মহামারি করোনা ভাইরাস নতুন রূপে ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রে ছড়িয়ে পড়েছে। পরিবর্তিত এই করোনাভাইরাস আগের চেয়ে দ্রুতগতিতে মানবদেহে সংক্রমিত হচ্ছে। তবে পরিবর্তিত ওই করোনাভাইরাস মানুষকে আগের মতো গুরুতর পর্যায়ের অসুস্থতায় ফেলতে পারছে না। আন্তর্জাতিক এক গবেষক দল এমন দাবি করেছে।
মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএনের খবরে ওই গবেষক দলের বরাত দিয়ে মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএন জানায়, পরিবর্তিত রূপের এই করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ও অসুস্থ করার ক্ষমতার বিষয়ে প্রমাণ ইতিমধ্যে পাওয়া গেছে। বিজ্ঞানভিত্তিক সাময়িকী ‘সেল’ এই গবেষণার বিস্তারিত প্রকাশ করেছে।
ওই গবেষণায় যুক্ত ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়াভিত্তিক গবেষণা সংস্থা লা জোলা ইনস্টিটিউট ফর ইমিউনোলজির গবেষক এরিকা ওলমান সেফিরে। তিনি দ্য করোনাভাইরাস ইমিউনোথেরাপি কনসোর্টিয়ামের সঙ্গেও জড়িত। গবেষক সেফিরে বলেন, ‘নতুন রূপের করোনাভাইরাস আগের চেয়ে দ্রুত গতিতে মানুষকে সংক্রমিত করছে। তবে এটা আগেরগুলোর মতো ভয়াবহ নয়।’
গবেষকদের তথ্য অনুযায়ী, পরিবর্তিত রূপ করোনাভাইরাসের স্পাইক প্রোটিনে প্রভাব ফেলেছে। মানবদেহে সংক্রমিত হয়ে এই স্পাইক প্রোটিন ব্যবহার করেই তাকে কাবু করে করোনাভাইরাস। এখন বিজ্ঞানীরা রূপ বদলানোর বিষয়গুলো খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন এবং ভ্যাকসিন ব্যবহার করে একে নিয়ন্ত্রণ করা যায় কিনা, সেই গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন।
এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার একদল গবেষকও এই আভাস দিয়েছিলেন। তাঁরা বলেছিলেন, নতুন করোনাভাইরাস এমনভাবে বিবর্তিত হচ্ছে যে, এটি আরও সহজে মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ছে। অর্থাৎ নতুন করোনাভাইরাস এখন মানবদেহের কোষকে আরও সহজে আক্রমণ করতে পারছে এবং এটা আরও সংক্রামক হচ্ছে।
মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএনের খবরে ওই গবেষক দলের বরাত দিয়ে মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএন জানায়, পরিবর্তিত রূপের এই করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ও অসুস্থ করার ক্ষমতার বিষয়ে প্রমাণ ইতিমধ্যে পাওয়া গেছে। বিজ্ঞানভিত্তিক সাময়িকী ‘সেল’ এই গবেষণার বিস্তারিত প্রকাশ করেছে।
ওই গবেষণায় যুক্ত ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়াভিত্তিক গবেষণা সংস্থা লা জোলা ইনস্টিটিউট ফর ইমিউনোলজির গবেষক এরিকা ওলমান সেফিরে। তিনি দ্য করোনাভাইরাস ইমিউনোথেরাপি কনসোর্টিয়ামের সঙ্গেও জড়িত। গবেষক সেফিরে বলেন, ‘নতুন রূপের করোনাভাইরাস আগের চেয়ে দ্রুত গতিতে মানুষকে সংক্রমিত করছে। তবে এটা আগেরগুলোর মতো ভয়াবহ নয়।’
গবেষকদের তথ্য অনুযায়ী, পরিবর্তিত রূপ করোনাভাইরাসের স্পাইক প্রোটিনে প্রভাব ফেলেছে। মানবদেহে সংক্রমিত হয়ে এই স্পাইক প্রোটিন ব্যবহার করেই তাকে কাবু করে করোনাভাইরাস। এখন বিজ্ঞানীরা রূপ বদলানোর বিষয়গুলো খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন এবং ভ্যাকসিন ব্যবহার করে একে নিয়ন্ত্রণ করা যায় কিনা, সেই গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন।
এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার একদল গবেষকও এই আভাস দিয়েছিলেন। তাঁরা বলেছিলেন, নতুন করোনাভাইরাস এমনভাবে বিবর্তিত হচ্ছে যে, এটি আরও সহজে মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ছে। অর্থাৎ নতুন করোনাভাইরাস এখন মানবদেহের কোষকে আরও সহজে আক্রমণ করতে পারছে এবং এটা আরও সংক্রামক হচ্ছে।
COMMENTS