
গাজীপুরের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে দুই শতাধিক বাসাবাড়ির অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ। এ সময় অবৈধ সংযোগে ব্যবহূত রাইজার, চুলা ও অন্যান্য সরঞ্জামাদি জব্দ করা হয়।
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড গাজীপুর আঞ্চলিক অফিসের সহকারী কর্মকর্তা আব্দুর রাজ্জাক জানান, গাজীপুর সদর উপজেলার মনিপুর বাজারের পশ্চিমে অবস্থিত খাসপাড়ায় প্রায় ২০০ বাসাবাড়িতে অবৈধ সংযোগের মাধ্যমে গ্যাস ব্যবহূত হচ্ছে—এমন সংবাদের পরিপ্রেক্ষিতে তার নেতৃত্বে গতকাল ওই এলাকায় অবৈধ সংযোগ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানকালে জানা যায়, ওই এলাকার প্রভাবশালী কাঠ ব্যবসায়ী মো. শুক্কুর ও মো. সুরুজের মাধ্যমে এসব অবৈধ সংযোগ প্রদান করা হয়েছে এবং চুলাপ্রতি মাসোয়ারা আদায় করছে। অভিযানের খবর পেয়ে অবৈধ সংযোগ প্রদানের হোতা ও বাসাবাড়ির লোকজন গা ঢাকা দেয়। এ সময় সব অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে রাইজার ও রেগুলেটর জব্দ করা হয়।
অভিযানের বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে গাজীপুর তিতাস অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার প্রকৌশলী রাজিব চন্দ্র সাহা ও ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মো. এরশাদ মাহমুদ জানান, আমরা যখনই কোনো অভিযোগ পাই, তাত্ক্ষণিকভাবে তিতাসের টিম পাঠিয়ে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করি ও স্পট চিহ্নিত করি। পরবর্তী সময়ে ম্যাজিস্ট্রেটের সমন্বয়ে গঠিত ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ওইসব স্পট স্থায়ীভাবে বিচ্ছিন্ন করা হয় এবং চিহ্নিত লোকজনকে জেল ও জরিমানা প্রদান করা হয়।
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড গাজীপুর আঞ্চলিক অফিসের সহকারী কর্মকর্তা আব্দুর রাজ্জাক জানান, গাজীপুর সদর উপজেলার মনিপুর বাজারের পশ্চিমে অবস্থিত খাসপাড়ায় প্রায় ২০০ বাসাবাড়িতে অবৈধ সংযোগের মাধ্যমে গ্যাস ব্যবহূত হচ্ছে—এমন সংবাদের পরিপ্রেক্ষিতে তার নেতৃত্বে গতকাল ওই এলাকায় অবৈধ সংযোগ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানকালে জানা যায়, ওই এলাকার প্রভাবশালী কাঠ ব্যবসায়ী মো. শুক্কুর ও মো. সুরুজের মাধ্যমে এসব অবৈধ সংযোগ প্রদান করা হয়েছে এবং চুলাপ্রতি মাসোয়ারা আদায় করছে। অভিযানের খবর পেয়ে অবৈধ সংযোগ প্রদানের হোতা ও বাসাবাড়ির লোকজন গা ঢাকা দেয়। এ সময় সব অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে রাইজার ও রেগুলেটর জব্দ করা হয়।
অভিযানের বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে গাজীপুর তিতাস অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার প্রকৌশলী রাজিব চন্দ্র সাহা ও ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মো. এরশাদ মাহমুদ জানান, আমরা যখনই কোনো অভিযোগ পাই, তাত্ক্ষণিকভাবে তিতাসের টিম পাঠিয়ে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করি ও স্পট চিহ্নিত করি। পরবর্তী সময়ে ম্যাজিস্ট্রেটের সমন্বয়ে গঠিত ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ওইসব স্পট স্থায়ীভাবে বিচ্ছিন্ন করা হয় এবং চিহ্নিত লোকজনকে জেল ও জরিমানা প্রদান করা হয়।
COMMENTS