কোভিড-১৯ সংক্রমণের বিস্তার রোধ ও পরিস্থিতি উন্নয়নের লক্ষ্যে গাজীপুরকেও রেড, ইয়েলো ও গ্রিন এই তিনটি জোনে ভাগ করা হয়েছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে জোন ভাগ করা হলেও সরকারের সাথে আরও আলোচনা ও পরামর্শ করে লকডাউনের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে যেতে চান নগর মেয়র।
এবিষয়ে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিধি-বিধান অবশ্যই আমরা মেনে নেব। জোন ভাগ করে লকডাউনও বাস্তবায়ন করতে চাই কঠোরভাবে। তবে এখনই নয় লকডাউন, আমাদের আরও কয়েকদিন সময় লাগবে।
‘আমাদের নগরের ৫৭টি ওয়ার্ডকে লাল- হলুদ ও সবুজ জোনে ভাগ করা হয়েছে বলে বলা হচ্ছে। কিন্তু সিভিল সার্জন অফিস থেকে এখনও আমাদের ওয়ার্ডভিত্তিক তথ্য জানানো হয়নি, কোন ওয়ার্ডে কত সংখ্যক লোকজন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। শিগগিরই হয়তো এ তথ্য আমাদেরকে দেয়া হবে এবং ওয়ার্ড ভিত্তিক তথ্য দিলে পরে আমরা সেগুলো দেখে সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হবে,’ বলেন তিনি।
মেয়র আরো বলেন, ‘দেশের বড় এই গার্মেন্টস এলাকায় লাখ লাখ শ্রমিক থাকায় গার্মেন্টস মালিক, শ্রমিক প্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতা, পুলিশ বিভাগ, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও প্রশাসনের সাথে সমন্বয় করে কাজটি করতে হবে। সব বিষয়ে সমন্বয় করে পরিকল্পিতভাবে কাজটি করতে আমাদের আরো সময়ের প্রয়োজন আছে। হুটহাট করে লকডাউন ঘোষণা করলেই শুধু চলবে না। কঠোরভাবে এর বাস্তবায়ন করতে হবে। আমরা এবিষয়ে একটা চূড়ান্ত পর্যায়ে যেতে চাই। কাজটি যত কঠিন হোক আমরা সেটা কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করতে চাই। সেজন্যই সরকারের সাথে আরো আলোচনা ও পরামর্শ করে সিদ্ধান্তে যেতে চাই।’
অন্যদিকে, গাজীপুর মহানগর ও জেলার ৫টি উপজেলার ২১টি অঞ্চল ‘রেড জোন’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এছাড়া ১২টি ইউনিয়ন ‘ইয়েলো জোন’ হিসেবে চিহ্নিত এবং ১৬টি ইউনিয়ন ‘গ্রিন জোন’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
জোন ভাগ করে রেড জোনে কড়াকড়িভাবে লকডাউন বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত থাকলেও আরো দুয়েকদিন সময় লাগবে ব্যাপকভাবে লকডাউনের কার্যক্রম শুরু করতে।
যদিও এরই মধ্যে কালীগঞ্জ পৌরসভার তিনটি ওয়ার্ড এলাকাকে রেড জোন ঘোষণা করে গত তিনদিন ধরে কড়াকড়িভাবে লকডাউন চলছে।
এদিকে, গাজীপুরে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৩৭ জন। এনিয়ে গাজীপুরে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল দুই হাজার ৩৬২ জনে।
সিভিল সার্জন অফিস সূত্র জানায়, গাজীপুরে ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আক্রান্তদের মধ্যে গাজীপুর সদরে ২৫ জন। এছাড়া কালিয়াকৈরে ১১ জন ও কালীগঞ্জে একজন।
মোট আক্রান্তদের মধ্যে কালিয়াকৈর উপজেলায় ২৮২ জন, কালীগঞ্জে ১৯৮, কাপাসিয়ায় ১৫৩, শ্রীপুর উপজেলায় ২৪৮ এবং গাজীপুর সদর উপজেলা ও সিটি করপোরেশন এলাকা মিলে ১৪৮১ জন। করোনায় আক্রান্ত হয়ে জেলায় এ পর্যন্ত মারা গেছেন ২৮ জন। সোমবার পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৩৮৬ জন।
গাজীপুরে রেড জোন হিসেবে চিহ্নিত ২১টি অঞ্চল হলো, গাজীপুর সদরের মির্জাপুর, কাশিমপুর, কোনাবাড়ী, বাসন, কাউলতিয়া, টঙ্গী, গাজীপুর সদর। গাজীপুর মহানগর এলাকাকে গাজীপুর সদর এলাকায় ধরে সদরের আওতাভুক্ত হয়েছে।
কালীগঞ্জের বক্তারপুর, কালীগঞ্জ, নাগরী।
কাপাসিয়ার সনমানিয়া, কড়িহাতা, তরগাঁও, কাপাসিয়া, দূর্গাপুর।
শ্রীপুরের শ্রীপুর, তেলিহাটি। এছাড়া কালিয়াকৈরের আটাবহ, মৌচাক, কালিয়াকৈর পৌরসভা রেড জোন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
সূত্র : ইউএনবি
এবিষয়ে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিধি-বিধান অবশ্যই আমরা মেনে নেব। জোন ভাগ করে লকডাউনও বাস্তবায়ন করতে চাই কঠোরভাবে। তবে এখনই নয় লকডাউন, আমাদের আরও কয়েকদিন সময় লাগবে।
‘আমাদের নগরের ৫৭টি ওয়ার্ডকে লাল- হলুদ ও সবুজ জোনে ভাগ করা হয়েছে বলে বলা হচ্ছে। কিন্তু সিভিল সার্জন অফিস থেকে এখনও আমাদের ওয়ার্ডভিত্তিক তথ্য জানানো হয়নি, কোন ওয়ার্ডে কত সংখ্যক লোকজন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। শিগগিরই হয়তো এ তথ্য আমাদেরকে দেয়া হবে এবং ওয়ার্ড ভিত্তিক তথ্য দিলে পরে আমরা সেগুলো দেখে সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হবে,’ বলেন তিনি।
মেয়র আরো বলেন, ‘দেশের বড় এই গার্মেন্টস এলাকায় লাখ লাখ শ্রমিক থাকায় গার্মেন্টস মালিক, শ্রমিক প্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতা, পুলিশ বিভাগ, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও প্রশাসনের সাথে সমন্বয় করে কাজটি করতে হবে। সব বিষয়ে সমন্বয় করে পরিকল্পিতভাবে কাজটি করতে আমাদের আরো সময়ের প্রয়োজন আছে। হুটহাট করে লকডাউন ঘোষণা করলেই শুধু চলবে না। কঠোরভাবে এর বাস্তবায়ন করতে হবে। আমরা এবিষয়ে একটা চূড়ান্ত পর্যায়ে যেতে চাই। কাজটি যত কঠিন হোক আমরা সেটা কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করতে চাই। সেজন্যই সরকারের সাথে আরো আলোচনা ও পরামর্শ করে সিদ্ধান্তে যেতে চাই।’
অন্যদিকে, গাজীপুর মহানগর ও জেলার ৫টি উপজেলার ২১টি অঞ্চল ‘রেড জোন’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এছাড়া ১২টি ইউনিয়ন ‘ইয়েলো জোন’ হিসেবে চিহ্নিত এবং ১৬টি ইউনিয়ন ‘গ্রিন জোন’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
জোন ভাগ করে রেড জোনে কড়াকড়িভাবে লকডাউন বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত থাকলেও আরো দুয়েকদিন সময় লাগবে ব্যাপকভাবে লকডাউনের কার্যক্রম শুরু করতে।
যদিও এরই মধ্যে কালীগঞ্জ পৌরসভার তিনটি ওয়ার্ড এলাকাকে রেড জোন ঘোষণা করে গত তিনদিন ধরে কড়াকড়িভাবে লকডাউন চলছে।
এদিকে, গাজীপুরে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৩৭ জন। এনিয়ে গাজীপুরে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল দুই হাজার ৩৬২ জনে।
সিভিল সার্জন অফিস সূত্র জানায়, গাজীপুরে ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আক্রান্তদের মধ্যে গাজীপুর সদরে ২৫ জন। এছাড়া কালিয়াকৈরে ১১ জন ও কালীগঞ্জে একজন।
মোট আক্রান্তদের মধ্যে কালিয়াকৈর উপজেলায় ২৮২ জন, কালীগঞ্জে ১৯৮, কাপাসিয়ায় ১৫৩, শ্রীপুর উপজেলায় ২৪৮ এবং গাজীপুর সদর উপজেলা ও সিটি করপোরেশন এলাকা মিলে ১৪৮১ জন। করোনায় আক্রান্ত হয়ে জেলায় এ পর্যন্ত মারা গেছেন ২৮ জন। সোমবার পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৩৮৬ জন।
গাজীপুরে রেড জোন হিসেবে চিহ্নিত ২১টি অঞ্চল হলো, গাজীপুর সদরের মির্জাপুর, কাশিমপুর, কোনাবাড়ী, বাসন, কাউলতিয়া, টঙ্গী, গাজীপুর সদর। গাজীপুর মহানগর এলাকাকে গাজীপুর সদর এলাকায় ধরে সদরের আওতাভুক্ত হয়েছে।
কালীগঞ্জের বক্তারপুর, কালীগঞ্জ, নাগরী।
কাপাসিয়ার সনমানিয়া, কড়িহাতা, তরগাঁও, কাপাসিয়া, দূর্গাপুর।
শ্রীপুরের শ্রীপুর, তেলিহাটি। এছাড়া কালিয়াকৈরের আটাবহ, মৌচাক, কালিয়াকৈর পৌরসভা রেড জোন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
সূত্র : ইউএনবি
COMMENTS