গোপালগঞ্জে বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে পশুর চামড়া ছাড়ানো এবং সংরক্ষণের কৌশল বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসন ও যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর যৌথভাবে এক কর্মশালার আয়োজন করে।
বুধবার বেলা ১১টায় গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত ভার্চুয়াল কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল এমপি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী আয়োজকবৃন্দকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ‘কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে পশুর চামড়া ছাড়ানো এবং সংরক্ষণের কৌশল বিষয়ক এ প্রশিক্ষণ কর্মশালা আয়োজন অত্যন্ত সময়োপযোগী পদক্ষেপ। আমি এ মহতী উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। আমি বিশ্বাস করি, এ ধরনের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম দেশে চামড়া শিল্পের উদ্যোক্তা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’
তিনি আরো বলেন, ‘মানসম্মত উপায়ে চামড়া ছড়ানোর এ কৌশল সারাদেশে ছড়িয়ে দিতে হবে। কারণ এ কৌশলের সাথে দেশের জনগণের স্বার্থ জড়িত। আমরা এ কাজটি ঠিক মতো করতে পারলে এ খাতে আরো বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে সমর্থ হবো।’
বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে চামড়া ছড়ানো ও সংরক্ষণের প্রশিক্ষণ না থাকায় চামড়া শিল্প আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী গোপালগঞ্জের মতো দেশের সকল জেলাকে এ জাতীয় প্রশিক্ষণ কর্মশালা আয়োজন করার আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ‘যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর সবসময় এ জাতীয় বাস্তবভিত্তিক কার্যক্রমে পাশে আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে। এ প্রশিক্ষণ কার্যক্রম যত বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া যাবে ততই জাতীয় সম্পদ রক্ষা পাবে।’
এ সময় প্রতিমন্ত্রী কভিড-১৯ এর এ দুঃসময়ে শিল্প সেবাসহ সকল সেক্টরে বিশেষ প্রণোদনা দেওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি বিশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।
গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক শাহিদা সুলতানার সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আখতার হোসেন।
এ ছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন ঢাকা, সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনারগন, শরীয়তপুর ও মাদারীপুর জেলার জেলা প্রশাসকগন, বে-গ্রুপের চেয়ারম্যান শামচুর রহমান, গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব আলী খানসহ সহ অন্যান্য রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও স্থানীয় সাংবাদিকরা।
পশুর চামড়া ছাড়ানো এবং চামড়া সংরক্ষণের জড়িত ২৫ জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। প্রশিক্ষণে বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে প্রাণীর চামড়া ছাড়ানো এবং চামড়া কিভাবে সংরক্ষণ করা যায় তার কৌশল বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এতে করে আগামী কোরবানিতে যেসব পশু জবাই করা হবে সেসব পশুর চামড়া বিজ্ঞানসম্মতভাবে ছাড়ানো এবং সংরক্ষণের কৌশল সম্পর্কে সবাই জানতে পারবে।
বুধবার বেলা ১১টায় গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত ভার্চুয়াল কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল এমপি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী আয়োজকবৃন্দকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ‘কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে পশুর চামড়া ছাড়ানো এবং সংরক্ষণের কৌশল বিষয়ক এ প্রশিক্ষণ কর্মশালা আয়োজন অত্যন্ত সময়োপযোগী পদক্ষেপ। আমি এ মহতী উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। আমি বিশ্বাস করি, এ ধরনের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম দেশে চামড়া শিল্পের উদ্যোক্তা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’
তিনি আরো বলেন, ‘মানসম্মত উপায়ে চামড়া ছড়ানোর এ কৌশল সারাদেশে ছড়িয়ে দিতে হবে। কারণ এ কৌশলের সাথে দেশের জনগণের স্বার্থ জড়িত। আমরা এ কাজটি ঠিক মতো করতে পারলে এ খাতে আরো বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে সমর্থ হবো।’
বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে চামড়া ছড়ানো ও সংরক্ষণের প্রশিক্ষণ না থাকায় চামড়া শিল্প আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী গোপালগঞ্জের মতো দেশের সকল জেলাকে এ জাতীয় প্রশিক্ষণ কর্মশালা আয়োজন করার আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ‘যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর সবসময় এ জাতীয় বাস্তবভিত্তিক কার্যক্রমে পাশে আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে। এ প্রশিক্ষণ কার্যক্রম যত বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া যাবে ততই জাতীয় সম্পদ রক্ষা পাবে।’
এ সময় প্রতিমন্ত্রী কভিড-১৯ এর এ দুঃসময়ে শিল্প সেবাসহ সকল সেক্টরে বিশেষ প্রণোদনা দেওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি বিশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।
গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক শাহিদা সুলতানার সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আখতার হোসেন।
এ ছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন ঢাকা, সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনারগন, শরীয়তপুর ও মাদারীপুর জেলার জেলা প্রশাসকগন, বে-গ্রুপের চেয়ারম্যান শামচুর রহমান, গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব আলী খানসহ সহ অন্যান্য রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও স্থানীয় সাংবাদিকরা।
পশুর চামড়া ছাড়ানো এবং চামড়া সংরক্ষণের জড়িত ২৫ জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। প্রশিক্ষণে বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে প্রাণীর চামড়া ছাড়ানো এবং চামড়া কিভাবে সংরক্ষণ করা যায় তার কৌশল বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এতে করে আগামী কোরবানিতে যেসব পশু জবাই করা হবে সেসব পশুর চামড়া বিজ্ঞানসম্মতভাবে ছাড়ানো এবং সংরক্ষণের কৌশল সম্পর্কে সবাই জানতে পারবে।
COMMENTS