জেকেজি হেলথকেয়ারের চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরী গ্রেপ্তারের পর আদালতে তোলার আগ পর্যন্ত প্রায় ১৫ ঘণ্টা সময়েও পরিবারের কেউ খোঁজ নেননি জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট সাময়িক বরখাস্ত হওয়া কার্ডিয়াক সার্জন সাবরিনার।
পু’লিশ সূত্রে জানা গেছে, রবিবার (১২ জুলাই) সন্ধ্যায় ডিএমপির তেজগাঁও উপ-পুলিশ কমিশনারের (ডিসি) কার্যালয় থেকে তাকে নেওয়া হয় তেজগাঁও থা’নায়। এরপর থা’নার ‘উইম্যান এন্ড চাইন্ড কেয়ারের’ একটি রুমে তাকে রাখা হয়।
রাতভর তিনি সেখানেই ছিলেন। তার সেলের দায়িত্বে ছিলেন তিনজন নারী কনস্টেবল। হাজতে থাকার সময় মাঝে মধ্যে ডা. সাবরিনাকে কিছুটা বিচলিত হতে দেখা গেছে। রাতে পু’লিশের দেওয়া খাবারই খেয়েছেন। তবে হাজতখানায় থাকার সময় পরিবারের কেউ দেখা করতে কিংবা খোঁজ খবর নিতে আসেননি।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পু’লিশের তেজগাঁও বিভাগের উদ্ধর্তন এক কর্মকর্তা আজ সোমবার (১৩ জুলাই) দুপুরে একটি অনলাইন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ডা. সাবরিনাকে থা’না হেফাজতে আনার পর ‘উইম্যান এন্ড চাইন্ড কেয়ার’ এ তিনজন নারী কনসটেবলের দায়িত্বে রাখা হয়। বাইরের কাউকে সেখানে যেতে দেওয়া হয়নি। এমনকি কোনও অফিসারও না। সিনিয়র অফিসাররা সবসময় তদারকি করেছেন। থা’নাহাজতে তিনি (সাবরিনা) স্বাভাবিকই ছিলেন। রাতে পু’লিশের দেওয়া খাবারই খেয়েছেন। সকালে নাস্তা করিয়েই তাকে কোর্টে নেওয়া হয়েছে।’
স্বামী আরিফ চৌধুরীর মতো তার মধ্যেও মা’দকাসক্তির কোনও লক্ষণ দেখা গেছে কি-না জানতে চাইলে পু’লিশের এই কর্মক’র্তা বলেন, ‘তার স্বামী আরিফ যেমন থা’না হাজতে থাকার সময় পু’লিশের কাছে ইয়াবা চেয়েছিল, কিংবা তার কর্মীরা আমাদের ওপর হা’মলা করেছিল এমন আশ’ঙ্কা থেকেই আম’রা পূর্ব প্রস্তুতি নিয়েছিলাম।
তবে তিনি ইয়াবা বা খা’রাপ কোনও দাবি করেননি। আর তিনি ইয়াবা আসক্ত এমনটাও আমাদের মনে হয়নি। আর নে’শার অভ্যাস থাকলেও সেটা তো একবারে বোঝা যায় না।’
পু’লিশ সূত্রে জানা গেছে, রবিবার (১২ জুলাই) সন্ধ্যায় ডিএমপির তেজগাঁও উপ-পুলিশ কমিশনারের (ডিসি) কার্যালয় থেকে তাকে নেওয়া হয় তেজগাঁও থা’নায়। এরপর থা’নার ‘উইম্যান এন্ড চাইন্ড কেয়ারের’ একটি রুমে তাকে রাখা হয়।
রাতভর তিনি সেখানেই ছিলেন। তার সেলের দায়িত্বে ছিলেন তিনজন নারী কনস্টেবল। হাজতে থাকার সময় মাঝে মধ্যে ডা. সাবরিনাকে কিছুটা বিচলিত হতে দেখা গেছে। রাতে পু’লিশের দেওয়া খাবারই খেয়েছেন। তবে হাজতখানায় থাকার সময় পরিবারের কেউ দেখা করতে কিংবা খোঁজ খবর নিতে আসেননি।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পু’লিশের তেজগাঁও বিভাগের উদ্ধর্তন এক কর্মকর্তা আজ সোমবার (১৩ জুলাই) দুপুরে একটি অনলাইন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ডা. সাবরিনাকে থা’না হেফাজতে আনার পর ‘উইম্যান এন্ড চাইন্ড কেয়ার’ এ তিনজন নারী কনসটেবলের দায়িত্বে রাখা হয়। বাইরের কাউকে সেখানে যেতে দেওয়া হয়নি। এমনকি কোনও অফিসারও না। সিনিয়র অফিসাররা সবসময় তদারকি করেছেন। থা’নাহাজতে তিনি (সাবরিনা) স্বাভাবিকই ছিলেন। রাতে পু’লিশের দেওয়া খাবারই খেয়েছেন। সকালে নাস্তা করিয়েই তাকে কোর্টে নেওয়া হয়েছে।’
স্বামী আরিফ চৌধুরীর মতো তার মধ্যেও মা’দকাসক্তির কোনও লক্ষণ দেখা গেছে কি-না জানতে চাইলে পু’লিশের এই কর্মক’র্তা বলেন, ‘তার স্বামী আরিফ যেমন থা’না হাজতে থাকার সময় পু’লিশের কাছে ইয়াবা চেয়েছিল, কিংবা তার কর্মীরা আমাদের ওপর হা’মলা করেছিল এমন আশ’ঙ্কা থেকেই আম’রা পূর্ব প্রস্তুতি নিয়েছিলাম।
তবে তিনি ইয়াবা বা খা’রাপ কোনও দাবি করেননি। আর তিনি ইয়াবা আসক্ত এমনটাও আমাদের মনে হয়নি। আর নে’শার অভ্যাস থাকলেও সেটা তো একবারে বোঝা যায় না।’
COMMENTS