন সুরক্ষা সামগ্রী বিনা মূল্যে এ হাসপাতালে সরবরাহ করেছেন।
এসব কিট দিয়ে করোনা লক্ষণ নিয়ে আসা ৪৫ জনের স্যাম্পল পরীক্ষা করা হয়েছে। এসব স্যাম্পল পরীক্ষায় স্যাম্পল প্রদানকারীদের মধ্যে করোনা ভাইরাসের কোনো লক্ষণ পজেটিভ পাওয়া যায়নি। দুইদিন পর পর তাদের খোঁজ নিচ্ছি। তাদের মধ্যে আর করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ বা কেভিডি-১৯ রোগের কোনো লক্ষণ দেখা দেয়নি।
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. মো. নাজিম উদ্দিন বলেন, তার এ হাসপাতালটি ২০১৩ খ্রিষ্টাব্দে টঙ্গীতে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের একটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান। টঙ্গীর এ হাসপাতালে একটি উন্নত ল্যাব, অপারেশন থিয়েটার, এক্স-রে, ইসিজি, ডেন্টাল বিভাগ, গাইনী, ফিজিও থেরাপী, আল্টাসনো ছাড়াও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকসহ ৭ জন চিকিৎসক, ৯ জন নার্সসহ ২১ জন স্টাফ রয়েছে। এ হাসপাতালের মোট বেড সংখ্যা ২৫টি। সম্প্রতি করোনা রোগীদের জন্য ৮ বেডের একটি আইসোলেশন ওয়ার্ড স্থাপন করা হয়েছে। সেখানে রোগীদের ২৪ ঘণ্টা সার্ভিস দেয়া হচ্ছে।
এ হাসপাতালে স্যাম্পল প্রদানকারী অ্যাজমা রোগী মো. রাইসুল ইসলাম জানান, ২৩ মার্চ থেকে তার জ্বর ও শ্বাস কষ্ট দেখা দিলে টঙ্গীর গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে করোনা টেস্টের স্যাম্পল দেই। পরে সেখানে স্যাম্পল পরীক্ষার পর চিকিৎসা নেই। এখন জ্বর নেই এবং শ্বাসকষ্টও কমছে।
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, সম্প্রতি ৫০ হাজার কিট ছাড়াও বিপুল সংখ্যক পিপিই, মাস্ক, থার্মাল স্ক্যানার, হ্যান্ড গø্যাভস আমদানি করা হয়েছে। এগুলোর কিছু গাজীপুরের সিভিল সার্জন, মানিকগঞ্জ সিভিল সার্জন, বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল, টঙ্গী গণস্বাস্থ্য হাসপাতাল, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ^বিদ্যালয়সহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বিনা মূল্যে সরবরাহ করা হয়েছে।
তবে কিট আমদানিতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমতি না নেয়া প্রসঙ্গে মেয়র বলেন, যখন বিভিন্ন দেশে ওই কেভিডি-১৯ রোগ মহামারি রূপ নিয়েছে বিমান চলাচল বন্ধ এবং লকডাউন অবস্থা বিরাজ করছে তখন গাজীপুরবাসী তথা দেশবাসীকে রক্ষার জন্য তড়িঘড়ি করেই চীন থেকে নিজ উদ্যোগে, নিজের অর্থে বিমান ভাড়া করে ওই কিট ও সুরক্ষা সামগ্রী আমদানি করেছি। এতে কোনো সরকারি অর্থ ব্যবহার করা হয়নি। এটা কোনো ব্যবসায়িক স্বার্থে করা হয়নি। মানবিক কারণে মানুষের জন্য যখন যেটা শুনেছি সে-টাই করেছিমাত্র। আন্তর্জাকিভাবে চায়নারা যে কিট ব্যবহার করেছে আমি সে-টি নিয়ে এসেছি।
এসব আমদানিতে সংশ্লিষ্ট বিভাগের অনুমতি নিতে যে সময় লাগে ততদিন অপেক্ষা করলে কাউকে করোনা সংক্রমণ থেকে বাঁচানো সম্ভব হবে না ভেবেই আমি নিজ থেকে উদ্যোগে ওইসব কিট ও সুরক্ষা সামগ্রী আমদানি করেছি। কেভিডি-১৯ রোগে সর্বপ্রথম আক্রান্ত দেশ চীন যে কিট ব্যবহার করে সফল হয়েছে আমিও সেই কিট আমদানি করেছি। তারপরও সন্দেহ থাকলে কিটগুলোর মান পরীক্ষার অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।
COMMENTS