সবুজ মিয়া,কালীগঞ্জ প্রনিনিধি: রাত পেরুলেই ( ২৮ ফেব্রুয়ারি ) গাজীপুরের কালীগঞ্জ পৌরসভার নির্বাচন। আর এই নির্বাচনকে ঘিরে উপজেলা নির্বাচন অফিস ইতোমধ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে।
ভোট গ্রহণকে কেন্দ্র করে ওই পৌরসভায় উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। সরব হয়ে আছে প্রতিটি ওয়ার্ড, গ্রাম ও পাড়া-মহল্লা। তবে ভোটারদের মুখে মুখে উন্নয়নের মার্কা নৌকার কথাই বেশি শোনা যাচ্ছে। উন্নয়নের জোয়ারে সরকার দলীয় মেয়র প্রার্থী এস.এম রবীন হোসেনের নৌকা ভাসিয়ে, বিএনপি মেয়র প্রার্থী ফরিদ আহমেদের ধানের শীষকে ডুবাতে চান।
কালীগঞ্জ পৌর নির্বাচন রিটার্নিং অফিস সূত্রে জানা গেছে, অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করতে তাদের পক্ষ থেকে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। ভোটাররা যাতে নিবিঘেœ ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে পারে সেজন্য নেওয়া হয়েছে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা। ইতোমধ্যে নির্বাচনকে ঘিরে ওই পৌরসভার ৬টি পয়েন্টে পুলিশের চেক পোস্ট স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া নির্বাচনের দিন নির্বাচনি এলাকায় পুলিশের ১৭টি মোবাইল টিম, ৩টি স্ট্রাইকিং টিম ছাড়াও প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে ১৭টি পুলিশের অপারেশন টিম কাজ করবে। অন্যদিকে ডিবি, আনসার-ভিডিপিও কাজ করছে। এই নির্বাচনকে ঘিরে একজন জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট, ১১ জন নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট, ৫ প্লাটুন বিজিবি ও ৭৫ জন র্যাব বাহিনীর সদস্য কাজ করবে। সব মিলিয়ে নির্বাচনকে ঘিরে ওই পৌরসভায় থাকবে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা।
সূত্র আরো জানায়, ২৮ ফেব্রুয়ারির নির্বাচন হবে কালীগঞ্জ পৌরসভার দ্বিতীয় পৌর নির্বাচন। এর আগে ২০১৩ সালের ৩০ জুন প্রথম পৌর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সেই সময় দলীয় কোন প্রতীক ছিল না। তবে দলীয় প্রতীকে এবারই প্রথম কালীগঞ্জ পৌর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের এস.এম রবীন হোসেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের ফরিদ আহমেদ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ হাতপাখা প্রতীকের মো. চাঁন মিয়া ও স্বতন্ত্র নারিকেল গাছ প্রতীকের প্রার্থী মো. লুৎফুর রহমানসহ ৪ মেয়র প্রার্থী রয়েছে। এছাড়াও ৩৩ জন সাধারণ কাউন্সিলর, ১০ জন সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর প্রার্থী প্রতিদ্বন্ধিতা করছেন। পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের মোট ভোটার সংখ্যা ৩৬ হাজার ৬৪০ জন। এর মধ্যে ১৮ হাজার ৩২১ জন পুরুষ ও ১৮ হাজার ৩১৯ জন মহিলা ভোটার। আর ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) পদ্ধতিতে ১৭টি কেন্দ্র ও ১২০টি কক্ষের মাধ্যমে ভোটাররা তাদের ভোটাধীকার প্রয়োগ করবেন।
সরেজমিনে পৌরসভার সাধারণ ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উন্নয়নের মার্কা হিসেবে তারা নৌকাতেই তাদের আস্থা রাখছেন। এগিয়েও রাখছেন নৌকাকেই। সেই হিসেবে আওয়ামী লীগের প্রার্থী এস.এম রবীন হোসেনের নৌকা সবার মুখে মুখে। উন্নয়নের জোয়ারে রবীন সমর্থকরা নৌকা ভাসিয়ে ফরিদের ধানের শীষকে ডুবাতে চায়।
কালীগঞ্জ পৌর নির্বাচন রিটার্নিং ও গাজীপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা কাজী মো. ইস্তাফিজুল হক আকন্দ জানান, নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ করতে আমরা সকল ধরণের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছি।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের ১৯ জানুয়ারী ৬ষ্ঠ ধাপে ৩১টি পৌরসভার নির্বাচন অনুষ্ঠানের তফসীল ঘোষণা করেন বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এর মধ্যে কালীগঞ্জ পৌরসভা রয়েছে। ২ ফেব্রুয়ারি ছিল মনোনয়ন দাখিলের শেষ দিন। ৪ ফেব্রুয়ারি মনোনয়ন যাচাই- বাছাই, ১১ ফেব্রুয়ারি প্রার্থীতা প্রত্যাহার, ১২ ফেব্রæয়ারী প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়। এরপর থেকেই শুরু হয় নির্বাচনী প্রচারনা।
ভোট গ্রহণকে কেন্দ্র করে ওই পৌরসভায় উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। সরব হয়ে আছে প্রতিটি ওয়ার্ড, গ্রাম ও পাড়া-মহল্লা। তবে ভোটারদের মুখে মুখে উন্নয়নের মার্কা নৌকার কথাই বেশি শোনা যাচ্ছে। উন্নয়নের জোয়ারে সরকার দলীয় মেয়র প্রার্থী এস.এম রবীন হোসেনের নৌকা ভাসিয়ে, বিএনপি মেয়র প্রার্থী ফরিদ আহমেদের ধানের শীষকে ডুবাতে চান।
কালীগঞ্জ পৌর নির্বাচন রিটার্নিং অফিস সূত্রে জানা গেছে, অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করতে তাদের পক্ষ থেকে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। ভোটাররা যাতে নিবিঘেœ ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে পারে সেজন্য নেওয়া হয়েছে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা। ইতোমধ্যে নির্বাচনকে ঘিরে ওই পৌরসভার ৬টি পয়েন্টে পুলিশের চেক পোস্ট স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া নির্বাচনের দিন নির্বাচনি এলাকায় পুলিশের ১৭টি মোবাইল টিম, ৩টি স্ট্রাইকিং টিম ছাড়াও প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে ১৭টি পুলিশের অপারেশন টিম কাজ করবে। অন্যদিকে ডিবি, আনসার-ভিডিপিও কাজ করছে। এই নির্বাচনকে ঘিরে একজন জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট, ১১ জন নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট, ৫ প্লাটুন বিজিবি ও ৭৫ জন র্যাব বাহিনীর সদস্য কাজ করবে। সব মিলিয়ে নির্বাচনকে ঘিরে ওই পৌরসভায় থাকবে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা।
সূত্র আরো জানায়, ২৮ ফেব্রুয়ারির নির্বাচন হবে কালীগঞ্জ পৌরসভার দ্বিতীয় পৌর নির্বাচন। এর আগে ২০১৩ সালের ৩০ জুন প্রথম পৌর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সেই সময় দলীয় কোন প্রতীক ছিল না। তবে দলীয় প্রতীকে এবারই প্রথম কালীগঞ্জ পৌর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের এস.এম রবীন হোসেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের ফরিদ আহমেদ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ হাতপাখা প্রতীকের মো. চাঁন মিয়া ও স্বতন্ত্র নারিকেল গাছ প্রতীকের প্রার্থী মো. লুৎফুর রহমানসহ ৪ মেয়র প্রার্থী রয়েছে। এছাড়াও ৩৩ জন সাধারণ কাউন্সিলর, ১০ জন সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর প্রার্থী প্রতিদ্বন্ধিতা করছেন। পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের মোট ভোটার সংখ্যা ৩৬ হাজার ৬৪০ জন। এর মধ্যে ১৮ হাজার ৩২১ জন পুরুষ ও ১৮ হাজার ৩১৯ জন মহিলা ভোটার। আর ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) পদ্ধতিতে ১৭টি কেন্দ্র ও ১২০টি কক্ষের মাধ্যমে ভোটাররা তাদের ভোটাধীকার প্রয়োগ করবেন।
সরেজমিনে পৌরসভার সাধারণ ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উন্নয়নের মার্কা হিসেবে তারা নৌকাতেই তাদের আস্থা রাখছেন। এগিয়েও রাখছেন নৌকাকেই। সেই হিসেবে আওয়ামী লীগের প্রার্থী এস.এম রবীন হোসেনের নৌকা সবার মুখে মুখে। উন্নয়নের জোয়ারে রবীন সমর্থকরা নৌকা ভাসিয়ে ফরিদের ধানের শীষকে ডুবাতে চায়।
কালীগঞ্জ পৌর নির্বাচন রিটার্নিং ও গাজীপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা কাজী মো. ইস্তাফিজুল হক আকন্দ জানান, নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ করতে আমরা সকল ধরণের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছি।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের ১৯ জানুয়ারী ৬ষ্ঠ ধাপে ৩১টি পৌরসভার নির্বাচন অনুষ্ঠানের তফসীল ঘোষণা করেন বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এর মধ্যে কালীগঞ্জ পৌরসভা রয়েছে। ২ ফেব্রুয়ারি ছিল মনোনয়ন দাখিলের শেষ দিন। ৪ ফেব্রুয়ারি মনোনয়ন যাচাই- বাছাই, ১১ ফেব্রুয়ারি প্রার্থীতা প্রত্যাহার, ১২ ফেব্রæয়ারী প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়। এরপর থেকেই শুরু হয় নির্বাচনী প্রচারনা।
COMMENTS