দেশসেরা তায়কোয়ানডো খেলোয়াড় সান্ত্বনা রানী রায়কে ১০ লাখ টাকা প্রদান করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত ১০ লাখ টাকার চেক সান্ত্বনার হাতে তুলে দেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল এম পি। এ সময়ে যুব ও ক্রীড়া সচিব মো. আখতার হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
চেক প্রদানকালে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, ‘এটি আমাদের সৌভাগ্য যে আমরা এমন একজন ক্রীড়াবান্ধব প্রধানমন্ত্রী পেয়েছি। তিনি সবসময় আমাদের অসহায় ক্রীড়াবিদদের সহযোগিতা করে থাকেন। স্পোর্টস এর উন্নয়নে আমরা যখনই যা চেয়েছি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তা আমাদের দিয়েছেন।’
‘অতি সম্প্রতি তিনি করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত খেলোয়াড়দের সহায়তা করতে তিন কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছেন। আমরা অচিরেই এ অর্থ দেশের তৃণমূল পর্যায়ের ক্রীড়াবিদ ও ক্রীড়া সংগঠকদের হাতে তুলে দেওয়ার লক্ষ্যে কাজ করছি।’- বলেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী।
সান্ত্বনা প্রধানমন্ত্রী ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, ‘আমি খুবই আনন্দিত যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমার বিপদের সময়ে পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন। গত মার্চ মাসে আমার পারিবারিক সমস্যার বিষয়টি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী গণমাধ্যমে জানতে পারেন। তিনি রাসেল স্যারকে আমার বিষয়ে খোঁজ খবর নিতে বললে স্যার আমাকে ফোন করেন এবং তার সচিবালয়ের দপ্তরে আমাকে ডেকে নেন। পরবর্তীতে রাসেল স্যার আমার দুরবস্থার বিষয়টি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করেন। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।’
২০১১ সালে প্রথম ঢাকায় জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নেন সান্ত্বনা। ২০১২ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত পাঁচটি আসরে স্বর্ণ জিতে নিজেকে সেরা প্রমাণ করেন সান্ত্বনা। ২০১৭ সালে উত্তর কোরিয়ায় অনুষ্ঠিত ২০তম বিশ্ব তায়কোয়ানডো প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে ব্রোঞ্জ পদক জয় করেন।
২০১৮ থেকে এখন পর্যন্ত ৫টি ঘরোয়া প্রতিযোগিতা ও দুটি আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে ৫টি স্বর্ণ এবং একটি করে রৌপ্য ও ব্রোঞ্জ পদক পেয়েছেন সংগ্রামী এ নারী ক্রীড়াবিদ।
চেক প্রদানকালে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, ‘এটি আমাদের সৌভাগ্য যে আমরা এমন একজন ক্রীড়াবান্ধব প্রধানমন্ত্রী পেয়েছি। তিনি সবসময় আমাদের অসহায় ক্রীড়াবিদদের সহযোগিতা করে থাকেন। স্পোর্টস এর উন্নয়নে আমরা যখনই যা চেয়েছি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তা আমাদের দিয়েছেন।’
‘অতি সম্প্রতি তিনি করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত খেলোয়াড়দের সহায়তা করতে তিন কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছেন। আমরা অচিরেই এ অর্থ দেশের তৃণমূল পর্যায়ের ক্রীড়াবিদ ও ক্রীড়া সংগঠকদের হাতে তুলে দেওয়ার লক্ষ্যে কাজ করছি।’- বলেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী।
সান্ত্বনা প্রধানমন্ত্রী ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, ‘আমি খুবই আনন্দিত যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমার বিপদের সময়ে পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন। গত মার্চ মাসে আমার পারিবারিক সমস্যার বিষয়টি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী গণমাধ্যমে জানতে পারেন। তিনি রাসেল স্যারকে আমার বিষয়ে খোঁজ খবর নিতে বললে স্যার আমাকে ফোন করেন এবং তার সচিবালয়ের দপ্তরে আমাকে ডেকে নেন। পরবর্তীতে রাসেল স্যার আমার দুরবস্থার বিষয়টি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করেন। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।’
২০১১ সালে প্রথম ঢাকায় জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নেন সান্ত্বনা। ২০১২ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত পাঁচটি আসরে স্বর্ণ জিতে নিজেকে সেরা প্রমাণ করেন সান্ত্বনা। ২০১৭ সালে উত্তর কোরিয়ায় অনুষ্ঠিত ২০তম বিশ্ব তায়কোয়ানডো প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে ব্রোঞ্জ পদক জয় করেন।
২০১৮ থেকে এখন পর্যন্ত ৫টি ঘরোয়া প্রতিযোগিতা ও দুটি আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে ৫টি স্বর্ণ এবং একটি করে রৌপ্য ও ব্রোঞ্জ পদক পেয়েছেন সংগ্রামী এ নারী ক্রীড়াবিদ।
COMMENTS