চীনের একটি করোনাভাইরাস টিকা দ্বিতীয় ট্রায়ালেও সফল হয়েছে। এমতাবস্থায় সম্ভাব্য ওই করোনা টিকা তৃতীয় ধাপের ট্রায়াল শুরুর প্রস্তুতি নিচ্ছে চীনের গবেষকরা। দ্বিতীয় দফায় ৫০০-র বেশি মানুষকে এই টিকা দেয়া হলে তা নিরাপদ বলে প্রমাণিত হয়েছে। খবর সায়েন্স ফোকাসের।
গবেষকরা দেখতে পেয়েছেন, তাদের এই টিকা দেয়ার পর এটি দ্বিগুণ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। তারা দেখেছেন যে, এই টিকা দুই ধরনের অ্যান্টিবডি এবং টি-সেলকে শক্তিশালী করেছে।
এপ্রিল মাসজুড়ে দ্বিতীয় ধাপের এই পরীক্ষা চালানো হয়। টিকাটি কতটুকু রোগ প্রতিরোধ তৈরি করে, নিরাপদ কিনা এবং তৃতীয় ট্রায়ালের জন্য কত ডোজ যথাযথ সেটি দ্বিতীয় ধাপের পরীক্ষার মাধ্যমে নির্ধারণ করা হয়েছে।
পরীক্ষার সময় ২৫৩ জনকে টিকা একটি হাই ডোজ দেয়া হয়। ১২৯ জনকে একটি লো ডোজ দেয়া হয়। আর ১২৬ জনকে প্লেসেবো দেয়া হয়। পরে দ্য ল্যানসেট জার্নালে গবেষণা প্রকাশিত ফলাফলে দেখা যায়, টিকা দেয়ার ২৮ দিন পর হাই ডোজ দেয়া ৯৫ ভাগ অংশগ্রহণকারী ও লো ডোজ দেয়া ৯১ ভাগ অংশগ্রহণকারীর শরীরে অ্যান্টিবডি বা টি-সেল ইমিউন রেসপন্স তৈরি হয়েছে।
এদিকে যেহেতু করোনার বৈশ্বিক সফল কোনও চিকিৎসা নেই, তাই অংশগ্রহণকারীদের ইচ্ছাকৃতভাবে ভাইরাসের সংস্পর্শে নেয়া হয়নি। তাই এই টিকার মাধ্যমে যে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে তা করোনা সংক্রমণের বিরুদ্ধে যথেষ্ট কিনা তা এখনও অস্পষ্ট।
গবেষকরা দেখতে পেয়েছেন, তাদের এই টিকা দেয়ার পর এটি দ্বিগুণ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। তারা দেখেছেন যে, এই টিকা দুই ধরনের অ্যান্টিবডি এবং টি-সেলকে শক্তিশালী করেছে।
এপ্রিল মাসজুড়ে দ্বিতীয় ধাপের এই পরীক্ষা চালানো হয়। টিকাটি কতটুকু রোগ প্রতিরোধ তৈরি করে, নিরাপদ কিনা এবং তৃতীয় ট্রায়ালের জন্য কত ডোজ যথাযথ সেটি দ্বিতীয় ধাপের পরীক্ষার মাধ্যমে নির্ধারণ করা হয়েছে।
পরীক্ষার সময় ২৫৩ জনকে টিকা একটি হাই ডোজ দেয়া হয়। ১২৯ জনকে একটি লো ডোজ দেয়া হয়। আর ১২৬ জনকে প্লেসেবো দেয়া হয়। পরে দ্য ল্যানসেট জার্নালে গবেষণা প্রকাশিত ফলাফলে দেখা যায়, টিকা দেয়ার ২৮ দিন পর হাই ডোজ দেয়া ৯৫ ভাগ অংশগ্রহণকারী ও লো ডোজ দেয়া ৯১ ভাগ অংশগ্রহণকারীর শরীরে অ্যান্টিবডি বা টি-সেল ইমিউন রেসপন্স তৈরি হয়েছে।
এদিকে যেহেতু করোনার বৈশ্বিক সফল কোনও চিকিৎসা নেই, তাই অংশগ্রহণকারীদের ইচ্ছাকৃতভাবে ভাইরাসের সংস্পর্শে নেয়া হয়নি। তাই এই টিকার মাধ্যমে যে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে তা করোনা সংক্রমণের বিরুদ্ধে যথেষ্ট কিনা তা এখনও অস্পষ্ট।
COMMENTS