ডেস্কঃ কক্সবাজার টেকনাফ মেজর (অবঃ) সিনহা মেঃ রাশেদ খান এর সহকর্মী শিপ্রা রানী দেবনাথ এর ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস সহ সকল প্রকার মালামাল র্যাব-১৫ আইও-কে বুঝিয়ে দিতে রামু থানা পুলিশকে আদেশ দিয়েছেন আদালত।
সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (আদালত নম্বর-১) রামু’র এর বিজ্ঞ বিচারক মোহাং হেলাল উদ্দিন বৃহস্পতিবার ১৯ আগস্ট এ আদেশ দেন।
গত ৩১ আগস্ট মেজর (অবঃ) সিনহা মেঃ রাশেদ খানকে হত্যা করার পর মেরিন ড্রাইভ রোডের হিমছড়ি নীলিমা রিসোর্ট থেকে স্টামফোর্ট ইউনিভার্সিটির ছাত্রী শিপ্রা রানী দেবনাথ কে পুলিশ গ্রেপ্তার করে।
পরে রামু থানা পুলিশ তার বিরুদ্ধে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা দিয়ে চালান দেয়। যার নম্বর : জিআর-৩১১/২০২০ (রামু)। শিপ্রা রানী দেবনাথকে গ্রেপ্তারের সময় তার কক্ষ থেকে উদ্ধার করা ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস সমুহ মামলার জব্দ তালিকায় আনা হয়নি।
পরে রামু থানা কর্তৃপক্ষ পৃথক আর একটি জব্দ তালিকা ও জিডি মূলে শিপ্রার ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস ও অন্যান্য মালামাল রামু থানার উল্লেখিত মামলার আইও এসআই শফিকুল ইসলাম এর হেফাজতে রাখে।
রামু থানার জিআর-৩১১/২০২০ নম্বর মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব র্যাব-১৫ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিমান চন্দ্র কর্মকারকে দেওয়া হলে তিনি রামু থানা কর্তৃক শিপ্রার জব্দকৃত সকল মালামাল তার হেফাজতে আনার জন্য আদালতে আবেদন করেন।
বৃহস্পতিবার আদালতে শুনানীকালে মামলার রামু থানার মামলার সাবেক আইও শফিকুল ইসলাম র্যাবের এই আবেদন এর বিরোধিতা করে মালামাল তার হেফাজতে রাখার আবেদন জানান।
শুনানীর সময় আদালত রামু থানার সাবেক আইও শফিকুল ইসলাম এর কাছে একটি মামলায় কেন ২ টি জব্দ তালিকা তৈরি করা হলো, এমন প্রশ্ন করলে ইনস্পেক্টর শফিকুল ইসলাম তার কোন সদুত্তর আদালতে দিতে পারননি।
পরে আদালত উভয় পক্ষের বক্তব্য শুনে শিপ্রা রানী দেবনাথকে গ্রেপ্তারের সময় তার কক্ষ থেকে উদ্ধার করা ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস সহ সকল মালামাল জিআর-৩১১/২০২০ (রামু) নম্বর মামলার বর্তমান আইও র্যাব-১৫ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিমান চন্দ্র কর্মকারকে দেওয়ার জন্য আদেশ দেন।
একই সাথে মালামাল সমুহ তার কাছে রাখার জন্য রামু থানার ইনস্পেক্টর শফিকুল ইসলামের করা আবেদনটি আদালত খারিজ করে দেন।
এদিকে, আদালতের আদেশ রামু থানায় পৌঁছালেই মালামাল সমুহ গ্রহন করতে রামু থানায় যাবেন বলে জানিয়েছেন- জিআর-৩১১/২০২০ (রামু) নম্বর মামলার বর্তমান আইও র্যাব-১৫ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিমান চন্দ্র কর্মকার।
গতকাল টেকনাফ থানার মামলা ২টির র্যাবের আইও খায়রুল ইসলামকে দিতে ম্যাজিস্ট্রেট তামান্না ফারাহ্ আদেশ দিয়েছিলেন।
সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (আদালত নম্বর-১) রামু’র এর বিজ্ঞ বিচারক মোহাং হেলাল উদ্দিন বৃহস্পতিবার ১৯ আগস্ট এ আদেশ দেন।
গত ৩১ আগস্ট মেজর (অবঃ) সিনহা মেঃ রাশেদ খানকে হত্যা করার পর মেরিন ড্রাইভ রোডের হিমছড়ি নীলিমা রিসোর্ট থেকে স্টামফোর্ট ইউনিভার্সিটির ছাত্রী শিপ্রা রানী দেবনাথ কে পুলিশ গ্রেপ্তার করে।
পরে রামু থানা পুলিশ তার বিরুদ্ধে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা দিয়ে চালান দেয়। যার নম্বর : জিআর-৩১১/২০২০ (রামু)। শিপ্রা রানী দেবনাথকে গ্রেপ্তারের সময় তার কক্ষ থেকে উদ্ধার করা ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস সমুহ মামলার জব্দ তালিকায় আনা হয়নি।
পরে রামু থানা কর্তৃপক্ষ পৃথক আর একটি জব্দ তালিকা ও জিডি মূলে শিপ্রার ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস ও অন্যান্য মালামাল রামু থানার উল্লেখিত মামলার আইও এসআই শফিকুল ইসলাম এর হেফাজতে রাখে।
রামু থানার জিআর-৩১১/২০২০ নম্বর মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব র্যাব-১৫ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিমান চন্দ্র কর্মকারকে দেওয়া হলে তিনি রামু থানা কর্তৃক শিপ্রার জব্দকৃত সকল মালামাল তার হেফাজতে আনার জন্য আদালতে আবেদন করেন।
বৃহস্পতিবার আদালতে শুনানীকালে মামলার রামু থানার মামলার সাবেক আইও শফিকুল ইসলাম র্যাবের এই আবেদন এর বিরোধিতা করে মালামাল তার হেফাজতে রাখার আবেদন জানান।
শুনানীর সময় আদালত রামু থানার সাবেক আইও শফিকুল ইসলাম এর কাছে একটি মামলায় কেন ২ টি জব্দ তালিকা তৈরি করা হলো, এমন প্রশ্ন করলে ইনস্পেক্টর শফিকুল ইসলাম তার কোন সদুত্তর আদালতে দিতে পারননি।
পরে আদালত উভয় পক্ষের বক্তব্য শুনে শিপ্রা রানী দেবনাথকে গ্রেপ্তারের সময় তার কক্ষ থেকে উদ্ধার করা ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস সহ সকল মালামাল জিআর-৩১১/২০২০ (রামু) নম্বর মামলার বর্তমান আইও র্যাব-১৫ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিমান চন্দ্র কর্মকারকে দেওয়ার জন্য আদেশ দেন।
একই সাথে মালামাল সমুহ তার কাছে রাখার জন্য রামু থানার ইনস্পেক্টর শফিকুল ইসলামের করা আবেদনটি আদালত খারিজ করে দেন।
এদিকে, আদালতের আদেশ রামু থানায় পৌঁছালেই মালামাল সমুহ গ্রহন করতে রামু থানায় যাবেন বলে জানিয়েছেন- জিআর-৩১১/২০২০ (রামু) নম্বর মামলার বর্তমান আইও র্যাব-১৫ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিমান চন্দ্র কর্মকার।
গতকাল টেকনাফ থানার মামলা ২টির র্যাবের আইও খায়রুল ইসলামকে দিতে ম্যাজিস্ট্রেট তামান্না ফারাহ্ আদেশ দিয়েছিলেন।
COMMENTS