গাজীপুরের শ্রীপুরে সদ্য গ্রেপ্তার হওয়া পুত্রশোকে মারা গেলেন বাবা। সুলতান উদ্দিন (৭০) নামের ওই ব্যক্তি আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে এগারোটার দিকে পৌর এলাকার ভাংনাহাটি ছাপিলা পাড়া গ্রামে নিজ বাড়িতে মারা যান।
পুত্র আনোয়ার হোসেন তথ্য প্রযুক্তি আইনের একটি মামলায় (১৩ আগষ্ট) গ্রেপ্তারের ৬ দিনের মাথায় পিতার মৃত্যুতে পরিবারে শোকের ছায়া নেমে আসে।
জানা যায়, গত ৩০ জুলাই পৌরসভার চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী মোঃ- সবুজ মিয়ার দায়ের করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের একটি মামলায় সুলতান উদ্দিনের বড় ছেলে ও উপজেলা গণজাগরণ মঞ্চের আহবায়ক আনোয়ার হোসেন দ্বিতীয় বারের মতো গ্রেপ্তার হন। এরআগে, ১৭ মার্চ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে করোনা চিকিৎসা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখালিখি করার করনে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন আনোয়ার হোসেন। পরপর এমন গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিয়ে বেশ চিন্তিত হয়ে পিতা সুলতান উদ্দিন মানসিক ভাবে ভেঙ্গে পড়েন। আজ সকালে হঠাৎ শারীরীকভাবে অসুস্থ হয়ে বেলা সাড়ে এগারোটায় শেষ নিঃশ্বাস করেন তিনি।
আনোয়ার হোসেনের স্ত্রী আয়েশা হোসেন জানান, নানা অনিয়ম ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখালিখি করার কারনে ছেলে আনোয়ার হোসেনের মুক্তি পাওয়ার কিছুদিন পর ফের গ্রেপ্তারের বিষয়ে মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়েন তিনি । মৃত্যুকালে স্ত্রী, দুই ছেলে ও তিন মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে যান তিনি ।
আয়েশা আরও বলেন, মঙ্গলবার দুপুরের দিকে গাজীপুরের আদালতে আনোয়ার হোসেনের প্যারোলে মুক্তির আবেদন করা হয়েছে। আদেশ পাওয়ার পর নির্দিষ্ট সময়ে (রাত সাড়ে নয়টায়) মরহুমের জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
পুত্র আনোয়ার হোসেন তথ্য প্রযুক্তি আইনের একটি মামলায় (১৩ আগষ্ট) গ্রেপ্তারের ৬ দিনের মাথায় পিতার মৃত্যুতে পরিবারে শোকের ছায়া নেমে আসে।
জানা যায়, গত ৩০ জুলাই পৌরসভার চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী মোঃ- সবুজ মিয়ার দায়ের করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের একটি মামলায় সুলতান উদ্দিনের বড় ছেলে ও উপজেলা গণজাগরণ মঞ্চের আহবায়ক আনোয়ার হোসেন দ্বিতীয় বারের মতো গ্রেপ্তার হন। এরআগে, ১৭ মার্চ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে করোনা চিকিৎসা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখালিখি করার করনে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন আনোয়ার হোসেন। পরপর এমন গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিয়ে বেশ চিন্তিত হয়ে পিতা সুলতান উদ্দিন মানসিক ভাবে ভেঙ্গে পড়েন। আজ সকালে হঠাৎ শারীরীকভাবে অসুস্থ হয়ে বেলা সাড়ে এগারোটায় শেষ নিঃশ্বাস করেন তিনি।
আনোয়ার হোসেনের স্ত্রী আয়েশা হোসেন জানান, নানা অনিয়ম ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখালিখি করার কারনে ছেলে আনোয়ার হোসেনের মুক্তি পাওয়ার কিছুদিন পর ফের গ্রেপ্তারের বিষয়ে মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়েন তিনি । মৃত্যুকালে স্ত্রী, দুই ছেলে ও তিন মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে যান তিনি ।
আয়েশা আরও বলেন, মঙ্গলবার দুপুরের দিকে গাজীপুরের আদালতে আনোয়ার হোসেনের প্যারোলে মুক্তির আবেদন করা হয়েছে। আদেশ পাওয়ার পর নির্দিষ্ট সময়ে (রাত সাড়ে নয়টায়) মরহুমের জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
COMMENTS