গাজীপুর সিটি করপোরেশনের কোনো এলাকা লকডাউন করা হলে ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টা আগেই এলাকাবাসীকে তা জানিয়ে দেওয়া হবে।
শুক্রবার (১৯ জুন) বিকেলে গাজীপুর সিটি মেয়র মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম ভিডিও বার্তায় বিষয়টি জানান।
তিনি জানান, গাজীপুর সিটি করপোরেশনে করোনা ভাইরাসের আক্রান্ত এলাকা চিহ্নিত করা হচ্ছে। কোন ওয়ার্ডে ও কোন এলাকায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা কত তা স্বাস্থ্য বিভাগের লোকজনদের নিয়ে বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। লকডাউন করার আগে স্থানীয় কাউন্সিলর, জন প্রতিনিধি, সরকারের স্বাস্থ্য বিভাগ, পুলিশ, সেনাবাহিনীর ও সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এছাড়া মাইকিং করে ও বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টা আগে নগরবাসীকে লকডাউনের বিষয়ে জানিয়ে দেওয়া হবে।
মেয়র মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, লকডাউনের কথা বলে কোনো ব্যবসায়ী নিত্যপণ্য মজুদ ও দাম না বাড়ায় সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। আমরা জনগণের মতামতকে প্রধান্য দিয়ে কাজ করে যাবো।
নগরবাসীকে ধৈর্য ধারণ করে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহবান জানিয়ে তিনি আরও বলেন, প্রয়োজন ছাড়া কেউ বাইরে যাবেন না। সবাই নিরাপদ শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে চলাচল করুন। আতঙ্কিত না হয়ে ধৈর্য ধরে পরিস্থিতি মোকাবিলা করুন। গাজীপুরে ২২ লাখ পোশাক শ্রমিক কাজ করেন। তাদের নিরাপত্তাও দেখতে হবে। গার্মেন্টস শিল্পের আন্তর্জাতিক বাজার যেন নষ্ট না হয়ে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
মেয়র বলেন, গাজীপুরে যে হারে করোনা আক্রান্ত হচ্ছে সবাইকে স্বাস্থ্যসেবা দিতে এত হাসপাতালের সুবিধা আমাদের নেই। তাই আসুন আমরা একে অপরকে সহযোগিতা করি। সবাই সরকারের দেওয়া স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলি। একে অপরের প্রতি সহানুভূতিশীল হই। নিজের পরিবার ও নগরবাসীকে সুস্থ রাখি।
শুক্রবার (১৯ জুন) বিকেলে গাজীপুর সিটি মেয়র মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম ভিডিও বার্তায় বিষয়টি জানান।
তিনি জানান, গাজীপুর সিটি করপোরেশনে করোনা ভাইরাসের আক্রান্ত এলাকা চিহ্নিত করা হচ্ছে। কোন ওয়ার্ডে ও কোন এলাকায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা কত তা স্বাস্থ্য বিভাগের লোকজনদের নিয়ে বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। লকডাউন করার আগে স্থানীয় কাউন্সিলর, জন প্রতিনিধি, সরকারের স্বাস্থ্য বিভাগ, পুলিশ, সেনাবাহিনীর ও সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এছাড়া মাইকিং করে ও বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টা আগে নগরবাসীকে লকডাউনের বিষয়ে জানিয়ে দেওয়া হবে।
মেয়র মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, লকডাউনের কথা বলে কোনো ব্যবসায়ী নিত্যপণ্য মজুদ ও দাম না বাড়ায় সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। আমরা জনগণের মতামতকে প্রধান্য দিয়ে কাজ করে যাবো।
নগরবাসীকে ধৈর্য ধারণ করে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহবান জানিয়ে তিনি আরও বলেন, প্রয়োজন ছাড়া কেউ বাইরে যাবেন না। সবাই নিরাপদ শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে চলাচল করুন। আতঙ্কিত না হয়ে ধৈর্য ধরে পরিস্থিতি মোকাবিলা করুন। গাজীপুরে ২২ লাখ পোশাক শ্রমিক কাজ করেন। তাদের নিরাপত্তাও দেখতে হবে। গার্মেন্টস শিল্পের আন্তর্জাতিক বাজার যেন নষ্ট না হয়ে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
মেয়র বলেন, গাজীপুরে যে হারে করোনা আক্রান্ত হচ্ছে সবাইকে স্বাস্থ্যসেবা দিতে এত হাসপাতালের সুবিধা আমাদের নেই। তাই আসুন আমরা একে অপরকে সহযোগিতা করি। সবাই সরকারের দেওয়া স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলি। একে অপরের প্রতি সহানুভূতিশীল হই। নিজের পরিবার ও নগরবাসীকে সুস্থ রাখি।
COMMENTS