ইয়ুথ ডেভেলপমেন্ট ইনডেক্স ফ্রেমওয়ার্ক চূড়ান্ত করেছে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়। ন্যাশনাল স্টিয়ারিং কমিটির এক ভার্চুয়াল সভায় যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেলের সভাপতিত্বে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের ইয়ুথ ডেভেলপমেন্ট ইনডেক্স- ২০১৯ চূড়ান্ত করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার ভার্চুয়াল সভায় সভাপতির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের বিশাল জনগোষ্ঠীর এক তৃতীয়াংশ যুব। এই যুবদের যথোপযুক্ত ব্যবহার নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড এর সর্বোচ্চ সুবিধা নিশ্চিত করতে আমরা ইয়ুথ ডেভেলপমেন্ট ইনডেক্স প্রণয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। আজকের সভায় এটি চূড়ান্ত করা হয়েছে। এছাড়া যুব উন্নয়নে ২০১৭ সালেই আমরা একটি বাস্তবভিত্তিক সময়োপযোগী জাতীয় যুব উন্নয়ন নীতি প্রণয়ন করি এবং সে যুব নীতি বাস্তবায়নে সরকার কাজ করে যাচ্ছে।
তিনি আরো বলেন, জাতীয় যুব নীতি-২০১৭ তে যুব উন্নয়ন সূচক প্রণয়নের বিষয়ে উল্লেখ রয়েছে। আমি আশা করি এটি প্রণয়নের মধ্যে দিয়ে আমরা যুব উন্নয়নে নতুন দিগন্তের দ্বার উন্মোচন করলাম। যুব সম্প্রদায়কে কিভাবে শক্তিশালী সম্পদে রূপান্তর করা যায় এটি তারই একটি দলিল। এটি আমাদের যুবদের ভবিষ্যৎ চাহিদা নিরূপণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
বর্তমান সরকার যুববান্ধব সরকার উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, যুব উন্নয়নে আমরা সময়োপযোগী বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি। যুবদের দক্ষ জনশক্তি হিসেবে গড়ে তুলতে দেশের প্রতিটি উপজেলায় যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তুলতে প্রকল্প গ্রহণ করেছি।
যুব উন্নয়ন সূচকের গুরুত্ব তুলে ধরে প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাতীয় যুব নীতি ২০১৭ বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজন গবেষণা ভিত্তিক কিছু উপাদান। যার উপর ভিত্তি করে যুব উন্নয়নমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করা যায়। বাংলাদেশ যুব উন্নয়ন সূচক ২০১৯ এরই একটি পদক্ষেপ। এ সূচকে যুবদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কর্মসংস্থান, অংশগ্রহণ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নসহ নানা বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে।
যুব উন্নয়ন সূচকের মাধ্যমে যুব উন্নয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামকসমূহ নির্ধারণ করা যাবে। একইসঙ্গে যুব উন্নয়নের জন্য যে সকল চ্যালেঞ্জ বা অসুবিধা রয়েছে সেগুলো শনাক্ত করে করণীয় নির্ধারণে সহায়তা করবে এই ইয়ুথ ডেভেলপমেন্ট ইনডেক্স। দক্ষিণ এশিয়াসহ বিশ্বের অনেক দেশে এটি করা হয়েছে। এ সূচক জাতীয় ও অঞ্চলভিত্তিক যুব উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন পরিবর্তন পরিবর্ধনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
আমি মনে করি, এটি প্রণয়নের মধ্যে দিয়ে আমরা যুব উন্নয়নে নতুন মাইলফলক তৈরি করলাম। যুব সম্প্রদায়কে কিভাবে শক্তিশালী সম্পদে রূপান্তর করা যায় এটি তারই একটি দলিল। এটি আমাদের যুবদের ভবিষ্যৎ চাহিদা নিরূপণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
ইয়ুথ ডেভেলপমেন্ট ইনডেক্স প্রণয়নে সার্বিক পৃষ্ঠপোষকতার জন্য ইউএনএফপিএ-কে ধন্যবাদ জানান প্রতিমন্ত্রী।
সভায় যুব ও ক্রীড়া সচিব মো. আখতার হোসেনসহ জাতীয় স্টিয়ারিং কমিটির সদস্যবৃন্দ, ইউএনএফপিএ এর প্রোগ্রাম এনালিস্ট (এ এন্ড ওয়াই) ড. মুহাম্মদ মুনির হুসাইন, ডিস্ট্রিক্ট ফ্যাসিলেটর শুভাশীস মনিগ্রাম, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উর্দ্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ জুম মিটিংয়ে অংশগ্রহণ করেন।
বৃহস্পতিবার ভার্চুয়াল সভায় সভাপতির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের বিশাল জনগোষ্ঠীর এক তৃতীয়াংশ যুব। এই যুবদের যথোপযুক্ত ব্যবহার নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড এর সর্বোচ্চ সুবিধা নিশ্চিত করতে আমরা ইয়ুথ ডেভেলপমেন্ট ইনডেক্স প্রণয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। আজকের সভায় এটি চূড়ান্ত করা হয়েছে। এছাড়া যুব উন্নয়নে ২০১৭ সালেই আমরা একটি বাস্তবভিত্তিক সময়োপযোগী জাতীয় যুব উন্নয়ন নীতি প্রণয়ন করি এবং সে যুব নীতি বাস্তবায়নে সরকার কাজ করে যাচ্ছে।
তিনি আরো বলেন, জাতীয় যুব নীতি-২০১৭ তে যুব উন্নয়ন সূচক প্রণয়নের বিষয়ে উল্লেখ রয়েছে। আমি আশা করি এটি প্রণয়নের মধ্যে দিয়ে আমরা যুব উন্নয়নে নতুন দিগন্তের দ্বার উন্মোচন করলাম। যুব সম্প্রদায়কে কিভাবে শক্তিশালী সম্পদে রূপান্তর করা যায় এটি তারই একটি দলিল। এটি আমাদের যুবদের ভবিষ্যৎ চাহিদা নিরূপণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
বর্তমান সরকার যুববান্ধব সরকার উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, যুব উন্নয়নে আমরা সময়োপযোগী বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি। যুবদের দক্ষ জনশক্তি হিসেবে গড়ে তুলতে দেশের প্রতিটি উপজেলায় যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তুলতে প্রকল্প গ্রহণ করেছি।
যুব উন্নয়ন সূচকের গুরুত্ব তুলে ধরে প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাতীয় যুব নীতি ২০১৭ বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজন গবেষণা ভিত্তিক কিছু উপাদান। যার উপর ভিত্তি করে যুব উন্নয়নমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করা যায়। বাংলাদেশ যুব উন্নয়ন সূচক ২০১৯ এরই একটি পদক্ষেপ। এ সূচকে যুবদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কর্মসংস্থান, অংশগ্রহণ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নসহ নানা বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে।
যুব উন্নয়ন সূচকের মাধ্যমে যুব উন্নয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামকসমূহ নির্ধারণ করা যাবে। একইসঙ্গে যুব উন্নয়নের জন্য যে সকল চ্যালেঞ্জ বা অসুবিধা রয়েছে সেগুলো শনাক্ত করে করণীয় নির্ধারণে সহায়তা করবে এই ইয়ুথ ডেভেলপমেন্ট ইনডেক্স। দক্ষিণ এশিয়াসহ বিশ্বের অনেক দেশে এটি করা হয়েছে। এ সূচক জাতীয় ও অঞ্চলভিত্তিক যুব উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন পরিবর্তন পরিবর্ধনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
আমি মনে করি, এটি প্রণয়নের মধ্যে দিয়ে আমরা যুব উন্নয়নে নতুন মাইলফলক তৈরি করলাম। যুব সম্প্রদায়কে কিভাবে শক্তিশালী সম্পদে রূপান্তর করা যায় এটি তারই একটি দলিল। এটি আমাদের যুবদের ভবিষ্যৎ চাহিদা নিরূপণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
ইয়ুথ ডেভেলপমেন্ট ইনডেক্স প্রণয়নে সার্বিক পৃষ্ঠপোষকতার জন্য ইউএনএফপিএ-কে ধন্যবাদ জানান প্রতিমন্ত্রী।
সভায় যুব ও ক্রীড়া সচিব মো. আখতার হোসেনসহ জাতীয় স্টিয়ারিং কমিটির সদস্যবৃন্দ, ইউএনএফপিএ এর প্রোগ্রাম এনালিস্ট (এ এন্ড ওয়াই) ড. মুহাম্মদ মুনির হুসাইন, ডিস্ট্রিক্ট ফ্যাসিলেটর শুভাশীস মনিগ্রাম, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উর্দ্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ জুম মিটিংয়ে অংশগ্রহণ করেন।
COMMENTS