বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনে অধুনিকতার ছোঁয়া আসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু মুজিবুর রহমানের হাত ধরে। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে দেশের ক্রীড়া ক্ষেত্রে জাতির পিতার অবদান ছিল চোখে পড়ার মতো।
যার ফলে দেশের ক্রীড়াঙ্গন আজকে এই পর্যায়ে এসে পৌঁছেছে। শুধু বঙ্গবন্ধু নন, তার পুরো পরিবারের অবদান রয়েছে দেশের ক্রীড়া ক্ষেত্রে। তার পরিবারের সদস্যদের রয়েছে ক্রীড়াঙ্গনে বর্ণাঢ্য পদচারণা; রয়েছে স্বর্ণোজ্জ্বল অতীত, রয়েছে ক্রীড়ার প্রতি অনুরাগ আর অবদানের অসংখ্য স্বাক্ষর।
সোমবার (২৪ আগস্ট) জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ ভবনের অডিটোরিয়াম কক্ষে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ কর্মচারী ইউনিয়ন অয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল। তিনি বঙ্গবন্ধুর পরিবারকে ক্রীড়া-পরিবার হিসেবে আখ্যা দেন।
যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলা ও বাঙালির নিখাদ আপনজন বঙ্গবন্ধু এই দেশের মানুষের জন্য লড়াই করতে গিয়ে জীবনের অধিকাংশ সময় কাটিয়েছেন নির্জন কারাগারে। তিনি ছিলেন নিপীড়িত, শোষিত, বঞ্চিত শ্রমজীবি মেহনতি মানুষের মহান নেতা। তিনি বিশ্বের সকল মুক্তিকামী মানুষের অনুপ্রেরণার অনিঃশেষ উৎস। বাংলার মানুষের ভাগ্যোন্নয়নের জন্য, শোষণ-বঞ্চনা-নির্যাতন থেকে মুক্ত করার জন্য যিনি ‘রাজনীতি’ বেছে নিয়েছিলেন সেই মহৎ মানুষটি ও বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্র অর্জনে যে পরিবারটির সংগ্রাম-ত্যাগ-অবদানের কথা জাতির সামনে সুস্পষ্ট সেই পরিবারটিই বাংলাদেশের একটি বৃহৎ ‘ক্রীড়া-পরিবার। ’
ক্রীড়া ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধুর পরিবারের অবদানের কথা বলতে গিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর পিতা শেখ লুৎফর রহমানও ছিলেন একজন সুপরিচিত ফুটবলার। বঙ্গবন্ধু নিজেও ছিলেন কৃতী ফুটবলার; খেলতেন হকি, ভলিবলও। খেলাধুলার প্রতি অনুরাগের পাশাপাশি ক্রীড়া-উন্নয়নে ছিল তার বিশেষ নজর। আপাদমস্তক ক্রীড়াপ্রাণ বঙ্গবন্ধুর বড় ছেলে শেখ কামাল এ আঙিনায় যেন পিতাকেও ছাড়িয়ে গিয়েছিলেন। মেজ ছেলে শেখ জামাল ছিলেন ফুটবল ও ক্রিকেট খেলোয়াড়। এদিকে শেখ কামালের সহধর্মিণী মেধাবী ক্রীড়াবিদ সুলতানা কামালের নাম যেন ক্রীড়াঙ্গনের সবুজ মাঠের প্রতিটি ঘাসের সঙ্গে মিশে রয়েছে। তারা সবাই আজ ফ্রেমবন্দি। কিন্তু জীবনের বাঁকে বাঁকে তারা এ দেশের ক্রীড়াঙ্গন করেছেন সমৃদ্ধ। ’
উক্ত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব মো. মাসুদ করিম, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শ্রম ও জনশক্তি বিষয়ক সম্পাদক মো. হাবিবুর রহমান সিরাজ, জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ফজলুল হক মন্টু ও জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ।
যার ফলে দেশের ক্রীড়াঙ্গন আজকে এই পর্যায়ে এসে পৌঁছেছে। শুধু বঙ্গবন্ধু নন, তার পুরো পরিবারের অবদান রয়েছে দেশের ক্রীড়া ক্ষেত্রে। তার পরিবারের সদস্যদের রয়েছে ক্রীড়াঙ্গনে বর্ণাঢ্য পদচারণা; রয়েছে স্বর্ণোজ্জ্বল অতীত, রয়েছে ক্রীড়ার প্রতি অনুরাগ আর অবদানের অসংখ্য স্বাক্ষর।
সোমবার (২৪ আগস্ট) জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ ভবনের অডিটোরিয়াম কক্ষে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ কর্মচারী ইউনিয়ন অয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল। তিনি বঙ্গবন্ধুর পরিবারকে ক্রীড়া-পরিবার হিসেবে আখ্যা দেন।
যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলা ও বাঙালির নিখাদ আপনজন বঙ্গবন্ধু এই দেশের মানুষের জন্য লড়াই করতে গিয়ে জীবনের অধিকাংশ সময় কাটিয়েছেন নির্জন কারাগারে। তিনি ছিলেন নিপীড়িত, শোষিত, বঞ্চিত শ্রমজীবি মেহনতি মানুষের মহান নেতা। তিনি বিশ্বের সকল মুক্তিকামী মানুষের অনুপ্রেরণার অনিঃশেষ উৎস। বাংলার মানুষের ভাগ্যোন্নয়নের জন্য, শোষণ-বঞ্চনা-নির্যাতন থেকে মুক্ত করার জন্য যিনি ‘রাজনীতি’ বেছে নিয়েছিলেন সেই মহৎ মানুষটি ও বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্র অর্জনে যে পরিবারটির সংগ্রাম-ত্যাগ-অবদানের কথা জাতির সামনে সুস্পষ্ট সেই পরিবারটিই বাংলাদেশের একটি বৃহৎ ‘ক্রীড়া-পরিবার। ’
ক্রীড়া ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধুর পরিবারের অবদানের কথা বলতে গিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর পিতা শেখ লুৎফর রহমানও ছিলেন একজন সুপরিচিত ফুটবলার। বঙ্গবন্ধু নিজেও ছিলেন কৃতী ফুটবলার; খেলতেন হকি, ভলিবলও। খেলাধুলার প্রতি অনুরাগের পাশাপাশি ক্রীড়া-উন্নয়নে ছিল তার বিশেষ নজর। আপাদমস্তক ক্রীড়াপ্রাণ বঙ্গবন্ধুর বড় ছেলে শেখ কামাল এ আঙিনায় যেন পিতাকেও ছাড়িয়ে গিয়েছিলেন। মেজ ছেলে শেখ জামাল ছিলেন ফুটবল ও ক্রিকেট খেলোয়াড়। এদিকে শেখ কামালের সহধর্মিণী মেধাবী ক্রীড়াবিদ সুলতানা কামালের নাম যেন ক্রীড়াঙ্গনের সবুজ মাঠের প্রতিটি ঘাসের সঙ্গে মিশে রয়েছে। তারা সবাই আজ ফ্রেমবন্দি। কিন্তু জীবনের বাঁকে বাঁকে তারা এ দেশের ক্রীড়াঙ্গন করেছেন সমৃদ্ধ। ’
উক্ত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব মো. মাসুদ করিম, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শ্রম ও জনশক্তি বিষয়ক সম্পাদক মো. হাবিবুর রহমান সিরাজ, জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ফজলুল হক মন্টু ও জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ।
COMMENTS